বাংলারজমিন
সুন্দরবনে বাঘের আক্রমণে নিহত দুজনের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
১৮ জুন ২০২১, শুক্রবার, ২:৩৪ অপরাহ্ন
বনবিভাগের পাশ (অনুমতিপত্র) নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশের পর বাঘের আক্রমণে নিহত দুই বনজীবীর পরিবারকে বনবিভাগের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণের অর্থ হস্তান্তর করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে পশ্চিম সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের শ্যামনগরের বুড়িগোয়ালিনী অফিসে নিহত দুই বনজীবীর স্ত্রী হাজেরা খাতুন ও খুকুমণির হাতে ক্ষতিপূরণের ৩ লাখ টাকা হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, এ বছরের শুরুতে বুড়িগোয়ালিনী স্টেশন অফিস থেকে পাশ (অনুমতিপত্র) নিয়ে গোলপাতা সংগ্রহের জন্য সুন্দরবনে গিয়ে শ্যামনগর উপজেলার নোয়াবেকী গ্রামের আবুল কালাম বাঘের আক্রমণে নিহত হয়। একইভাবে গত এপ্রিল মাসের শুরুতে মধু সংগ্রহের জন্য সুন্দরবনে প্রবেশের পর বাঘের আক্রমণের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন শ্যামনগর উপজেলার মীরগাং গ্রামের হাবিবুর রহমান হাবু।
আজ সকাল ১০টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দুই পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরণের অর্থ তুলে দেন খুলনা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু নাসের মহাসীন হোসেন। এ সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এমএ হাসান, বুড়িগোয়ালিনী স্টেশন অফিসার সুলতান আহমেদসহ বন বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা।
সহকারী বন সংরক্ষক এমএ হাসান জানান, বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশের পর কোন বনজীবী বাঘের আক্রমণে হতাহত হলে বন বিভাগের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদানের বিধান রয়েছে। তিনি আরও জানান নিহত দুই বনজীবীর স্ত্রীদের হাতে যথাক্রমে তিন লাখ টাকা করে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ বছরের শুরুতে বুড়িগোয়ালিনী স্টেশন অফিস থেকে পাশ (অনুমতিপত্র) নিয়ে গোলপাতা সংগ্রহের জন্য সুন্দরবনে গিয়ে শ্যামনগর উপজেলার নোয়াবেকী গ্রামের আবুল কালাম বাঘের আক্রমণে নিহত হয়। একইভাবে গত এপ্রিল মাসের শুরুতে মধু সংগ্রহের জন্য সুন্দরবনে প্রবেশের পর বাঘের আক্রমণের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করেন শ্যামনগর উপজেলার মীরগাং গ্রামের হাবিবুর রহমান হাবু।
আজ সকাল ১০টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দুই পরিবারের হাতে ক্ষতিপূরণের অর্থ তুলে দেন খুলনা বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু নাসের মহাসীন হোসেন। এ সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক এমএ হাসান, বুড়িগোয়ালিনী স্টেশন অফিসার সুলতান আহমেদসহ বন বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও স্থানীয়রা।
সহকারী বন সংরক্ষক এমএ হাসান জানান, বন বিভাগের অনুমতি নিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশের পর কোন বনজীবী বাঘের আক্রমণে হতাহত হলে বন বিভাগের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে আর্থিক অনুদানের বিধান রয়েছে। তিনি আরও জানান নিহত দুই বনজীবীর স্ত্রীদের হাতে যথাক্রমে তিন লাখ টাকা করে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।