বিশ্বজমিন
ফিলিপাইনে মাদক বিরোধী অভিযানে যুদ্ধাপরাধের পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি আইসিসিতে
মানবজমিন ডেস্ক
১৫ জুন ২০২১, মঙ্গলবার, ১:৪৯ অপরাহ্ন
মাদকের বিরুদ্ধে অভিযানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে ফিলিপাইনে। এ ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছেন ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল কোর্টের (আইসিসি) প্রধান প্রসিকিউটর ফাতু বেনসুদা। ফিলিপাইনে মাদকের বিরুদ্ধে ওই অভিযানের নির্দেশ দিয়েছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতের্তে। ফলে অভিযান চালাতে গিয়ে কমপক্ষে ৬ হাজার মানুষকে হত্যা করা হয়। এটা সরকারি হিসাব। তবে মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক গ্রুপগুলো দীর্ঘদিন ধরে বলে আসছে এই সংখ্যা আরো অনেক বেশি। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
এতে আরো বলা হয়, এ সপ্তাহে আইসিসির দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিচ্ছেন ফাতু বেনসুদা। এ সময়ে তিনি ২০১৮ সালে ফিলিপাইনে মাদকের বিরুদ্ধে ওই যুদ্ধের প্রাথমিক তদন্ত উন্মুক্ত করে গেলেন। প্রেসিডেন্ট দুর্তেতের একজন মুখপাত্র বলেছেন, আইসিসির কোনো সদস্য নয় ফিলিপাইন। তাই আইসিসির কোনো রকম তদন্তে সহযোগিতা করবে না তার সরকার। উল্লেখ্য, ফিলিপাইনে মাদক বিরোধী অভিযানে হত্যা করা হয়েছে একের পর এক মানুষ। এ নিয়ে জাতিসংঘ সহ আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে নিন্দা জানানো হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। মিস ফাতু বেনসুদা প্রথমে বলেছেন, ২০১৬ সালের অক্টোবরে ফিলিপাইনে যে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হয় তাতে তিনি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। সোমবার তিনি বলেছেন, ফিলিপাইনে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে এ বিষয়ে বিশ্বাস করার তার যৌক্তিক কারণ আছে। তাই তার পরে যিনি এই পদে আসবেন তিনি যেন এই অপরাধের পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করতে পারেন এ জন্য বিচারকদের কাছে অনুমতি প্রার্থনা করেন তিনি। উল্লেখ, বুধবার আইসিসির প্রধার প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব নেবেন বৃটিশ আইনজীবী করিম খান। তাই পদ ছাড়ার আগে ফাতু বেনসুদা বলেছেন দেশটির পুলিশ এবং তাদের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছে এমন লোকজন কয়েক হাজার থেকে লাখো বেসামরিক মানুষকে ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে বেআইনিভাবে হত্যা করেছে। এ বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ আছে। তিনি আরো বলেছেন, অপরাধ সংগঠনের সময় ফিলিপাইন আইসিসির সদস্য ছিল। তাই তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তদন্তের অনুমতি দেয়া উচিত আদালতের।
এতে আরো বলা হয়, এ সপ্তাহে আইসিসির দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি নিচ্ছেন ফাতু বেনসুদা। এ সময়ে তিনি ২০১৮ সালে ফিলিপাইনে মাদকের বিরুদ্ধে ওই যুদ্ধের প্রাথমিক তদন্ত উন্মুক্ত করে গেলেন। প্রেসিডেন্ট দুর্তেতের একজন মুখপাত্র বলেছেন, আইসিসির কোনো সদস্য নয় ফিলিপাইন। তাই আইসিসির কোনো রকম তদন্তে সহযোগিতা করবে না তার সরকার। উল্লেখ্য, ফিলিপাইনে মাদক বিরোধী অভিযানে হত্যা করা হয়েছে একের পর এক মানুষ। এ নিয়ে জাতিসংঘ সহ আন্তর্জাতিক পর্যায় থেকে নিন্দা জানানো হয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। মিস ফাতু বেনসুদা প্রথমে বলেছেন, ২০১৬ সালের অক্টোবরে ফিলিপাইনে যে বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড হয় তাতে তিনি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। সোমবার তিনি বলেছেন, ফিলিপাইনে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে এ বিষয়ে বিশ্বাস করার তার যৌক্তিক কারণ আছে। তাই তার পরে যিনি এই পদে আসবেন তিনি যেন এই অপরাধের পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করতে পারেন এ জন্য বিচারকদের কাছে অনুমতি প্রার্থনা করেন তিনি। উল্লেখ, বুধবার আইসিসির প্রধার প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব নেবেন বৃটিশ আইনজীবী করিম খান। তাই পদ ছাড়ার আগে ফাতু বেনসুদা বলেছেন দেশটির পুলিশ এবং তাদের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছে এমন লোকজন কয়েক হাজার থেকে লাখো বেসামরিক মানুষকে ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ে বেআইনিভাবে হত্যা করেছে। এ বিষয়ে পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ আছে। তিনি আরো বলেছেন, অপরাধ সংগঠনের সময় ফিলিপাইন আইসিসির সদস্য ছিল। তাই তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ তদন্তের অনুমতি দেয়া উচিত আদালতের।