খেলা
সেয়ানে-সেয়ানে লড়াই
স্পোর্টস ডেস্ক
১৪ জুন ২০২১, সোমবার, ৯:২৬ অপরাহ্ন
দীর্ঘ ২৩ বছর পর বিশ্ব ফুটবলের বড় কোনো আসরে সুযোগ পেলো স্কটল্যান্ড। ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপে শেষ খেলেছিল দলটি। সেই আসরে মরক্কোর বিপক্ষে ৩-০ গোলের হারে গ্রুপ পর্ব থেকে বাদ পড়ে স্কটল্যান্ড। এবার ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে খেলবে তারা। সোমবার নিজেদের প্রথম ম্যাচে হ্যামডন পার্কে চেক প্রজাতন্ত্রকে আতিথ্য দেবে স্টিভ ক্লার্কের দল।
শক্তি-সামর্থ্যের দিক থেকে কাছাকাছি অবস্থানে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্কটল্যান্ড। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে স্কটল্যান্ডের চেয়ে ৬ ধাপ এগিয়ে চেক প্রজাতন্ত্র। ৪২তম স্থানে রয়েছে দলটি। অপরদিকে স্কটল্যান্ডের অবস্থান ৪৮ এ। শেষ ছয় ম্যাচের পরিসংখ্যানেও এগিয়ে চেক প্রজাতন্ত্র। ৬ ম্যাচে ৩ জয়, ২ হার ও একটিতে ড্র করেছে তারা। অপরদিকে ২ জয়, ৩ ড্র ও এক হার স্কটল্যান্ডের। তবে মুখোমুখি দেখায় স্কটল্যান্ড-চেক প্রজাতন্ত্রের ফলাফল সমান। পাঁচবারের দেখায় সমান দু’টি জয় রয়েছে তাদের। একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে।
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে গ্রুপ ‘ডি’তে চেক প্রজাতন্ত্র-স্কটল্যান্ডের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া ও ইংল্যান্ড। আসরটির অন্যতম দুই ফেভারিট দল বাদেও চেক প্রজাতন্ত্রের প্রতি আলাদা গুরুত্বারোপ করছেন স্কটল্যান্ড কোচ স্টিভ ক্লার্ক। তিনি বলেন, ‘ইংল্যান্ড ও ক্রোয়েশিয়ার মতো চেক প্রজাতন্ত্রও আমাদের সমস্যায় ফেলবে। সেকারণে আমাকে দল সাজাতে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী (দল নিয়ে)। আমার জন্য ভালো বিষয় হচ্ছে, আমি কাকে নির্বাচন করব সেটা কোনো ব্যাপার নয়। আমি ছেলেদের কাছ থেকে তাদের দেশের জন্য সেরাটা প্রত্যাশা করি। একজন কোচ হিসেবে এটা খুব বড় বিষয় যে, আপনাকে আপনার দলের সব খেলোয়াড়ের ওপর ভরসা রাখতে হবে।’
মুখোমুখি দেখায় চেক প্রজাতন্ত্র এগিয়ে থাকলেও গত বছর উয়েফা ন্যাশনস লীগে তাদের টানা দুই ম্যাচে হারানোর সুখ স্মৃতি রয়েছে স্কটল্যান্ডের। টুর্নামেন্টটিতে প্রথম দেখায় ২-১ গোলের জয় পায় দলটি। পরের ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রকে ১-০ গোলে হারায় তারা। চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ জিরোস্লাভ সিলহেভি বলেন, ‘স্কটল্যান্ড দলটি খুব দৃঢ়, কঠিন এবং তাদের খুব শক্তিশালী রক্ষণ রয়েছে। তাদের খেলোয়াড়রা খুবই আগ্রাসী, ফরোয়ার্ডরাও দুর্দান্ত। তাই সবকিছুর জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। শেষ অ্যাওয়ে ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আমরা অনেক সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। এবং তারা আমাদের ১ গোলে হারিয়েছিল।’
শক্তি-সামর্থ্যের দিক থেকে কাছাকাছি অবস্থানে চেক প্রজাতন্ত্র ও স্কটল্যান্ড। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে স্কটল্যান্ডের চেয়ে ৬ ধাপ এগিয়ে চেক প্রজাতন্ত্র। ৪২তম স্থানে রয়েছে দলটি। অপরদিকে স্কটল্যান্ডের অবস্থান ৪৮ এ। শেষ ছয় ম্যাচের পরিসংখ্যানেও এগিয়ে চেক প্রজাতন্ত্র। ৬ ম্যাচে ৩ জয়, ২ হার ও একটিতে ড্র করেছে তারা। অপরদিকে ২ জয়, ৩ ড্র ও এক হার স্কটল্যান্ডের। তবে মুখোমুখি দেখায় স্কটল্যান্ড-চেক প্রজাতন্ত্রের ফলাফল সমান। পাঁচবারের দেখায় সমান দু’টি জয় রয়েছে তাদের। একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে।
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে গ্রুপ ‘ডি’তে চেক প্রজাতন্ত্র-স্কটল্যান্ডের বাকি দুই প্রতিপক্ষ ক্রোয়েশিয়া ও ইংল্যান্ড। আসরটির অন্যতম দুই ফেভারিট দল বাদেও চেক প্রজাতন্ত্রের প্রতি আলাদা গুরুত্বারোপ করছেন স্কটল্যান্ড কোচ স্টিভ ক্লার্ক। তিনি বলেন, ‘ইংল্যান্ড ও ক্রোয়েশিয়ার মতো চেক প্রজাতন্ত্রও আমাদের সমস্যায় ফেলবে। সেকারণে আমাকে দল সাজাতে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী (দল নিয়ে)। আমার জন্য ভালো বিষয় হচ্ছে, আমি কাকে নির্বাচন করব সেটা কোনো ব্যাপার নয়। আমি ছেলেদের কাছ থেকে তাদের দেশের জন্য সেরাটা প্রত্যাশা করি। একজন কোচ হিসেবে এটা খুব বড় বিষয় যে, আপনাকে আপনার দলের সব খেলোয়াড়ের ওপর ভরসা রাখতে হবে।’
মুখোমুখি দেখায় চেক প্রজাতন্ত্র এগিয়ে থাকলেও গত বছর উয়েফা ন্যাশনস লীগে তাদের টানা দুই ম্যাচে হারানোর সুখ স্মৃতি রয়েছে স্কটল্যান্ডের। টুর্নামেন্টটিতে প্রথম দেখায় ২-১ গোলের জয় পায় দলটি। পরের ম্যাচে চেক প্রজাতন্ত্রকে ১-০ গোলে হারায় তারা। চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ জিরোস্লাভ সিলহেভি বলেন, ‘স্কটল্যান্ড দলটি খুব দৃঢ়, কঠিন এবং তাদের খুব শক্তিশালী রক্ষণ রয়েছে। তাদের খেলোয়াড়রা খুবই আগ্রাসী, ফরোয়ার্ডরাও দুর্দান্ত। তাই সবকিছুর জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। শেষ অ্যাওয়ে ম্যাচে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আমরা অনেক সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু কাজে লাগাতে পারিনি। এবং তারা আমাদের ১ গোলে হারিয়েছিল।’