খেলা
এরিকসেনের আবার মাঠে ফেরা নিয়ে সংশয়
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ জুন ২০২১, রবিবার, ১১:৫১ পূর্বাহ্ন
ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপে ডেনমার্কের প্রথম ম্যাচ। ঘরের মাঠে ফিনল্যান্ডের মুখোমুখি ডেনিশরা। গ্যালারিতে উৎসবের আমেজে চলছে লড়াই। হঠাৎই শোকের মাতম পুরো স্টেডিয়ামে। ৪০তম মিনিটে হাঁটতে হাঁটতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন। ডেনমার্ক মিডফিল্ডের প্রাণ ইন্টার মিলান তারকা। বন্ধ হয়ে যায় ম্যাচ। ধারণা করা হয়েছে হার্ট অ্যাটাক করায় ওভাবে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন ২৯ বছর বয়সী এরিকসন। হাসপাতালে নেয়ার আগেই অবশ্য জ্ঞান ফেরে তার। তবে ডেনমার্কের অভিজ্ঞ এই মিডফিল্ডারের পুনরায় মাঠে নিয়ে রয়েছে সংশয়।
সাত বছর ইংলিশ ক্লাব টটেনহ্যাম হটস্পারের হয়ে খেলেছেন বর্তমানে ইন্টারের হয়ে খেলা এরিকসন। তখন থেকেই হৃদযন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয় তার। দীর্ঘদিন এরিকসন চিকিৎসা নিয়েছেন লন্ডনের সেইন্ট জর্জ ইউনিভার্সিটির ক্রীড়া হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সঞ্জয় শর্মার কাছে। এই চিকিৎসক মুখোমুখি হয়েছিলেন বৃটিশ টেলিভিশন স্কাই নিউজের। সেখানে সঞ্জয় শর্মা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ক’দিন আগে ইন্টারের হয়ে সিরি আ জেতা এরিকসেনের ক্যারিয়ার নিয়ে। সঞ্জয় শর্মা বলেন, ‘এটা পরিস্কার যে, কোথাও একটা ভয়াবহ অসঙ্গতি হয়েছে। এটা ভালো বিষয় যে তারা (মেডিকেল টিম) এরিকসেনের জ্ঞান ফেরাতে পেরেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কী হয়েছে? কেনোই বা হয়েছে? তার তো ২০১৯ সাল পর্যন্ত সব রিপোর্ট ঠিক ছিল। এটাকে হার্ট অ্যাটাক কীভাবে বলতে পারেন?’
গত মৌসুমের শুরুতে টটেনহ্যাম ছেড়ে ইন্টার মিলানে নাম লেখান এরিকসেন। ইন্টারের জার্সিতে দারুণ মৌসুম কাটিয়েছেন তিনি। পেশাদার ফুটবলে এরকিসেন আর মাঠে নামতে পারবেন কি না সেটা নিশ্চিত করতে পারেননি সঞ্জয় শর্মা। তিনি বলেন, ‘তার এই হার্ট অ্যাটাক পুরো দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এটা অনেক মানুষকেই মানসিকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে। তবু ভালো বিষয় হলো, এরিকসেন বেঁচে আছে। কিন্তু খারাপ খবর হলো, সে তার ক্যারিয়ারের শেষ দিকে ছিল। তো এখন সে আরেকটি পেশাদার ম্যাচ খেলতে পারবে কি না, তা আমি জানি না। ইংল্যান্ডে হলে আমরা তাকে খেলতে দিতাম না। আমি জানি না, সে আবার ফুটবল খেলতে পারবে কি না। আজকে (শনিবার) কিন্তু সে প্রায় মারা গিয়েছিল, হয়তো কয়েক মিনিটের জন্য। কিন্তু এটি হয়েছিল। মেডিকেল টিম কি আবার তাকে এভাবে মরতে দেবে? উত্তর হলো, না।’
সাত বছর ইংলিশ ক্লাব টটেনহ্যাম হটস্পারের হয়ে খেলেছেন বর্তমানে ইন্টারের হয়ে খেলা এরিকসন। তখন থেকেই হৃদযন্ত্রের সমস্যা দেখা দেয় তার। দীর্ঘদিন এরিকসন চিকিৎসা নিয়েছেন লন্ডনের সেইন্ট জর্জ ইউনিভার্সিটির ক্রীড়া হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সঞ্জয় শর্মার কাছে। এই চিকিৎসক মুখোমুখি হয়েছিলেন বৃটিশ টেলিভিশন স্কাই নিউজের। সেখানে সঞ্জয় শর্মা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন ক’দিন আগে ইন্টারের হয়ে সিরি আ জেতা এরিকসেনের ক্যারিয়ার নিয়ে। সঞ্জয় শর্মা বলেন, ‘এটা পরিস্কার যে, কোথাও একটা ভয়াবহ অসঙ্গতি হয়েছে। এটা ভালো বিষয় যে তারা (মেডিকেল টিম) এরিকসেনের জ্ঞান ফেরাতে পেরেছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কী হয়েছে? কেনোই বা হয়েছে? তার তো ২০১৯ সাল পর্যন্ত সব রিপোর্ট ঠিক ছিল। এটাকে হার্ট অ্যাটাক কীভাবে বলতে পারেন?’
গত মৌসুমের শুরুতে টটেনহ্যাম ছেড়ে ইন্টার মিলানে নাম লেখান এরিকসেন। ইন্টারের জার্সিতে দারুণ মৌসুম কাটিয়েছেন তিনি। পেশাদার ফুটবলে এরকিসেন আর মাঠে নামতে পারবেন কি না সেটা নিশ্চিত করতে পারেননি সঞ্জয় শর্মা। তিনি বলেন, ‘তার এই হার্ট অ্যাটাক পুরো দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এটা অনেক মানুষকেই মানসিকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে। তবু ভালো বিষয় হলো, এরিকসেন বেঁচে আছে। কিন্তু খারাপ খবর হলো, সে তার ক্যারিয়ারের শেষ দিকে ছিল। তো এখন সে আরেকটি পেশাদার ম্যাচ খেলতে পারবে কি না, তা আমি জানি না। ইংল্যান্ডে হলে আমরা তাকে খেলতে দিতাম না। আমি জানি না, সে আবার ফুটবল খেলতে পারবে কি না। আজকে (শনিবার) কিন্তু সে প্রায় মারা গিয়েছিল, হয়তো কয়েক মিনিটের জন্য। কিন্তু এটি হয়েছিল। মেডিকেল টিম কি আবার তাকে এভাবে মরতে দেবে? উত্তর হলো, না।’