দেশ বিদেশ
মা’কে বাঁচাতে পিতৃহীন সন্তানের আকুতি
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ জুন ২০২১, শনিবার, ৯:১৫ অপরাহ্ন
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন মা। মা’কে বাঁচাতে চান সন্তান। ‘পিতৃহীন সন্তানের আকুতি, অর্থ যেন না হয় মাকে বাঁচানোর অন্তরায়’। এই শিরোনামে একটি লেখা ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এই মায়ের নাম আলেয়া বেগম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। ব্লাড ক্যান্সারে আক্রন্ত হয়ে লড়ছেন মৃত্যুর সঙ্গে। এ বিষয়ে তার ছেলে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন। হুবহু তা তুলে ধরা হলো।
‘আমি আরিফুল ইসলাম আন্নি। ২০১০ সালে বাবা হারানো তিন ভাই-বোনের সংসারে আম্মুই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। ২০১৮ সালে আম্মুর শরীরে বাসা বাঁধে মরণব্যাধি ব্লাড ক্যান্সার। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতে কয়েক ধাপে চিকিৎসার পর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলেও সর্বশেষ রিপোর্ট অনুসারে আম্মুর বোন-ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের বিকল্প কোনো উপায় নেই বলে জানিয়েছেন ডাক্তার। ইতিমধ্যে আম্মুর জন্য ডোনার প্রস্তুত রয়েছে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে অতি দ্রুত বোন-ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট প্রক্রিয়া শুরু করা প্রয়োজন, যার জন্য দরকার প্রায় ৩৭ লাখ টাকা। উল্লেখ্য, আনুষঙ্গিক চিকিৎসায় গত কয়েক বছরে নিজেদের সঞ্চয়সহ পরিবার ও আত্মীয় স্বজনের সহায়তায় এবং ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষে ঋণের মাধ্যমে কয়েক ধাপে প্রায় ৪৩ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে অর্থনৈতিকভাবে আমরা প্রায় নিঃস্ব। আমাদের পক্ষে এত বিপুল পরিমাণ টাকার বন্দোবস্ত করা একেবারেই অসম্ভব। সকলের কাছে আকুল আবেদন টাকার পরিমাণ যতই হোক, যদি আপনারা নিজ জায়গা থেকে মানবিক দিক বিবেচনায় আর্থিক সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসেন, তাহলে হয়তো আমরা আমাদের আম্মুকে সুস্থ করে ফিরিয়ে আনতে পারবো। আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা একান্ত কাম্য। অর্থের কাছে যেনো একজন মায়ের জীবন হেরে না যায়। যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ:
আরিফুল ইসলাম আন্নি (রোগীর বড় ছেলে): ০১৮৭৭৭১৯৯৯৬
‘আমি আরিফুল ইসলাম আন্নি। ২০১০ সালে বাবা হারানো তিন ভাই-বোনের সংসারে আম্মুই একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী। ২০১৮ সালে আম্মুর শরীরে বাসা বাঁধে মরণব্যাধি ব্লাড ক্যান্সার। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতে কয়েক ধাপে চিকিৎসার পর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হলেও সর্বশেষ রিপোর্ট অনুসারে আম্মুর বোন-ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের বিকল্প কোনো উপায় নেই বলে জানিয়েছেন ডাক্তার। ইতিমধ্যে আম্মুর জন্য ডোনার প্রস্তুত রয়েছে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে অতি দ্রুত বোন-ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট প্রক্রিয়া শুরু করা প্রয়োজন, যার জন্য দরকার প্রায় ৩৭ লাখ টাকা। উল্লেখ্য, আনুষঙ্গিক চিকিৎসায় গত কয়েক বছরে নিজেদের সঞ্চয়সহ পরিবার ও আত্মীয় স্বজনের সহায়তায় এবং ব্যক্তি সম্পর্কে বিশেষে ঋণের মাধ্যমে কয়েক ধাপে প্রায় ৪৩ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বর্তমানে অর্থনৈতিকভাবে আমরা প্রায় নিঃস্ব। আমাদের পক্ষে এত বিপুল পরিমাণ টাকার বন্দোবস্ত করা একেবারেই অসম্ভব। সকলের কাছে আকুল আবেদন টাকার পরিমাণ যতই হোক, যদি আপনারা নিজ জায়গা থেকে মানবিক দিক বিবেচনায় আর্থিক সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসেন, তাহলে হয়তো আমরা আমাদের আম্মুকে সুস্থ করে ফিরিয়ে আনতে পারবো। আপনাদের সকলের দোয়া ও সহযোগিতা একান্ত কাম্য। অর্থের কাছে যেনো একজন মায়ের জীবন হেরে না যায়। যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ:
আরিফুল ইসলাম আন্নি (রোগীর বড় ছেলে): ০১৮৭৭৭১৯৯৯৬