খেলা
আক্ষেপ নিয়ে রিয়ালকে বিদায় বললেন রামোস
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ জুন ২০২১, শুক্রবার, ২:০৫ অপরাহ্ন
রিয়াল মাদ্রিদে ক্যারিয়ারের শেষ দিনে ভক্তদের ভালোবাসায় সিক্ত রামোস
রিয়াল মাদ্রিদে সার্জিও রামোস পা রেখেছিলেন নতুন তারকা হয়ে উঠতে। মাদ্রিদের ক্লাবটিতে ১৬ বছর কাটিয়ে পৌঁছে গেছেন কিংবদন্তিদের পর্যায়ে। আধুনিক ফুটবলের সেরা সেন্টারব্যাকদের একজন তিনি। ফুটবলবোদ্ধাদের মতে, রিয়াল মাদ্রিদের সর্বকালের সেরা সেন্টারব্যাক সার্জিও রামোস। বৃহস্পতিবার রাতে অশ্রুসিক্ত নয়নে প্রিয় রিয়াল মাদ্রিদকে বিদায় বলেছেন স্প্যানিশ ডিফেন্ডার। ২০০৫ সালে ১৯ বছর বয়সে রিয়ালের জার্সি গায়ে রামোস পরিচয় পর্বে এসেছিলেন সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। শেষটাতেও রামোস চেয়েছিলেন বার্নাব্যুর গ্যালারি ভর্তি দর্শক। করোনা মহামারির কারণে সেটা না হওয়ায় বিদায় বেলায় আক্ষেপ ঝরলো রামোসের কণ্ঠে।
শৈশবের ক্লাব সেভিয়া থেকে মাদ্রিদে এসেছিলেন। লস ব্লাঙ্কোসদের পরিচয়ের প্রতীক হয়ে ওঠা রামোস খেলেছেন ৬৭১ ম্যাচ। ১০১ গোল করেছেন। ৫টি লা লিগা ও ৪টি চ্যাম্পিয়নস লীগসহ জিতেছেন মোট ২২ শিরোপা। প্রিয় আঙ্গিনায় বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে অশ্রু আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেননি রামোস। তিনি বলেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তের সামনে আমি। রিয়াল মাদ্রিদকে ছেড়ে যাওয়ার সময় হয়েছে। বাবার হাত ধরে প্রথমবার এখানে এসেছিলাম...(এরপর আবেগ ধরে রাখতে পারেননি)। আবেগাক্রান্ত না হওয়াটা অসম্ভব। সান্তিয়াগো বার্নাব্যু থেকে বিদায় নিতে পারলে ভালো লাগতো।’
রিয়ালে আরো দুই বছর থাকতে চেয়েছিলেন ৩৫ বছর বয়সী রামোস। তবে রিয়াল চেয়েছিল এক বছরের চুক্তি করতে। দুইপক্ষের সমঝোতা হয়নি। ফ্রি ট্রান্সফারে নতুন ক্লাবে ঠিকানা গড়বেন রিয়ালের সর্বকালের অন্যতম সেরা অধিনায়ক। ইনজুরির কারণে গত মৌসুমের বেশিরভাগই কাটিয়েছেন মাঠের বাইরে। রিয়াল মাদ্রিদও থেকেছে ট্রফিশূন্য। রিয়ালে রামোসের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের শেষটা হলো সাদা-মাটা। ট্রফিশূন্য।
সবসময় নিজেকে উজাড় দিয়ে খেলা রামোস আরো দুইবছর শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলে থাকতে চান। ইনজুরির কারণে গত মৌসুমে অনিয়মিত ছিলেন। তাই জায়গা হয়নি চলমান ইউরোয় স্পেন দলে। রামোসের চোখ তাই ২০২২ বিশ্বকাপে। তার নতুন ঠিকানা হতে পারে ইতালি কিংবা ইংল্যান্ডের কোনো ক্লাব। আবার শৈশবের ক্লাব সেভিয়াতেও ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
শৈশবের ক্লাব সেভিয়া থেকে মাদ্রিদে এসেছিলেন। লস ব্লাঙ্কোসদের পরিচয়ের প্রতীক হয়ে ওঠা রামোস খেলেছেন ৬৭১ ম্যাচ। ১০১ গোল করেছেন। ৫টি লা লিগা ও ৪টি চ্যাম্পিয়নস লীগসহ জিতেছেন মোট ২২ শিরোপা। প্রিয় আঙ্গিনায় বিদায়ী সংবাদ সম্মেলনে অশ্রু আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টা করেননি রামোস। তিনি বলেন, ‘আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তের সামনে আমি। রিয়াল মাদ্রিদকে ছেড়ে যাওয়ার সময় হয়েছে। বাবার হাত ধরে প্রথমবার এখানে এসেছিলাম...(এরপর আবেগ ধরে রাখতে পারেননি)। আবেগাক্রান্ত না হওয়াটা অসম্ভব। সান্তিয়াগো বার্নাব্যু থেকে বিদায় নিতে পারলে ভালো লাগতো।’
রিয়ালে আরো দুই বছর থাকতে চেয়েছিলেন ৩৫ বছর বয়সী রামোস। তবে রিয়াল চেয়েছিল এক বছরের চুক্তি করতে। দুইপক্ষের সমঝোতা হয়নি। ফ্রি ট্রান্সফারে নতুন ক্লাবে ঠিকানা গড়বেন রিয়ালের সর্বকালের অন্যতম সেরা অধিনায়ক। ইনজুরির কারণে গত মৌসুমের বেশিরভাগই কাটিয়েছেন মাঠের বাইরে। রিয়াল মাদ্রিদও থেকেছে ট্রফিশূন্য। রিয়ালে রামোসের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের শেষটা হলো সাদা-মাটা। ট্রফিশূন্য।
সবসময় নিজেকে উজাড় দিয়ে খেলা রামোস আরো দুইবছর শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলে থাকতে চান। ইনজুরির কারণে গত মৌসুমে অনিয়মিত ছিলেন। তাই জায়গা হয়নি চলমান ইউরোয় স্পেন দলে। রামোসের চোখ তাই ২০২২ বিশ্বকাপে। তার নতুন ঠিকানা হতে পারে ইতালি কিংবা ইংল্যান্ডের কোনো ক্লাব। আবার শৈশবের ক্লাব সেভিয়াতেও ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।