অনলাইন
আওয়ামী লীগ নেতা বাদলের ওপর কাদের মির্জার অনুসারীদের হামলা
অনলাইন ডেস্ক
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ১২:২৮ অপরাহ্ন
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদলের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার অনুসারীরা এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। আজ সকাল পৌনে ৯টার দিকে বসুরহাট বাজারের ইসলামী ব্যাংকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
বাদলের সমর্থকরা অভিযোগ করেন, সকালে মেয়র কাদের মির্জা তার ৩০-৩৫ জন অনুসারী নিয়ে বসুরহাট বাজারে মহড়া দিচ্ছিলেন। নিজের ব্যক্তিগত গাড়িতে করে বাদল ও সাবেক ছাত্রনেতা হাসিব আহসান আলাল ঢাকার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। তাদের গাড়িটি বসুরহাট ইসলামী ব্যাংকের সামনে দাঁড়ালে বিনাউস্কানিতে কাদের মির্জার অনুসারীরা বাদল ও আলালের ওপর হামলা চালায়। এ সময় বাদলের শরীরের বিভিন্ন অংশে জখম ও কানের একটি অংশ ছিঁড়ে যায়। পরে একজন অটোরিকশাচালক তাকে উদ্ধার করে প্রথমে থানায় ও পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বাদলকে ঢাকায় পাঠানো হয়। এদিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে উপজেলার পেশকারহাট রাস্তার মাথা, চরএলাহী ও চরফকিরা এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেন বাদলের সমর্থকরা।
এ বিষয়ে জানতে মেয়র আব্দুল কাদের মির্জাকে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি। কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, আবদুল কাদের মির্জার নির্দেশে তার অনুসারীরা এ হামলা চালিয়েছে। তবে এখনও কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
বাদলের সমর্থকরা অভিযোগ করেন, সকালে মেয়র কাদের মির্জা তার ৩০-৩৫ জন অনুসারী নিয়ে বসুরহাট বাজারে মহড়া দিচ্ছিলেন। নিজের ব্যক্তিগত গাড়িতে করে বাদল ও সাবেক ছাত্রনেতা হাসিব আহসান আলাল ঢাকার উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। তাদের গাড়িটি বসুরহাট ইসলামী ব্যাংকের সামনে দাঁড়ালে বিনাউস্কানিতে কাদের মির্জার অনুসারীরা বাদল ও আলালের ওপর হামলা চালায়। এ সময় বাদলের শরীরের বিভিন্ন অংশে জখম ও কানের একটি অংশ ছিঁড়ে যায়। পরে একজন অটোরিকশাচালক তাকে উদ্ধার করে প্রথমে থানায় ও পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য বাদলকে ঢাকায় পাঠানো হয়। এদিকে এ খবর ছড়িয়ে পড়লে উপজেলার পেশকারহাট রাস্তার মাথা, চরএলাহী ও চরফকিরা এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ করেন বাদলের সমর্থকরা।
এ বিষয়ে জানতে মেয়র আব্দুল কাদের মির্জাকে ফোন করলে তিনি রিসিভ করেননি। কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ জানান, আবদুল কাদের মির্জার নির্দেশে তার অনুসারীরা এ হামলা চালিয়েছে। তবে এখনও কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।