বিশ্বজমিন
কোভিডে মৃতের হার হ্রাসে কার্যকরি রেজেনেরনের এন্টিবডি থেরাপি
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ জুন ২০২১, বুধবার, ৫:২৯ অপরাহ্ন
রেজেনেরনের এন্টি-ভাইরাল ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা কমিয়ে আনা সম্ভব। গুরুতরভাবে কোভিড আক্রান্তদের মধ্যে এ ওষুধের পরীক্ষামূলক প্রয়োগের পর এমন আশাবাঞ্চক ফলাফল পাওয়া গেছে। এই ওষুধটির নাম দেয়া হয়েছে রেজেন-কোভ। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এ বছরের মে মাস পর্যন্ত চলা ওই ট্রায়ালে অংশ নেন ১০ হাজারেরও বেশি মানুষ। ফলাফলে দেখা গেছে এই ওষুধ গ্রহণ করাদের মধ্যে তুলনামূলক কম সংখ্যকের ভ্যান্টিলেটর প্রয়োজন পড়েছে। একইসঙ্গে তারা অন্যদের তুলনায় দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠেছেন এমন প্রমাণও পাওয়া গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এরইমধ্যে এই থেরাপিটি জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তবে এই ট্রায়ালেই ওষুধটির কার্যকরিতার সবথেকে ¯পষ্ট প্রমাণ মিলেছে। এই থেরাপির মাধ্যমে রোগির শরীরে কৃত্রিম এন্টিবডি প্রবেশ করানো হয়। রোগের বিরুদ্ধে লড়তে সাধারণত শরীর নিজে থেকেই এই প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করে। তবে যাদের শরীরে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা থাকে না তারা এই থেরাপির মাধ্যমে করোনা থেকে মুক্ত হতে পারবেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের শরীরে করোনার বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ ব্যবস্থা কাজ করে না, তাদের মধ্যে রেজেন-কোভ প্রয়োগে প্রতি ১০০ জনে ৬ জনের মৃত্যু কমে যায়। এরকম রোগীদের ক্ষেত্রে মৃতের হার ৩০ শতাংশ থাকে। তবে থেরাপিটি নেয়ার পরে এই হার কমে ২৪ শতাংশে নেমে আসে। তবে যাদের শরীরে নিজে থেকেই কোভিডের বিরুদ্ধে কার্যকরি প্রতিরোধ ব্যবস্থা রয়েছে তাদের মধ্যে এই ওষুধ প্রয়োগের পর কোনো ধরণের পরিবর্তন দেখা যায়নি। এই ট্রায়ালের পর্যালোচনা কার্যক্রমের যুগ্ম প্রধান মার্টিন ল্যান্ড্রে বলেন, যদি আপনার শরীরে নিজে থেকে এন্টিবডি না থাকে তাহলে আপনি এই থেরাপির মাধ্যমে সত্যিকার অর্থেই উপকৃত হবেন।
যুক্তরাষ্ট্রে এরইমধ্যে এই থেরাপিটি জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। তবে এই ট্রায়ালেই ওষুধটির কার্যকরিতার সবথেকে ¯পষ্ট প্রমাণ মিলেছে। এই থেরাপির মাধ্যমে রোগির শরীরে কৃত্রিম এন্টিবডি প্রবেশ করানো হয়। রোগের বিরুদ্ধে লড়তে সাধারণত শরীর নিজে থেকেই এই প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি করে। তবে যাদের শরীরে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা থাকে না তারা এই থেরাপির মাধ্যমে করোনা থেকে মুক্ত হতে পারবেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের শরীরে করোনার বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধ ব্যবস্থা কাজ করে না, তাদের মধ্যে রেজেন-কোভ প্রয়োগে প্রতি ১০০ জনে ৬ জনের মৃত্যু কমে যায়। এরকম রোগীদের ক্ষেত্রে মৃতের হার ৩০ শতাংশ থাকে। তবে থেরাপিটি নেয়ার পরে এই হার কমে ২৪ শতাংশে নেমে আসে। তবে যাদের শরীরে নিজে থেকেই কোভিডের বিরুদ্ধে কার্যকরি প্রতিরোধ ব্যবস্থা রয়েছে তাদের মধ্যে এই ওষুধ প্রয়োগের পর কোনো ধরণের পরিবর্তন দেখা যায়নি। এই ট্রায়ালের পর্যালোচনা কার্যক্রমের যুগ্ম প্রধান মার্টিন ল্যান্ড্রে বলেন, যদি আপনার শরীরে নিজে থেকে এন্টিবডি না থাকে তাহলে আপনি এই থেরাপির মাধ্যমে সত্যিকার অর্থেই উপকৃত হবেন।