বিশ্বজমিন
পরমাণু চুক্তিকে ঘিরেই হলো ইরানের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের শেষ বিতর্ক
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জুন ২০২১, রবিবার, ৪:৩২ অপরাহ্ন
অনুষ্ঠিত হলো ইরানের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের তৃতীয় ও সর্বশেষ বিতর্ক। শনিবার ৭ প্রার্থীর এই বিতর্ক সরাসরি দেশটির টেলিভিশনগুলোতে প্রচারিত হয়। এবার ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা হয়েছে। একইসঙ্গে আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টিও। এ খবর দিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা।
খবরে বলা হয়, বিতর্কে অংশ নেয়াদের মধ্যে ৫ জনই রক্ষণশীল এবং কট্টোরপন্থী। একজন পরিচিত উদারপন্থী হিসেবে। আরেকজন রয়েছেন যিনি মূলত সংস্কারপন্থী। ইরানের বর্তমান দুরাবস্থার জন্য দেশটির ব্যাপক দুর্নীতি দায়ি এবং এটি নিরসনে কীভাবে কাজ করতে হবে তা নিয়ে নানান কথা বলেন প্রার্থীরা। দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার কথাও বলেন তারা। যদিও কীভাবে এটি কাজ করবে তা নিয়ে কোনো রোডম্যাপ ঘোষণা করেনি কোনো প্রার্থী।
তবে শেষ বিতর্কের সবথেকে আলোচিত বিষয় ছিল ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি। এই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নিয়ে এসেছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রা¤প। এরপর তিনি কয়েক দফায় ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে এসেছেন জো বাইডেন। ইরানের বিষয়ে তিনি বেশ উদার বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে ইরানের নীতি কী হওয়া উচিত তা নিয়ে বিতর্ক করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা।
প্রথম দুই বিতর্কে এই ইস্যুটি পুরোপুরি উপেক্ষিত হয়। গতমাসে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতি ইরানের জনগণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর একটি নয়। যদিও ইরানের ক্ষমতায় কট্টোরপন্থী কেউ চলে আসবে এই আশঙ্কা সবসময়ই রয়েছে। আর এটি হলে দেশটিকে আবারো নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়তে হতে পারে। এ নিয়ে উদ্বেগও জানিয়েছেন ইব্রাহীম রাইসি। এবারের নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারেন এমন সম্ভাবনা রয়েছে।
খবরে বলা হয়, বিতর্কে অংশ নেয়াদের মধ্যে ৫ জনই রক্ষণশীল এবং কট্টোরপন্থী। একজন পরিচিত উদারপন্থী হিসেবে। আরেকজন রয়েছেন যিনি মূলত সংস্কারপন্থী। ইরানের বর্তমান দুরাবস্থার জন্য দেশটির ব্যাপক দুর্নীতি দায়ি এবং এটি নিরসনে কীভাবে কাজ করতে হবে তা নিয়ে নানান কথা বলেন প্রার্থীরা। দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার কথাও বলেন তারা। যদিও কীভাবে এটি কাজ করবে তা নিয়ে কোনো রোডম্যাপ ঘোষণা করেনি কোনো প্রার্থী।
তবে শেষ বিতর্কের সবথেকে আলোচিত বিষয় ছিল ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তি। এই চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে নিয়ে এসেছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রা¤প। এরপর তিনি কয়েক দফায় ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে এসেছেন জো বাইডেন। ইরানের বিষয়ে তিনি বেশ উদার বলেই ধারণা করা হচ্ছে। এমন প্রেক্ষাপটে ইরানের নীতি কী হওয়া উচিত তা নিয়ে বিতর্ক করেন দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা।
প্রথম দুই বিতর্কে এই ইস্যুটি পুরোপুরি উপেক্ষিত হয়। গতমাসে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনি বলেন, পররাষ্ট্রনীতি ইরানের জনগণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর একটি নয়। যদিও ইরানের ক্ষমতায় কট্টোরপন্থী কেউ চলে আসবে এই আশঙ্কা সবসময়ই রয়েছে। আর এটি হলে দেশটিকে আবারো নতুন নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়তে হতে পারে। এ নিয়ে উদ্বেগও জানিয়েছেন ইব্রাহীম রাইসি। এবারের নির্বাচনে তিনি জয়ী হতে পারেন এমন সম্ভাবনা রয়েছে।