খেলা
জকোভিচের সামনে ‘অনভিজ্ঞ’ সিতসিপাস
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ জুন ২০২১, রবিবার, ৯:৩৮ অপরাহ্ন
রাফায়েল নাদালের রাজত্বের অবসান ঘটিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালে ওঠেন নোভাক জকোভিচ। অন্যদিকে স্তেফানোস সিতসিপাস প্রথমবার খেলছেন কোনো গ্র্যান্ড স্লাম আসরের ফাইনালে । ফরাসি ওপেনের ফাইনালে জকোভিচ সিতসিপাস মুখোমুখি হচ্ছেন আজ। টেনিসের নাম্বার ওয়ান জকোভিচ গ্র্যান্ড স্লাম জিতেছেন ১৮টি। ফ্রেঞ্চ ওপেনে একবারই শিরোপা জিতেছেন জকোভিচ, ২০১৬ সালে।
রোঁলা গারোয় ১৩বারের শিরোপাজয়ী রাফায়েল নাদালকে একমাত্র জকোভিচই হারিয়েছেন দুইবার। শুক্রবার সেমিফাইনালে প্রথম সেট হেরেও টানা তিন সেট জিতে নাদালের আধিপত্য ভেঙেছেন। রোঁলা গাঁরো ইতিহাসের অন্যতম সেরা ম্যাচে নাদালকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটেন জকোভিচ। চার ঘণ্টারও বেশি সময়ের লড়াইয়ে এই সার্বিয়ান জিতেছেন ৩-৬, ৬-৩, ৭-৬(৭-৪), ৬-২ গেমে। ফ্রেঞ্চ ওপেনে ২০০৫ সালে অভিষেকের পর মাত্র তৃতীয় ম্যাচে হারলেন রাফায়েল নাদাল। টানা চারবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপাজয়ী এই স্প্যানিশ কিংবদন্তি। গতবার নাদালের কাছে হেরেই শিরোপা বঞ্চিত থাকেন জকোভিচ। জয় শেষে জকোভিচ বলেন, ‘প্যারিসে এটা আমার ক্যারিয়ারের সেরা ম্যাচ। জানতাম এই কোর্টে রাফাকে হারাতে হলে সেরাটা দিতে হবে। দিনটা আমার ছিল। জয়ের অনুভূতি বোঝাতে পারবো না। দু’জনের জন্যই সেরা ম্যাচ ছিল এটা।’
১৪বার ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালে উঠে প্রথম হার নাদালের। ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম জিতে যৌথভাবে শীর্ষে নাদাল ও রজার ফেদেরার। সুইস কিংবদন্তি ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়ায় এককভাবে চূড়ায় ওঠার সুযোগ ছিল নাদালের। ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে বিদায়ের পর হতাশ নাদাল। র্যাঙ্কিংয়ের তিনে থাকা এই স্প্যানিয়ার্ড তারকা বলেন, ‘সম্ভবত এটা আমার সেরা দিন ছিল না।
সব সময় আপনি জিতবেন এমনটা কখনই হয় না। তবে আমার সুযোগ ছিল। এই বছরে আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হারায় খারাপ লাগছে। তাই বলে জীবন থেমে থাকবে না। জীবনের চেয়ে বড় নয় টেনিস কোর্ট। আমি এখন পরিবারের কাছে ফিরবো এবং পরিকল্পনা সাজাবো পরবর্তী লক্ষ্যের।’
আরেক সেমিফাইনালেও লড়াই হয়েছে সমানে সমান। ষষ্ঠ বাছাই জার্মান তারকা আলেকজান্ডার জভরেভকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন স্তেফানোস সিতসিপাস। জভরভকে ২২ বছর বয়সী সিতসিপাস ৩ ঘণ্টা ৩৭ মিনিটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ৬-৩, ৬-৩, ৪-৬, ৪-৬ ও ৬-৩ গেমে। সিতসিপাস প্রথম গ্রিক খেলোয়াড় যিনি পৌঁছালেন গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে।
গত ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিতে সিতসিপাসকে পাঁচ সেটের লড়াইয়ে হারিয়েছিলেন জকোভিচ। সিতসিপাসের জন্য প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালটা তাই প্রতিশোধেরও। মুখোমুখি লড়াইয়ে অবশ্য পিছিয়ে সিতসিপাস। সাতবারের দেখায় জকোভিচের বিপক্ষে সিতসিপাসের জয় দুটি। হেরেছেন শেষ চার দেখায়। ক্লে কোর্টে জকোভিচের বিপক্ষে খেলা তিন ম্যাচেই হেরেছেন।
রোঁলা গারোয় ১৩বারের শিরোপাজয়ী রাফায়েল নাদালকে একমাত্র জকোভিচই হারিয়েছেন দুইবার। শুক্রবার সেমিফাইনালে প্রথম সেট হেরেও টানা তিন সেট জিতে নাদালের আধিপত্য ভেঙেছেন। রোঁলা গাঁরো ইতিহাসের অন্যতম সেরা ম্যাচে নাদালকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটেন জকোভিচ। চার ঘণ্টারও বেশি সময়ের লড়াইয়ে এই সার্বিয়ান জিতেছেন ৩-৬, ৬-৩, ৭-৬(৭-৪), ৬-২ গেমে। ফ্রেঞ্চ ওপেনে ২০০৫ সালে অভিষেকের পর মাত্র তৃতীয় ম্যাচে হারলেন রাফায়েল নাদাল। টানা চারবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপাজয়ী এই স্প্যানিশ কিংবদন্তি। গতবার নাদালের কাছে হেরেই শিরোপা বঞ্চিত থাকেন জকোভিচ। জয় শেষে জকোভিচ বলেন, ‘প্যারিসে এটা আমার ক্যারিয়ারের সেরা ম্যাচ। জানতাম এই কোর্টে রাফাকে হারাতে হলে সেরাটা দিতে হবে। দিনটা আমার ছিল। জয়ের অনুভূতি বোঝাতে পারবো না। দু’জনের জন্যই সেরা ম্যাচ ছিল এটা।’
১৪বার ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালে উঠে প্রথম হার নাদালের। ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম জিতে যৌথভাবে শীর্ষে নাদাল ও রজার ফেদেরার। সুইস কিংবদন্তি ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়ায় এককভাবে চূড়ায় ওঠার সুযোগ ছিল নাদালের। ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে বিদায়ের পর হতাশ নাদাল। র্যাঙ্কিংয়ের তিনে থাকা এই স্প্যানিয়ার্ড তারকা বলেন, ‘সম্ভবত এটা আমার সেরা দিন ছিল না।
সব সময় আপনি জিতবেন এমনটা কখনই হয় না। তবে আমার সুযোগ ছিল। এই বছরে আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হারায় খারাপ লাগছে। তাই বলে জীবন থেমে থাকবে না। জীবনের চেয়ে বড় নয় টেনিস কোর্ট। আমি এখন পরিবারের কাছে ফিরবো এবং পরিকল্পনা সাজাবো পরবর্তী লক্ষ্যের।’
আরেক সেমিফাইনালেও লড়াই হয়েছে সমানে সমান। ষষ্ঠ বাছাই জার্মান তারকা আলেকজান্ডার জভরেভকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন স্তেফানোস সিতসিপাস। জভরভকে ২২ বছর বয়সী সিতসিপাস ৩ ঘণ্টা ৩৭ মিনিটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ৬-৩, ৬-৩, ৪-৬, ৪-৬ ও ৬-৩ গেমে। সিতসিপাস প্রথম গ্রিক খেলোয়াড় যিনি পৌঁছালেন গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে।
গত ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিতে সিতসিপাসকে পাঁচ সেটের লড়াইয়ে হারিয়েছিলেন জকোভিচ। সিতসিপাসের জন্য প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালটা তাই প্রতিশোধেরও। মুখোমুখি লড়াইয়ে অবশ্য পিছিয়ে সিতসিপাস। সাতবারের দেখায় জকোভিচের বিপক্ষে সিতসিপাসের জয় দুটি। হেরেছেন শেষ চার দেখায়। ক্লে কোর্টে জকোভিচের বিপক্ষে খেলা তিন ম্যাচেই হেরেছেন।
