খেলা
দুই বৃটিশের আবেগী লড়াই
স্পোর্টস ডেস্ক
১৮ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:১৩ অপরাহ্ন
ত্রয়োদশ শতকে (১২৯৭) ইংল্যান্ডের আগ্রাসনের বিরুদ্ধে উইলিয়াম ওয়ালেসের নেতৃত্বে স্বাধীনতা যুদ্ধে নামে স্কটল্যান্ড। পরে রবার্ট ব্রুসের নেতৃত্বে ১৩০৬ সালে স্বাধীনতা লাভ করে স্কটিশরা। সেই বিভাজনের পরও বৃটিশ তকমা রয়ে গেছে স্কটিশদের গায়ে। তবে আবেগও প্রকাশ পায় স্পষ্ট। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে যুক্তরাজ্যের দুই প্রতিবেশী দেশ ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ড মুখোমুখি হচ্ছে আজ। লন্ডনের ওয়েম্বলি মাঠে স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামছে স্কটল্যান্ড। ২৫ বছর আগে ইউরোর ম্যাচে সর্বশেষ দেখা হয়েছিল ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ডের। ১৯৯৬ সালের সেই ম্যাচে ২-০ গোলের জয় পায় ইংল্যান্ড। এবার প্রতিশোধ নেয়ার সুযোগ স্কটিশদের সামনে। স্কটল্যান্ডের কোচ স্টিভ ক্লার্ক বলেন, ‘ঐতিহাসিক ম্যাচ হতে চলেছে। এটা পুরনো স্মৃতিকে জাগিয়ে তুলবে, এই ম্যাচ অনেক অর্থ বহন করে। ইংলিশদের কাছেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ এটি। তারা কখনোই আমাদের বিপক্ষে হারতে চাইবে না। সবাই জানে আমরা কতোটা আবেগী এ ব্যাপারে এবং ইংল্যান্ডকে হারাতে কতটা উপভোগ করি আমরা।’ গ্রুপে দু’দলেরই এটি দ্বিতীয় ম্যাচ। ‘ডি’ গ্রুপের কঠিন ম্যাচটিতে ইতিমধ্যেই জয় পেয়েছে ইংল্যান্ড। রাহিম স্টার্লিংয়ের করা একমাত্র গোলে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে জয় পেয়েছে তারা। অপরদিকে চেক প্রজাতন্ত্রের প্যাট্রিক শিকের একক নৈপুণ্যের বিপক্ষে ধরাশায়ী হয়েছে স্কটল্যান্ড। ২-০ গোলের হারের স্মৃতি নিয়ে আজ মাঠে নামবে স্কটিশরা।
দু’দলের শক্তি-সামর্থ্যের রয়েছে বিস্তর ফারাক। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ডের অবস্থান চারে। ৪৪ ধাপ পিছিয়ে স্কটল্যান্ডের অবস্থান ৪৮ নম্বরে। স্কটিশদের বিপক্ষে মুখোমুখি দেখায় খুব বেশি এগিয়ে নেই ইংল্যান্ড। ১১৪ দেখায় ইংল্যান্ডের ৪৮ জয়ের বিপরীতে স্কটল্যান্ডের জয় ৪১টি। ২৫ ম্যাচ ড্র হয়েছে। তবে শেষ দুই দেখায় স্কটল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে ইংল্যান্ড। ২০১৬ সালে ওয়েম্বলিতে ৩-০ গোলের জয়ের এক বছর পর হ্যাম্পডেন পার্কে ২-২ গোলে ড্র করে ইংলিশরা। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে এবার নিজ মাঠের সুবিধা পাবেন বলেন মনে করেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারেথ সাউথগেইট। তিনি বলেন, ‘ সংশ্লিষ্ট সবার জন্যই এটি (ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ড ম্যাচ) দারুণ ব্যাপার। বিশেষ করে দুই দলের সমর্থকদের জন্য উত্তেজনাকর ম্যাচ হতে চলেছে। ওয়েম্বলিতে ম্যাচ হওয়া আমাদের জন্য ভালো। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে নিজেদের মাঠে স্কটল্যান্ডকে ৩-০ গোলে হারিয়েছিলাম আমরা।’
দু’দলের শক্তি-সামর্থ্যের রয়েছে বিস্তর ফারাক। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ডের অবস্থান চারে। ৪৪ ধাপ পিছিয়ে স্কটল্যান্ডের অবস্থান ৪৮ নম্বরে। স্কটিশদের বিপক্ষে মুখোমুখি দেখায় খুব বেশি এগিয়ে নেই ইংল্যান্ড। ১১৪ দেখায় ইংল্যান্ডের ৪৮ জয়ের বিপরীতে স্কটল্যান্ডের জয় ৪১টি। ২৫ ম্যাচ ড্র হয়েছে। তবে শেষ দুই দেখায় স্কটল্যান্ডের চেয়ে এগিয়ে ইংল্যান্ড। ২০১৬ সালে ওয়েম্বলিতে ৩-০ গোলের জয়ের এক বছর পর হ্যাম্পডেন পার্কে ২-২ গোলে ড্র করে ইংলিশরা। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে এবার নিজ মাঠের সুবিধা পাবেন বলেন মনে করেন ইংল্যান্ড কোচ গ্যারেথ সাউথগেইট। তিনি বলেন, ‘ সংশ্লিষ্ট সবার জন্যই এটি (ইংল্যান্ড-স্কটল্যান্ড ম্যাচ) দারুণ ব্যাপার। বিশেষ করে দুই দলের সমর্থকদের জন্য উত্তেজনাকর ম্যাচ হতে চলেছে। ওয়েম্বলিতে ম্যাচ হওয়া আমাদের জন্য ভালো। বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে নিজেদের মাঠে স্কটল্যান্ডকে ৩-০ গোলে হারিয়েছিলাম আমরা।’