দেশ বিদেশ
রোববার থেকে চালু হচ্ছে ঢাকা-টঙ্গী-গাজীপুর রুটে বিশেষ ট্রেন
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
১৯ জুন ২০২১, শনিবার, ৮:৫৩ অপরাহ্ন
গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে প্রায় ১৫ কিলোমিটার জুড়ে গত কয়েকদিন ধরে যানজট লেগেই আছে। এই সড়কে বিআরটি প্রজেক্টের কাজ চলমান থাকায় মাত্র আধা ঘণ্টার সড়ক পাড়ি দিতে লেগে যায় কয়েক ঘণ্টা। অফিসগামীসহ মহাসড়কে চলাচলকারী লোকজনের ভোগান্তি লাঘব করতে আগামী রোববার থেকে গাজীপুর-টঙ্গী-ঢাকা ও ঢাকা-টঙ্গী-গাজীপুর রুটে করোনাকালীন বন্ধ থাকা ট্রেন সার্ভিস চালু হতে যাচ্ছে। গত বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই ঘোষণা দিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল এমপি।
এ বিষয়ে মন্ত্রী ফেসবুকে লিখেন, ‘এই দুর্ভোগের হাত থেকে মানুষদের কিছুটা হলেও রক্ষা করতে ১৬ই জুন রাতে রেলমন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলে আগামী রোববার থেকে গাজীপুর থেকে টঙ্গী হয়ে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে টঙ্গী হয়ে গাজীপুর পর্যন্ত বিশেষ ট্রেন সার্ভিস চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন মহোদয়ের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে আমার পক্ষ থেকে ভবিষ্যতেও সকল ধরনের উন্নয়ন প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরও লিখেন, ‘গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত রাস্তাটিকে যানজট মুক্ত করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিআরটি প্রজেক্ট আমাদেরকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। কিন্তু ঠিকাদারদের ক্রমাগত দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারণে অনেক বছর ধরে ধীর গতিতে কাজ করায় মানুষের দুর্ভোগের কোনো সীমা নেই। আবার যখন বর্ষাকাল আসে এই দুর্ভোগ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।
এ বিষয়ে মন্ত্রী ফেসবুকে লিখেন, ‘এই দুর্ভোগের হাত থেকে মানুষদের কিছুটা হলেও রক্ষা করতে ১৬ই জুন রাতে রেলমন্ত্রী মহোদয়ের সঙ্গে কথা বলে আগামী রোববার থেকে গাজীপুর থেকে টঙ্গী হয়ে ঢাকা এবং ঢাকা থেকে টঙ্গী হয়ে গাজীপুর পর্যন্ত বিশেষ ট্রেন সার্ভিস চালু করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন মহোদয়ের প্রতি অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে আমার পক্ষ থেকে ভবিষ্যতেও সকল ধরনের উন্নয়ন প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরও লিখেন, ‘গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত রাস্তাটিকে যানজট মুক্ত করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বিআরটি প্রজেক্ট আমাদেরকে উপহার হিসেবে দিয়েছেন। কিন্তু ঠিকাদারদের ক্রমাগত দায়িত্বজ্ঞানহীনতার কারণে অনেক বছর ধরে ধীর গতিতে কাজ করায় মানুষের দুর্ভোগের কোনো সীমা নেই। আবার যখন বর্ষাকাল আসে এই দুর্ভোগ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পায়।