বিশ্বজমিন
দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ জানালেন কিম জং উন
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ জুন ২০২১, বুধবার, ৪:৪৭ অপরাহ্ন
কোভিড মহামারির কারণে উত্তর কোরিয়ার খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ নেতা ও ওয়ার্কাস পার্টির প্রধান কিম জং উন। যদিও এ বছর সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির উন্নয়ন হয়েছে বলেও দাবি করেছেন তিনি। বুধবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে দেয়া এক বক্তব্যে এ কথা বলেন কিম। এ খবর দিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, আসন্ন খাদ্য সংকট মোকাবেলায় জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেছেন কিম জং উন। ওয়ার্কাস পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে মঙ্গলবার তিনি পর্যালোচনা বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন তিনি। এতে তিনি রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উত্তর কোরিয়া সম্প্রতি নতুন করে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এটি বাস্তবায়ন করতে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন ওয়ার্কাস পার্টির সদস্যরা। এতেই কিম জানান, উত্তর কোরিয়ার শিল্পখাত থেকে উৎপাদন এক বছরে ২৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে জানিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এই নেতা। তিনি বলেন, যে পরিমাণ খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল তা পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় উদ্বেগজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এ জন্য তিনি গত বছরের টাইফুন ও চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিকে দায়ি করেন।
খবরে বলা হয়, আসন্ন খাদ্য সংকট মোকাবেলায় জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেছেন কিম জং উন। ওয়ার্কাস পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে মঙ্গলবার তিনি পর্যালোচনা বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন তিনি। এতে তিনি রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উত্তর কোরিয়া সম্প্রতি নতুন করে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এটি বাস্তবায়ন করতে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন ওয়ার্কাস পার্টির সদস্যরা। এতেই কিম জানান, উত্তর কোরিয়ার শিল্পখাত থেকে উৎপাদন এক বছরে ২৫ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে ঝুঁকি সৃষ্টি হয়েছে জানিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এই নেতা। তিনি বলেন, যে পরিমাণ খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল তা পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় উদ্বেগজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এ জন্য তিনি গত বছরের টাইফুন ও চলমান করোনাভাইরাস পরিস্থিতিকে দায়ি করেন।