অনলাইন
ঢাকা ব্যাংকের বংশাল শাখা থেকে পৌনে ৪ কোটি টাকা উধাও, ক্যাশ ইনচার্জসহ গ্রেপ্তার ২
অনলাইন ডেস্ক
১৮ জুন ২০২১, শুক্রবার, ১০:২২ পূর্বাহ্ন
ঢাকা ব্যাংকের রাজধানীর বংশাল শাখার ভল্ট থেকে পৌনে ৪ কোটি টাকা উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ব্যাংকের ওই শাখার ক্যাশ ইনচার্জসহ দুজনকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। তারা হলেন- ব্রাঞ্চের ক্যাশ-ইনচার্জ রিফাজুল হক, ম্যানেজার (অপারেশন) এমরান আহমেদ।
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এমরানুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, বৃহস্পতিবার ব্যাংকের শাখায় আমাদের ইন্টারনাল অডিট হয়। এরপরই টাকার অংকে অসঙ্গতি দেখা যায়। ক্যাশ কম পাওয়ায় আবারও ইনভেস্টিগেশন করা হয়। পৌনে চার কোটি টাকার মতো কম ছিল। এরপর দায়িত্বে থাকা ক্যাশ-ইনচার্জের কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রাথমিকভাবে ক্যাশ সরিয়ে ফেলার বিষয়টি স্বীকার করেন। এ কাজটি তিনি একাই করেছেন বলে জানিয়েছেন ক্যাশ-ইনচার্জ রিফাজুল হক। কী জন্য এই টাকা সরিয়েছেন তা এখনও তিনি জানাননি।
এমডি জানান, পরবর্তীতে আমরা নিয়ম অনুযায়ী লিগ্যাল প্রসেসে ব্যবস্থা নিয়েছি। যেহেতু দুজন দায়িত্বে ছিলেন তাই ক্যাশ-ইনচার্জ ও ম্যানেজার (অপারেশন) দুজনকে পুলিশে সোপর্দ করেছি। এখন সংশ্লিষ্ট সংস্থা তদন্ত করে বলতে পারবে কিভাবে ও কী জন্য এ টাকা সরানো হয়েছে।
ব্যাংকটির এমডি এমরানুল হক জানান, গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিষয়টি ধরা খেয়েছে। এখন দেখবে যে কতদিনে টাকা সরিয়েছে। এজন্য কয়েকদিন সময় লাগবে। আমরা আইনের হাতে দিয়েছি, পাশাপাশি নিজস্ব একটি তদন্ত হবে। এরপর পুরো ঘটনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পারব। এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ কোটি ৭৭ লাখ ৬৬ টাকার মতো সরানো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। তদন্ত করে বিস্তারিত জানাতে পারব।
বংশাল থানার ডিউটি অফিসার মাসুম বিল্লাহ বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেই টাকা উধাওয়ের বিষয়টি বুঝতে পারে ব্যাংকের ওই শাখার উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে ক্যাশ ইনচার্জসহ দুই কর্মকর্তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়। দুই ব্যাংক কর্মকর্তা হলেন- রিফাত ও ইমরান। এ ঘটনায় এখনও মামলা দায়ের হয়নি।
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এমরানুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, বৃহস্পতিবার ব্যাংকের শাখায় আমাদের ইন্টারনাল অডিট হয়। এরপরই টাকার অংকে অসঙ্গতি দেখা যায়। ক্যাশ কম পাওয়ায় আবারও ইনভেস্টিগেশন করা হয়। পৌনে চার কোটি টাকার মতো কম ছিল। এরপর দায়িত্বে থাকা ক্যাশ-ইনচার্জের কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রাথমিকভাবে ক্যাশ সরিয়ে ফেলার বিষয়টি স্বীকার করেন। এ কাজটি তিনি একাই করেছেন বলে জানিয়েছেন ক্যাশ-ইনচার্জ রিফাজুল হক। কী জন্য এই টাকা সরিয়েছেন তা এখনও তিনি জানাননি।
এমডি জানান, পরবর্তীতে আমরা নিয়ম অনুযায়ী লিগ্যাল প্রসেসে ব্যবস্থা নিয়েছি। যেহেতু দুজন দায়িত্বে ছিলেন তাই ক্যাশ-ইনচার্জ ও ম্যানেজার (অপারেশন) দুজনকে পুলিশে সোপর্দ করেছি। এখন সংশ্লিষ্ট সংস্থা তদন্ত করে বলতে পারবে কিভাবে ও কী জন্য এ টাকা সরানো হয়েছে।
ব্যাংকটির এমডি এমরানুল হক জানান, গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিষয়টি ধরা খেয়েছে। এখন দেখবে যে কতদিনে টাকা সরিয়েছে। এজন্য কয়েকদিন সময় লাগবে। আমরা আইনের হাতে দিয়েছি, পাশাপাশি নিজস্ব একটি তদন্ত হবে। এরপর পুরো ঘটনাটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে পারব। এখন পর্যন্ত প্রায় ৩ কোটি ৭৭ লাখ ৬৬ টাকার মতো সরানো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। তদন্ত করে বিস্তারিত জানাতে পারব।
বংশাল থানার ডিউটি অফিসার মাসুম বিল্লাহ বলেন, বৃহস্পতিবার রাতেই টাকা উধাওয়ের বিষয়টি বুঝতে পারে ব্যাংকের ওই শাখার উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে ক্যাশ ইনচার্জসহ দুই কর্মকর্তাকে পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়। দুই ব্যাংক কর্মকর্তা হলেন- রিফাত ও ইমরান। এ ঘটনায় এখনও মামলা দায়ের হয়নি।