বাংলারজমিন
ইউপি সদস্যের স্ত্রীসহ পরিবারের ২০ জনের নামে ভিজিডি-রেশন কার্ড
ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
১৫ জুন ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৪১ অপরাহ্ন
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার ৫নং ভাঙ্গামোড় ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হযরত আলীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর নামে ভিজিডি ও রেশন কার্র্ড এবং পিতা-মাতা, ছোট ভাই, ভাইয়ের স্ত্রী, মামা, খালা, খালু, মামাতো খালাতো ভাইবোনসহ নিজ পরিবারের ২০ জনের নামে রেশন কার্ড বরাদ্দ দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ওই ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, ওই ইউপি সদস্যের স্ত্রী মমিনা বেগমের নামে ১০ টাকা কেজির চালের রেশন কার্ড রয়েছে। তার পরও ২০২১-২০২২ ভিজিডি চক্রে তিনি স্ত্রীর নাম তালিকাভুক্ত করে চাল উত্তোলন করছেন। (যাহার ক্রমিক নং-০৮)। এ ছাড়াও ওই ইউপি সদস্যের পিতা আব্দুল খালেক, মা হাজরা বেগম, ছোট ভাই হুজুর আলী, অপর ছোট ভাই মজিবুল হক, মজিবুলের স্ত্রী লাভলী বেগম, মামা গোলাপ হোসেন, মামি ছকিনা বেগম, খালা হালিমা বেগম, খালু শাহজালাল, খালাতো ভাই হারুন, খালাতো ভাইয়ের স্ত্রী জান্নাতি বেগম, মামাতো ভাই শাহিন, মামাতো ভাইয়ের স্ত্রী মর্জিনা বেগম এবং হযরত আলী নিজেসহ পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের ২০ জনকে ১০ টাকা কেজির চালের রেশন কার্ড প্রদান করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ আছে। ইউপি সদস্যের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে সরকারি সহায়তার অধিক সংখ্যক কার্ড থাকায় ওই এলাকার দুস্থ জনসাধারণ বঞ্চিত হয়েছেন বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।
ইউপি সদস্য হযরত আলী জানান, এই রেশন কার্ডগুলো পূর্বের চেয়ারম্যানের আমলে হয়েছে। আর ভিজিডি কার্ডের তালিকায় আমার স্ত্রীর নাম অন্তর্ভুক্ত হলেও আমি চাল উত্তোলন করিনি। ইউনিয়ন পরিষদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমন দাস অভিযোগ প্রাপ্তির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা গেছে, ওই ইউপি সদস্যের স্ত্রী মমিনা বেগমের নামে ১০ টাকা কেজির চালের রেশন কার্ড রয়েছে। তার পরও ২০২১-২০২২ ভিজিডি চক্রে তিনি স্ত্রীর নাম তালিকাভুক্ত করে চাল উত্তোলন করছেন। (যাহার ক্রমিক নং-০৮)। এ ছাড়াও ওই ইউপি সদস্যের পিতা আব্দুল খালেক, মা হাজরা বেগম, ছোট ভাই হুজুর আলী, অপর ছোট ভাই মজিবুল হক, মজিবুলের স্ত্রী লাভলী বেগম, মামা গোলাপ হোসেন, মামি ছকিনা বেগম, খালা হালিমা বেগম, খালু শাহজালাল, খালাতো ভাই হারুন, খালাতো ভাইয়ের স্ত্রী জান্নাতি বেগম, মামাতো ভাই শাহিন, মামাতো ভাইয়ের স্ত্রী মর্জিনা বেগম এবং হযরত আলী নিজেসহ পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের ২০ জনকে ১০ টাকা কেজির চালের রেশন কার্ড প্রদান করেছেন বলে অভিযোগে উল্লেখ আছে। ইউপি সদস্যের পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে সরকারি সহায়তার অধিক সংখ্যক কার্ড থাকায় ওই এলাকার দুস্থ জনসাধারণ বঞ্চিত হয়েছেন বলে এলাকাবাসী অভিযোগ করেছেন।
ইউপি সদস্য হযরত আলী জানান, এই রেশন কার্ডগুলো পূর্বের চেয়ারম্যানের আমলে হয়েছে। আর ভিজিডি কার্ডের তালিকায় আমার স্ত্রীর নাম অন্তর্ভুক্ত হলেও আমি চাল উত্তোলন করিনি। ইউনিয়ন পরিষদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ করা হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুমন দাস অভিযোগ প্রাপ্তির সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ব্যাপারে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।