শিক্ষাঙ্গন
ববির সেই বিতর্কিত শিক্ষার্থীকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ববি প্রতিনিধি
১৪ জুন ২০২১, সোমবার, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বহুল বিতর্কিত শিক্ষার্থী শাহবাজ মিঞা শোভনকে এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইটি সোসাইটি (বিইউআইটিএস) থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ জারি করা হয়েছে। রোববার (১৩ জুন) সংগঠনটি জরুরি নোটিশের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করে। একইদিনে সেখানকার আরেকটি সামাজিক সংগঠন শোভনের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি বাণিজ্যের অভিযোগ তোলে।
এরআগে শাহবাজ মিঞা শোভনের বিরুদ্ধে সাংবাদিক হেনস্তার অভিযোগ এনে তাকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গভীর রাতে সহপাঠীর মেসে হামলার অভিযোগেও তাঁর বিরুদ্ধে একটি বিচার প্রক্রিয়া বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান রয়েছে। এছাড়া জয়বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড নিয়ে শোভনের প্রতারণা বিষয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
রোববার বিইউআইটিএস কর্তৃক জারিকৃত নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সংগঠনটির সাবেক গবেষণা ও উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহবাজ মিঞা শোভন দীর্ঘদিন যাবৎ সংগঠনটির নাম ব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা করে আসছে। যা ইতিপূর্বে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ ও উপদেষ্টা ম-লী অবগত হয়েছে। তারা বারবার এ ব্যাপারে সতর্ক করলেও শোভন তাঁর অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার চেষ্টা জারি রাখেন। যে কারণে তাকে সংগঠনটি থেকে বহিষ্কার করা হয়। এরপরও শাহবাজ মিঞা শোভনের চাটুকারিতায় কেউ প্রলুব্ধ হলে বিইউটিএস দায়ভার নেবে না বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে, ‘শেখাই’ নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সামাজিক সংগঠন শোভনের বিরুদ্ধে ভর্তি বাণিজ্যের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আছে এমন দাবি করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। একই সঙ্গে ‘শেখাই’ কর্তৃক ২০১৯ সালে শোভনকে প্রদান করা শুভেচ্ছা স্মারক বাতিলের ঘোষণা দেয়া হয়। রোববার সংগঠনটির সভাপতি মোস্তাক আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (১০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সম্মুখে মানববন্ধন করে সেখানকার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা। এসময় একটি জাতীয় পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধির বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলায় শাহবাজ মিঞা শোভনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তারা। মানববন্ধন শেষে উপাচার্য বরাবর তিনদফা দাবি সংবলিত একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়।
এরআগে শাহবাজ মিঞা শোভনের বিরুদ্ধে সাংবাদিক হেনস্তার অভিযোগ এনে তাকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গভীর রাতে সহপাঠীর মেসে হামলার অভিযোগেও তাঁর বিরুদ্ধে একটি বিচার প্রক্রিয়া বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান রয়েছে। এছাড়া জয়বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড নিয়ে শোভনের প্রতারণা বিষয়ে সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
রোববার বিইউআইটিএস কর্তৃক জারিকৃত নোটিশে উল্লেখ করা হয়, সংগঠনটির সাবেক গবেষণা ও উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহবাজ মিঞা শোভন দীর্ঘদিন যাবৎ সংগঠনটির নাম ব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশ্য সাধনের চেষ্টা করে আসছে। যা ইতিপূর্বে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ ও উপদেষ্টা ম-লী অবগত হয়েছে। তারা বারবার এ ব্যাপারে সতর্ক করলেও শোভন তাঁর অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার চেষ্টা জারি রাখেন। যে কারণে তাকে সংগঠনটি থেকে বহিষ্কার করা হয়। এরপরও শাহবাজ মিঞা শোভনের চাটুকারিতায় কেউ প্রলুব্ধ হলে বিইউটিএস দায়ভার নেবে না বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে, ‘শেখাই’ নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সামাজিক সংগঠন শোভনের বিরুদ্ধে ভর্তি বাণিজ্যের সুনির্দিষ্ট প্রমাণ আছে এমন দাবি করে তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। একই সঙ্গে ‘শেখাই’ কর্তৃক ২০১৯ সালে শোভনকে প্রদান করা শুভেচ্ছা স্মারক বাতিলের ঘোষণা দেয়া হয়। রোববার সংগঠনটির সভাপতি মোস্তাক আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (১০ জুন) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সম্মুখে মানববন্ধন করে সেখানকার সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা। এসময় একটি জাতীয় পত্রিকার বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধির বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলায় শাহবাজ মিঞা শোভনকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে তারা। মানববন্ধন শেষে উপাচার্য বরাবর তিনদফা দাবি সংবলিত একটি স্মারকলিপি দেয়া হয়।