বিশ্বজমিন
চীনের বিআরআইকে টেক্কা দিতে জি৭ এর মহাপরিকল্পনা
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ জুন ২০২১, সোমবার, ৮:০৮ অপরাহ্ন
চীনকে টেক্কা দিতে এবার নতুন এজেন্ডার নেতৃত্ব দিচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। শনিবার গণমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, এ নিয়ে একটি চুক্তিতেও স্বাক্ষর করেছেন জি৭ নেতারা। চীনের অবকাঠামো প্রকল্প বেল্ট এন্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বা বিআরআই'কে মোকাবেলায় 'দ্য বিল্ড ব্যাক বেটার ওয়ার্ল্ড' পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে জি৭ নেতারা। এটি পরিচিত হবে বিথ্রিডব্লিউ নামে। একে বিআরআই-এর সরাসরি প্রতিক্রিয়া বলে আখ্যায়িত করেছে চীনা গণমাধ্যম সিজিটিএন।
বিআরআই হচ্ছে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর একটি মহাপরিকল্পনা। এর অধীনে দেশগুলোকে ঋণ ও সাহায্য প্রদান করে চীন। এই ঋণ ব্যবহৃত হয় নানা অবকাঠামো, পরিবহণ, বাণিজ্য ও যোগাযোগ প্রকল্প বাস্তবায়নে। পূর্ব এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপ পর্যন্ত এই প্রকল্পের অধীনে কাজ চলছে। বিথ্রিডব্লিউ-এর উদ্দেশ্যও একই। যদিও বেসরকারি অর্থায়ন ও বিনিয়োগের ওপর এতে জোর দেয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনাতেই স্বাক্ষর করেছেন সকল জি৭ নেতা। তবে এটি মূলত জো বাইডেনের নিজের পরিকল্পনা। এমনকি যেই প্রেস রিলিজ প্রকাশ করা হয়েছে সেটিও হোয়াইট হাউজের ছাপওয়ালা কাগজে লেখা হয়েছে।
সিজিটিএনের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন বুঝতে পারছেন যে, পশ্চিমারা পদক্ষেপ নিতে দেরি করে ফেলেছে। চীনের বিআরআই প্রকল্প চালু হয় ২০১৩ সালে। এতে যুক্ত হয়েছে ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের শতাধিক রাষ্ট্র। এর অধীনে রয়েছে ২৬০০ প্রকল্প। এতে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৩.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। তবে এটি শুধু অর্থ, সাহায্য কিংবা উন্নয়নের প্রশ্ন নয়। এই প্রকল্পের ভূরাজনৈতিক গুরুত্বও অনেক। জি৭ দেরিতে হলেও এখন বুঝতে পারছে যে, এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলো তাদের বিপরীত শক্তির দিকে ভিড়তে শুরু করেছে।
বিআরআই হচ্ছে চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর একটি মহাপরিকল্পনা। এর অধীনে দেশগুলোকে ঋণ ও সাহায্য প্রদান করে চীন। এই ঋণ ব্যবহৃত হয় নানা অবকাঠামো, পরিবহণ, বাণিজ্য ও যোগাযোগ প্রকল্প বাস্তবায়নে। পূর্ব এশিয়া থেকে শুরু করে ইউরোপ পর্যন্ত এই প্রকল্পের অধীনে কাজ চলছে। বিথ্রিডব্লিউ-এর উদ্দেশ্যও একই। যদিও বেসরকারি অর্থায়ন ও বিনিয়োগের ওপর এতে জোর দেয়া হয়েছে। এই পরিকল্পনাতেই স্বাক্ষর করেছেন সকল জি৭ নেতা। তবে এটি মূলত জো বাইডেনের নিজের পরিকল্পনা। এমনকি যেই প্রেস রিলিজ প্রকাশ করা হয়েছে সেটিও হোয়াইট হাউজের ছাপওয়ালা কাগজে লেখা হয়েছে।
সিজিটিএনের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন বুঝতে পারছেন যে, পশ্চিমারা পদক্ষেপ নিতে দেরি করে ফেলেছে। চীনের বিআরআই প্রকল্প চালু হয় ২০১৩ সালে। এতে যুক্ত হয়েছে ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের শতাধিক রাষ্ট্র। এর অধীনে রয়েছে ২৬০০ প্রকল্প। এতে বিনিয়োগ করা হয়েছে ৩.৭ ট্রিলিয়ন ডলার। তবে এটি শুধু অর্থ, সাহায্য কিংবা উন্নয়নের প্রশ্ন নয়। এই প্রকল্পের ভূরাজনৈতিক গুরুত্বও অনেক। জি৭ দেরিতে হলেও এখন বুঝতে পারছে যে, এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার দেশগুলো তাদের বিপরীত শক্তির দিকে ভিড়তে শুরু করেছে।