অনলাইন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর কর আরোপের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি ছাত্রদলের
স্টাফ রিপোর্টার
১৩ জুন ২০২১, রবিবার, ৩:০৩ অপরাহ্ন
জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর ১৫ শতাংশ কর আরোপের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানিয়ে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।
রোববার ছাত্রদলের সহ দফতর সম্পাদক আজিজুল হক সোহেল স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, সংবিধানের ১৩তম অনুচ্ছেদ মতে শিক্ষা দেশের নাগরিকদের সুযোগ নয়; অধিকার। কিন্তু এই অধিকার রক্ষায় বর্তমান সরকার কখনোই আন্তরিক ছিল বলে মনে হয় না।
তারা বলেন, সরকারের নীতিনির্ধারকেরা নিজেদের যতই শিক্ষাবান্ধব বলে দাবি করেন না কেন, শিক্ষা খাতের দুষ্টচক্র তুল্য ভ্যাটবান্ধব এই বাজেট কিছুতেই তা সাক্ষ্য দেয় না। উপরন্তু এনবিআরের বক্তব্য ‘ভ্যাটের কারণে শিক্ষার্থীদের উপর চাপ বাড়বে না, কারণ এটি শোধ করবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো’ এ বক্তব্য পুরোটাই শুভঙ্করের ফাঁকি বৈ কিছু না!
তাই শিক্ষাস্বার্থ সংরক্ষণের নিমিত্তে নেতৃদ্বয় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওপর আরোপিত এই প্রস্তাবিত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানানোর সাথে সাথে সরকারের এমন অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্তের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় সরকারের ঘাড়েই বর্তাবে বলে সরকারকে সতর্ক করেন।
রোববার ছাত্রদলের সহ দফতর সম্পাদক আজিজুল হক সোহেল স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ছাত্রদল সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন শ্যামল এ দাবি জানান।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, সংবিধানের ১৩তম অনুচ্ছেদ মতে শিক্ষা দেশের নাগরিকদের সুযোগ নয়; অধিকার। কিন্তু এই অধিকার রক্ষায় বর্তমান সরকার কখনোই আন্তরিক ছিল বলে মনে হয় না।
তারা বলেন, সরকারের নীতিনির্ধারকেরা নিজেদের যতই শিক্ষাবান্ধব বলে দাবি করেন না কেন, শিক্ষা খাতের দুষ্টচক্র তুল্য ভ্যাটবান্ধব এই বাজেট কিছুতেই তা সাক্ষ্য দেয় না। উপরন্তু এনবিআরের বক্তব্য ‘ভ্যাটের কারণে শিক্ষার্থীদের উপর চাপ বাড়বে না, কারণ এটি শোধ করবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো’ এ বক্তব্য পুরোটাই শুভঙ্করের ফাঁকি বৈ কিছু না!
তাই শিক্ষাস্বার্থ সংরক্ষণের নিমিত্তে নেতৃদ্বয় বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওপর আরোপিত এই প্রস্তাবিত ভ্যাট প্রত্যাহারের দাবি জানানোর সাথে সাথে সরকারের এমন অবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্তের কারণে উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় সরকারের ঘাড়েই বর্তাবে বলে সরকারকে সতর্ক করেন।