বাংলারজমিন
ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের চলাচল
শ্যামনগর (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
১৬ জুন ২০২১, বুধবার, ১:২৫ অপরাহ্ন
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার সুন্দরবন সংলগ্ন দ্বীপ ইউনিয়ন গাবুরায় ঝুঁকিপূর্ণ সেতু দিয়ে প্রতিদিন ১০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ আসা-যাওয়া করছে। সেতুটির মেয়াদ শেষ তবুও প্রতিদিন শত শত যানবাহন সেতুটির ওপর দিয়ে চলাচল করছে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে। যে কোনো সময় সেতুটি ভেঙে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। ইয়াসের প্রভাবে বন্যার কারণে সেতুটি আরো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে। সেতুর খুঁটি থেকে ফাটল ও প্লাস্টার খসে খসে পড়ছে। ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে সেতুটি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সংস্কারের অভাবে সেতুটির মাঝখানে ফাটল সৃষ্টি হওয়ায় যান চলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়াও ব্রিজের দুই পাশের রেলিংগুলো ভেঙে পড়ে আছে। ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই।
এ ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ দিয়ে ১০ গ্রামের প্রায় হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। পাশাপাশি এই পথে পার্শ্ববর্তী উপজেলা কয়রার গোলখালী, ঘড়িলালসহ অনেক এলাকার মানুষের যাতায়াত রয়েছে। পুরোনো ব্রিজ হওয়ায় অনেক দিন থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। এর মধ্যে নতুন করে ব্রিজের মাঝখানে বড় আকারের একটি ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
সোরা গ্রামের কামরুল গাইন বলেন, স্থানীয়রা আশঙ্কা করছেন যেকোনো সময় ব্রিজটি খালের মধ্যে ধ্বসে পড়তে পারে। ব্রিজটি দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। এর মাঝখানে বড় আকারের ফাটল এবং প্লাস্টার খসে খসে পড়ছে।এতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ব্রিজটি।
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাসুদুল আলম বলেন, গাবুরা ১০টি গ্রামের মানুষ এই সেতু দিয়ে শ্যামনগর উপজেলা যাতায়াত করে থাকেন। বিকল্প রাস্তা না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ পারাপার হচ্ছে সেতু দিয়ে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটির পাশে নতুন আরেকটি সেতু নির্মাণের বিষয়টি ইউনিয়নবাসীর দাবি। এ নিয়ে উপজেলায় মাসিক উন্নয়ন সভায় আলোচনা হয়েছে। কিন্তু অর্থ বরাদ্দ না থাকায় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে নতুন সেতু নির্মাণ করা সম্ভব নয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সংস্কারের অভাবে সেতুটির মাঝখানে ফাটল সৃষ্টি হওয়ায় যান চলাচলে মারাত্মক ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। এছাড়াও ব্রিজের দুই পাশের রেলিংগুলো ভেঙে পড়ে আছে। ফলে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগের শেষ নেই।
এ ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ দিয়ে ১০ গ্রামের প্রায় হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। পাশাপাশি এই পথে পার্শ্ববর্তী উপজেলা কয়রার গোলখালী, ঘড়িলালসহ অনেক এলাকার মানুষের যাতায়াত রয়েছে। পুরোনো ব্রিজ হওয়ায় অনেক দিন থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। এর মধ্যে নতুন করে ব্রিজের মাঝখানে বড় আকারের একটি ফাটল সৃষ্টি হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে।
সোরা গ্রামের কামরুল গাইন বলেন, স্থানীয়রা আশঙ্কা করছেন যেকোনো সময় ব্রিজটি খালের মধ্যে ধ্বসে পড়তে পারে। ব্রিজটি দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে আছে। এর মাঝখানে বড় আকারের ফাটল এবং প্লাস্টার খসে খসে পড়ছে।এতে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ব্রিজটি।
ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মাসুদুল আলম বলেন, গাবুরা ১০টি গ্রামের মানুষ এই সেতু দিয়ে শ্যামনগর উপজেলা যাতায়াত করে থাকেন। বিকল্প রাস্তা না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ পারাপার হচ্ছে সেতু দিয়ে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটির পাশে নতুন আরেকটি সেতু নির্মাণের বিষয়টি ইউনিয়নবাসীর দাবি। এ নিয়ে উপজেলায় মাসিক উন্নয়ন সভায় আলোচনা হয়েছে। কিন্তু অর্থ বরাদ্দ না থাকায় ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষে নতুন সেতু নির্মাণ করা সম্ভব নয়।