বিশ্বজমিন
'জীবন্ত ফসিল' হিসেবে পরিচিত প্রাগৈতিহাসিক কোয়েলক্যান্থ ১০০ বছর বাঁচে
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৫:৫১ অপরাহ্ন
ডাইনোসরের সময় বেঁচে থাকা প্রাগৈতিহাসিক ও দানবীয় কোয়েলক্যান্থ মাছ এখনো টিকে আছে বলে ধারণা করছেন বিজ্ঞানীরা। এই মাছ প্রায় ১০০ বছর বেঁচে থাকে। আকৃতিতে এগুলো মানুষের সমান হয়ে থাকে। কয়েক কোটি বছর ধরে টিকে থাকার কারণে একে জীবন্ত ফসিল বলে আখ্যায়িত করেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা জানিয়েছেন, এই মাছ খুব ধীরে বড় হয়। ৫০ বছর লাগে শুধুমাত্র প্রাপ্ত বয়স্ক হতেই। এমনকি তাদের গর্ভকালীন সময় প্রায় ৫ বছর।
প্রায় ৪০ কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে টিকে আছে কোয়েলক্যান্থরা। ধারণা করা হয়েছিল, এই প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ১৯৩৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় সর্বশেষ জীবিত পাওয়া যায় এই মাছটিকে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন যে, এই মাছ হয়ত ২০ বছর বেঁচে থাকে। তবে ফরাসি বিজ্ঞানীরা প্রথম আবিষ্কার করেন যে, এই মাছগুলো আসলে প্রায় ১০০ বছর বেঁচে থাকে।
কোয়েলক্যান্থরা পৃথিবীর বর্তমান প্রাণিজগৎ থেকে অনেক বেশি আলাদা। প্রাগৈতিহাসিক মাছ হওয়ায় বিবর্তনের ফলে পরিবর্তনশীল প্রাণিজগতে যেসব বৈষিষ্ট্য দেখা যায় তা কোয়েলক্যান্থদের মধ্যে নেই। তারপরেও হাঙ্গর ও রে মাছের মতো যেসব মাছ ধীরে ধীরে বয়স্ক হয় তাদের সঙ্গে কোয়েলক্যান্থদের মিল রয়েছে। গবেষণায় যুক্ত ছিলেন এমন একজন বিজ্ঞানী আর্নান্দে বলেন, হয়তো এই প্রাণিগুলো একইধরনের ইতিহাসের মধ্য দিয়ে বিবর্তিত হয়েছে। এ কারণেই তারা একই ধরণের বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পেরেছে।
প্রায় ৪০ কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে টিকে আছে কোয়েলক্যান্থরা। ধারণা করা হয়েছিল, এই প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ১৯৩৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় সর্বশেষ জীবিত পাওয়া যায় এই মাছটিকে। তখন বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছিলেন যে, এই মাছ হয়ত ২০ বছর বেঁচে থাকে। তবে ফরাসি বিজ্ঞানীরা প্রথম আবিষ্কার করেন যে, এই মাছগুলো আসলে প্রায় ১০০ বছর বেঁচে থাকে।
কোয়েলক্যান্থরা পৃথিবীর বর্তমান প্রাণিজগৎ থেকে অনেক বেশি আলাদা। প্রাগৈতিহাসিক মাছ হওয়ায় বিবর্তনের ফলে পরিবর্তনশীল প্রাণিজগতে যেসব বৈষিষ্ট্য দেখা যায় তা কোয়েলক্যান্থদের মধ্যে নেই। তারপরেও হাঙ্গর ও রে মাছের মতো যেসব মাছ ধীরে ধীরে বয়স্ক হয় তাদের সঙ্গে কোয়েলক্যান্থদের মিল রয়েছে। গবেষণায় যুক্ত ছিলেন এমন একজন বিজ্ঞানী আর্নান্দে বলেন, হয়তো এই প্রাণিগুলো একইধরনের ইতিহাসের মধ্য দিয়ে বিবর্তিত হয়েছে। এ কারণেই তারা একই ধরণের বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পেরেছে।