বিশ্বজমিন
মন কাড়লো উইলফ্রেড জনসন
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জুন ২০২১, রবিবার, ১২:১০ অপরাহ্ন
জি-৭ নেতাদের বারবিকিউয়ে আপ্যায়িত করতে ব্যস্ত বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। অন্যদিকে জি-৭ সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়া ফার্স্টলেডিরা নতুন এক স্বাদ নিলেন। ভালবাসাময় হয়ে উঠলো কিছুটা সময়। তাদের সামনে ছোট্ট বেবি বোজো উপস্থিত। তার মা ক্যারি জনসনের সামনে তুলতুলে পায়ে হেলেদুলে এগিয়ে যাচ্ছিল, ঠিক বরিস জনসনের মতো। তাকে দেখে, তার ভাব প্রকাশ দেখে বিস্মিত ফার্স্টলেডিরা। তারা বিস্ময়ের সঙ্গে তাকিয়ে থাকলেন তার দিকে। বেবি বোজো তার নাম নয়। পিতা প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পুত্র সে। এটা বোঝাতে আদর করে মাঝে মাঝে তাকে বেবি বোজো বলে ডাকা হয়। তার আসল নাম উইলফ্রেড জনসন। বয়স এক বছর। যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্টলেডি জিল বাইডেনসহ কয়েকজন ফাস্ট লেডির সামনে হেঁটে হেঁটে মন জয় করে নিয়েছে সে। বিস্ময়ভরা চোখে তার দিকে তাকিয়ে ছিলেন জিল বাইডেন। এ খবর দিয়েছে বৃটেনের একটি ট্যাবলয়েড পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ।
এতে আরো বলা হয়, ভবিষ্যতে কিভাবে মহামারি রোধ করা যাবে তা নিয়ে শনিবার দিনভর আলোচনা করে কাটান বরিস জনসন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মারকেল, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘি এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা। কিন্তু এই জটিল আলোচনার পর বৃটেনে এসব রাষ্ট্রনেতাকে অবিশ্বাস্য এক ‘রেড অ্যারো’ পারফরমেন্স উপহার দেয়া হয়। এ সময় দ্রুতগতির ‘হক’ জেট বিমান স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে কারবিস বে উপসাগর থেকে উড্ডয়ন করে। অতিথিরা কর্নওয়ালে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ার পর ওই জেটবিমানের অ্যারোবেটিক টিম দারুণ পারফরমেন্স করে। তারা আকাশে উড়ার সময় বেশ কয়েকবার বিখ্যাত ডায়মন্ডের মতো আকৃতির প্রকাশ ঘটান। জেট বিমান থেকে লাল, সাদা ও নীল রঙের রেখা বেরিয়ে আসে। তাতে কর্নওয়ালের আকাশ যেন শিল্পীর আঁকা তুলির ক্যানভাস হয়ে ওঠে। ছুটি কাটাতে লিডস থেকে কর্নওয়ালে গিয়েছেন বাসচালক ওয়েইনি ফ্লিন (৫৫)। তিনি বলেছেন, আমার জীবনে এত সুন্দর দৃশ্য কখনো দেখিনি। এটাই প্রথম। আমি আশা করি জি-৭ এর জন্য এই উদ্যোগটি থাকবে দূষণমুক্ত। অনেকবার এ দৃশ্য টেলিভিশনে দেখেছি। কিন্তু নিজের চোখে এই প্রথম দেখলাম। উল্লেখ্য রেড অ্যারো টিম বৃটেনের রাজকীয় বিমান বাহিনীর একটি অংশ, যা গঠন করা হয় ১৯৬৪ সালে।
এতে আরো বলা হয়, ভবিষ্যতে কিভাবে মহামারি রোধ করা যাবে তা নিয়ে শনিবার দিনভর আলোচনা করে কাটান বরিস জনসন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রন, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মারকেল, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো, ইতালির প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাঘি এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিদে সুগা। কিন্তু এই জটিল আলোচনার পর বৃটেনে এসব রাষ্ট্রনেতাকে অবিশ্বাস্য এক ‘রেড অ্যারো’ পারফরমেন্স উপহার দেয়া হয়। এ সময় দ্রুতগতির ‘হক’ জেট বিমান স্থানীয় সময় রাত ৮টার দিকে কারবিস বে উপসাগর থেকে উড্ডয়ন করে। অতিথিরা কর্নওয়ালে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ার পর ওই জেটবিমানের অ্যারোবেটিক টিম দারুণ পারফরমেন্স করে। তারা আকাশে উড়ার সময় বেশ কয়েকবার বিখ্যাত ডায়মন্ডের মতো আকৃতির প্রকাশ ঘটান। জেট বিমান থেকে লাল, সাদা ও নীল রঙের রেখা বেরিয়ে আসে। তাতে কর্নওয়ালের আকাশ যেন শিল্পীর আঁকা তুলির ক্যানভাস হয়ে ওঠে। ছুটি কাটাতে লিডস থেকে কর্নওয়ালে গিয়েছেন বাসচালক ওয়েইনি ফ্লিন (৫৫)। তিনি বলেছেন, আমার জীবনে এত সুন্দর দৃশ্য কখনো দেখিনি। এটাই প্রথম। আমি আশা করি জি-৭ এর জন্য এই উদ্যোগটি থাকবে দূষণমুক্ত। অনেকবার এ দৃশ্য টেলিভিশনে দেখেছি। কিন্তু নিজের চোখে এই প্রথম দেখলাম। উল্লেখ্য রেড অ্যারো টিম বৃটেনের রাজকীয় বিমান বাহিনীর একটি অংশ, যা গঠন করা হয় ১৯৬৪ সালে।