বিশ্বজমিন
জেঅ্যান্ডজের লাখ লাখ টিকা নষ্ট করে দেয়ার নির্দেশ এফডিএর
মানবজমিন ডেস্ক
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ২:২০ অপরাহ্ন
জনসন অ্যান্ড জনসনের (জেঅ্যান্ডজে) লাখ লাখ করোনা ভাইরাসের টিকা নষ্ট করে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ)। বলা হয়েছে, জেঅ্যান্ডজের বাল্টিমোর ভিত্তিক কারখানায় টিকা উৎপাদন নিয়ে সমস্যা দেখা দেয় সম্প্রতি। তা সত্ত্বেও লাখ লাখ টিকা ব্যবহারের জন্য ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয়েছে। এর বাইরে বিপুল পরিমাণ টিকা আছে। এসব টিকা এখন তাদেরকে অবশ্যই টিকা নষ্ট করে ফেলতে হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর দিয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, এ বিষয়ে জানেন এমন দুটি সূত্র বলেছেন, প্রায় এক কোটি ডোজ টিকা ছাড় দেয়া হয়েছিল। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস বলেছে, যে পরিমাণ টিকার ডোজ মুক্ত করে দেয়া হয়েছিল তাতে ছিল ৬ কোটি ডোজ। তবে টিকার সংখ্যা বা ডোজের নিশ্চিত সংখ্যা প্রকাশ না করে এফডিএ বলেছে, তারা ওই টিকার দুটি ব্যাচ ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু আরও বেশ কিছু ব্যাচের টিকা ব্যবহার করা স্বস্তির হবে না। বাকি এসব টিকার মান যাচাই করার প্রয়োজন রয়েছে। এফডিএ আরো বলেছে, জেঅ্যান্ডজে’র টিকা উৎপাদনের জন্য ইমারর্জেন্ট বায়োসলিউশন্স ইনকরপোরেশনকে অনুমোদন দিতে এখনও প্রস্তুত নয় তারা। এপ্রিলে বাল্টিমোরে অবস্থিত কারখানায় জেঅ্যান্ডজের টিকা উৎপাদন বন্ধ করে দেয় মার্কিন কর্তৃপক্ষ। ওই কারখানায় টিকা উৎপাদনের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে জেঅ্যান্ডজেকে।
এসব বিষয়ে জানেন এমন একটি সূত্র বলেছেন, জেঅ্যান্ডজের ডোজগুলো অন্য দেশে রপ্তানি করার কথা। এসব ডোজ এরই মধ্যে প্রক্রিয়াজাত করে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জেঅ্যান্ডজের টিকা এক ডোজের। ফাইজার বা মডার্নার মতো দুটি ডোজ নিতে হয় না এই টিকা। যুক্তরাষ্ট্রে টিকার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার সঙ্গে জেঅ্যান্ডজের টিকার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এর ফলে সেখানে এক জটিল অবস্থা দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত ২ কোটি ১০ লাখ টিকার মধ্যে অর্ধেকের মতো এখনও অব্যবহৃত পড়ে আছে।
এফডিএ বলেছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহার এবং বিদেশে রপ্তানির জন্য জেঅ্যান্ডজের টিকা অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু যেসব টিকা কারখানা থেকে ছাড় দেয়া হচ্ছে তার উৎপাদন বিষয়ে প্রাসঙ্গিক তথ্য ভাগাভাগি করতে হবে এফডিএর সঙ্গে। এতে অবশ্যই রাজি থাকতে হবে ওষুধ প্রস্তুতকারক জেঅ্যান্ডজে এবং ইমার্জেন্ট’কে।
এসব বিষয়ে জানেন এমন একটি সূত্র বলেছেন, জেঅ্যান্ডজের ডোজগুলো অন্য দেশে রপ্তানি করার কথা। এসব ডোজ এরই মধ্যে প্রক্রিয়াজাত করে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, জেঅ্যান্ডজের টিকা এক ডোজের। ফাইজার বা মডার্নার মতো দুটি ডোজ নিতে হয় না এই টিকা। যুক্তরাষ্ট্রে টিকার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার সঙ্গে জেঅ্যান্ডজের টিকার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এর ফলে সেখানে এক জটিল অবস্থা দেখা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে উৎপাদিত ২ কোটি ১০ লাখ টিকার মধ্যে অর্ধেকের মতো এখনও অব্যবহৃত পড়ে আছে।
এফডিএ বলেছে, তারা যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহার এবং বিদেশে রপ্তানির জন্য জেঅ্যান্ডজের টিকা অনুমোদন দিয়েছে। কিন্তু যেসব টিকা কারখানা থেকে ছাড় দেয়া হচ্ছে তার উৎপাদন বিষয়ে প্রাসঙ্গিক তথ্য ভাগাভাগি করতে হবে এফডিএর সঙ্গে। এতে অবশ্যই রাজি থাকতে হবে ওষুধ প্রস্তুতকারক জেঅ্যান্ডজে এবং ইমার্জেন্ট’কে।