বাংলারজমিন
বিদ্যালয়ের মাঠে সবজির বাগান
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৮ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৭:৪২ অপরাহ্ন
টানা ১৫ মাস ধরে বন্ধ মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলসহ দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এতে বিদ্যালয় মাঠের কোথাও গোচারণ ভূমি, কোথাও ভুতুড়ে পরিবেশ আবার কোথাও স্কুলের মাঠে সবজি চাষ করা হচ্ছে। প্রাক-প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ১৩৮ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ও বেসরকারি তালিকায় আরও ৭টি। এছাড়া মাধ্যমিক স্কুল রয়েছে সরকারি ১টি ও এমপিওভুক্ত ২৩টি। সরকারি কলেজ রয়েছে ১টি, বেসরকারি ৩টি ও স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৫টি। সরজমিন উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে অধিকাংশ পরিপাটি অবস্থায় পাওয়া গেলেও দু’একটিতে ব্যতিক্রম দেখা গেছে। উপজেলার কালিঘাট ও জানাউড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ গরু ও ছাগলের চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। কালিঘাট বিদ্যালয়ের বারান্দায় ছাগল দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
উপজেলার সিন্দুর খান ইউনিয়নের হাজী আব্দুল গফুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে দেখা যায়- বিদ্যালয়ের মাঠজুড়ে চাষ করা হয়েছে বিভিন্ন জাতের সবজির। মাঠের চারদিকে ঢেড়স, লেবুগাছসহ বিভিন্ন ফসলাদির গাছ শোভা পাচ্ছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ আহমেদ জানান, শখের বসে চাষ করেছি। বিদ্যালয়ের আলাদা মাঠ রয়েছে। সবজি বিক্রি করে স্কুলের ঝাড়ুদারকে বেতন দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া বিদ্যালয় খোলার সঙ্গে সঙ্গে সবজির ক্ষেত কেটে ফেলবেন। শিক্ষকরা বলছেন, সবাই তাকিয়ে আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কবে খুলবে। অথচ করোনাকাল ক্রমেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে। অনলাইন শিক্ষা কখনো ক্লাসরুম শিক্ষার বিকল্প নয়। শিক্ষার্থীরা ঘরবন্দি থাকতে থাকতে দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছে। অভিভাবকরা প্রতিনিয়ত আমাদের কাছে জানতে চান, কবে স্কুল খুলবেন, কবে? শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করতে করতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে, মনোযোগ রাখতে পারে না। মেজাজ তাদের খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পেতে দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, শ্রীমঙ্গল উপজেলায় ১৩৮ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ও বেসরকারি তালিকায় আরও ৭টি। এছাড়া মাধ্যমিক স্কুল রয়েছে সরকারি ১টি ও এমপিওভুক্ত ২৩টি। সরকারি কলেজ রয়েছে ১টি, বেসরকারি ৩টি ও স্কুল অ্যান্ড কলেজ ৫টি। সরজমিন উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে অধিকাংশ পরিপাটি অবস্থায় পাওয়া গেলেও দু’একটিতে ব্যতিক্রম দেখা গেছে। উপজেলার কালিঘাট ও জানাউড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ গরু ও ছাগলের চারণ ভূমিতে পরিণত হয়েছে। কালিঘাট বিদ্যালয়ের বারান্দায় ছাগল দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
উপজেলার সিন্দুর খান ইউনিয়নের হাজী আব্দুল গফুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে গিয়ে দেখা যায়- বিদ্যালয়ের মাঠজুড়ে চাষ করা হয়েছে বিভিন্ন জাতের সবজির। মাঠের চারদিকে ঢেড়স, লেবুগাছসহ বিভিন্ন ফসলাদির গাছ শোভা পাচ্ছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ আহমেদ জানান, শখের বসে চাষ করেছি। বিদ্যালয়ের আলাদা মাঠ রয়েছে। সবজি বিক্রি করে স্কুলের ঝাড়ুদারকে বেতন দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া বিদ্যালয় খোলার সঙ্গে সঙ্গে সবজির ক্ষেত কেটে ফেলবেন। শিক্ষকরা বলছেন, সবাই তাকিয়ে আছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কবে খুলবে। অথচ করোনাকাল ক্রমেই দীর্ঘায়িত হচ্ছে। অনলাইন শিক্ষা কখনো ক্লাসরুম শিক্ষার বিকল্প নয়। শিক্ষার্থীরা ঘরবন্দি থাকতে থাকতে দিন দিন অসুস্থ হয়ে পড়ছে। অভিভাবকরা প্রতিনিয়ত আমাদের কাছে জানতে চান, কবে স্কুল খুলবেন, কবে? শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ক্লাস করতে করতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ে, মনোযোগ রাখতে পারে না। মেজাজ তাদের খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পেতে দ্রুত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবি জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।