বাংলারজমিন
৫শ’ মিটার রাস্তায় হাজারো মানুষের দুর্ভোগ
চলনবিল (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৫ জুন ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:৪০ অপরাহ্ন
চলনবিলের সিংড়া উপজেলায় সরিষাবাড়ি গ্রামের মাত্র ৫শ’ মি. রাস্তা পাকাকরণের অভাবে দুর্ভোগের শিকার প্রায় সাড়ে ৩ হাজার মানুষ। জানা গেছে, ২০০৯ সালে বরেন্দ্র বহুমুখী প্রকল্পের আওতায় সিংড়া-বারুহাঁস সড়কে বিয়াশ থেকে ১ কি. মি. রাস্তা পাকাকরণ করা হয়। রাস্তার কাজ ডাহিয়া ইউনিয়নের গাড়াবাড়ি ও সরিষাবাড়ি গ্রামে প্রবেশ পথের ৫শ’ মিটার আগেই শেষ করা হয়। প্রায় ১ যুগ পেরিয়ে গেলেও ওই কাঁচা রাস্তা পাকা না হওয়ায় চরম দুর্ভোগে যাতায়াত করছেন দুই গ্রামের প্রায় ৩ হাজার বাসিন্দা।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার বেহালদশার চিত্র। গাড়াবাড়ি গ্রামের জনপ্রতিনিধি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. আকবর হোসেন বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই এই রাস্তার দুর্ভোগ বেড়ে যায়। ১ কি. মি. রাস্তা দিয়ে ভ্যানে চড়ে গ্রামের কাছে এসে পাকা রাস্তার মাথায় নেমেই শুরু হয় চরম দুর্ভোগ। কৃষিপণ্যসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কাঁধে আর মাথায় নিয়ে ফিরতে হয় বাড়িতে। মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা মোস্তাক বিন সুলতান বলেন, সামান্য এই কাঁচা রাস্তার জন্যই বর্ষা মৌসুমে আমরা যানবহন চালাতে পারি না। গ্রামের সোহেল রানা, রফিকুল ইসলামসহ অনেকেই জানান, মাত্র ৫শ’ মিটার রাস্তার কারণে আমাদের গ্রামে ধানসহ কৃষিপণ্য প্রতিমণ ৫০ থেকে ১০০ টাকা কমে বিক্রয় করতে হয়। উপজেলা প্রকৌশলী মো. হাসান আলী বলেন, চলনবিল প্রকল্পের মাধ্যমে এই রাস্তার তালিকা পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন ও টেন্ডার প্রক্রিয়ার কাজ শেষ হলে রাস্তার কাজ শুরু হবে।
সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার বেহালদশার চিত্র। গাড়াবাড়ি গ্রামের জনপ্রতিনিধি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. আকবর হোসেন বলেন, একটু বৃষ্টি হলেই এই রাস্তার দুর্ভোগ বেড়ে যায়। ১ কি. মি. রাস্তা দিয়ে ভ্যানে চড়ে গ্রামের কাছে এসে পাকা রাস্তার মাথায় নেমেই শুরু হয় চরম দুর্ভোগ। কৃষিপণ্যসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কাঁধে আর মাথায় নিয়ে ফিরতে হয় বাড়িতে। মাদ্রাসা শিক্ষক মাওলানা মোস্তাক বিন সুলতান বলেন, সামান্য এই কাঁচা রাস্তার জন্যই বর্ষা মৌসুমে আমরা যানবহন চালাতে পারি না। গ্রামের সোহেল রানা, রফিকুল ইসলামসহ অনেকেই জানান, মাত্র ৫শ’ মিটার রাস্তার কারণে আমাদের গ্রামে ধানসহ কৃষিপণ্য প্রতিমণ ৫০ থেকে ১০০ টাকা কমে বিক্রয় করতে হয়। উপজেলা প্রকৌশলী মো. হাসান আলী বলেন, চলনবিল প্রকল্পের মাধ্যমে এই রাস্তার তালিকা পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন ও টেন্ডার প্রক্রিয়ার কাজ শেষ হলে রাস্তার কাজ শুরু হবে।