বিশ্বজমিন
২৮ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হলো ব্লু অরিজিনের রকেটে মহাকাশ ভ্রমণের টিকিট
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জুন ২০২১, রবিবার, ৫:০৪ অপরাহ্ন
নিলামে ২৮ মিলিয়ন ডলার বা ২৩৭ কোটি টাকায় একজন জিতে নিলেন ব্লু অরিজিনের নতুন শেপার্ড রকেটে করে মহাকাশ ভ্রমণের সুযোগ। আগামি জুলাই মাসে এই মহাকাশযাত্রার কথা রয়েছে। শনিবার নিলামে এই টিকিট বিক্রির তথ্য দিয়েছে কো¤পানিটি। গত এক মাস ধরে চলে এই নিলাম। যিনি এটি জিতেছেন তার নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তিনি ব্লু অরিজিনের মালিক জেফ বেজোস ও তার ভাই মার্কের সঙ্গে ২০শে জুলাই মহাকাশে পাড়ি জমাবেন।
ব্লু অরিজিনের ক্যাপসুলে যদিও একসঙ্গে ৬ জন যাত্রী বহন করা সম্ভব। তবে এবার এতে মাত্র ৪ জনকে নেয়া হবে। এখনো চতুর্থজন হিসেবে কে যাবেন তা নিশ্চিত করা হয়নি। এটি পরবর্তীতে ঘোষণা দেয়া হবে বলে জানিয়েছে কো¤পানিটি। নিলামে যে অর্থ পাওয়া গেছে তা ব্লু অরিজিনের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ফিউচার ক্লাবে প্রদান করা হবে। এই ক্লাবের অধীনে শিশুদের মহাকাশ স¤পর্কে শেখানো হয়। একইসঙ্গে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিতে ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করা হয়। নিলাম নিয়ে ব্লু অরিজিনের কর্মকর্তা আরিয়েন করনেল বলেন, কি দারুণ দিন! আমাদের প্রথম কাস্টমারের সঙ্গে দেখা করার জন্য অপেক্ষা করছি।
এই শেপার্ড রকেট নির্দিষ্ট দিনে মহাকাশে যাত্রা করবে। এরপর এটি পৃথিবী থেকে ৬২ মাইল বা প্রায় ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে পৌঁছাবে। এসময় যাত্রীরা মহাকাশ থেকে স¤পূর্ন ভরহীন অবস্থায় পৃথিবীকে দেখতে পারবেন। এরপর এটি আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবে এবং প্যারাস্যুটের মাধ্যমে অবতরণ করবে।
ব্লু অরিজিনের ক্যাপসুলে যদিও একসঙ্গে ৬ জন যাত্রী বহন করা সম্ভব। তবে এবার এতে মাত্র ৪ জনকে নেয়া হবে। এখনো চতুর্থজন হিসেবে কে যাবেন তা নিশ্চিত করা হয়নি। এটি পরবর্তীতে ঘোষণা দেয়া হবে বলে জানিয়েছে কো¤পানিটি। নিলামে যে অর্থ পাওয়া গেছে তা ব্লু অরিজিনের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ফিউচার ক্লাবে প্রদান করা হবে। এই ক্লাবের অধীনে শিশুদের মহাকাশ স¤পর্কে শেখানো হয়। একইসঙ্গে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিতে ক্যারিয়ার গড়তে সাহায্য করা হয়। নিলাম নিয়ে ব্লু অরিজিনের কর্মকর্তা আরিয়েন করনেল বলেন, কি দারুণ দিন! আমাদের প্রথম কাস্টমারের সঙ্গে দেখা করার জন্য অপেক্ষা করছি।
এই শেপার্ড রকেট নির্দিষ্ট দিনে মহাকাশে যাত্রা করবে। এরপর এটি পৃথিবী থেকে ৬২ মাইল বা প্রায় ১০০ কিলোমিটার উঁচুতে পৌঁছাবে। এসময় যাত্রীরা মহাকাশ থেকে স¤পূর্ন ভরহীন অবস্থায় পৃথিবীকে দেখতে পারবেন। এরপর এটি আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবে এবং প্যারাস্যুটের মাধ্যমে অবতরণ করবে।