খেলা
নাদালের সিংহাসন গুঁড়িয়ে ফাইনালে জকোভিচ
স্পোর্টস ডেস্ক
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ১১:৩৪ পূর্বাহ্ন
ফ্রেঞ্চ ওপেনে ২০০৫ সালে অভিষেকের পর মাত্র তৃতীয় ম্যাচে হারলেন রাফায়েল নাদাল। রোঁলা গাঁরো ইতিহাসের অন্যতম সেরা ম্যাচে নাদালকে হারিয়ে ফাইনালের মঞ্চে নোভাক জকোভিচ। টেনিসের নাম্বার ওয়ান জকোভিচ চার ঘণ্টারও বেশি সময়ের লড়াইয়ে জিতেছেন ৩-৬, ৬-৩, ৭-৬(৭-৪), ৬-২ গেমে।
টানা চারবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপাজয়ী নাদাল। ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে জিতেছেন রেকর্ড ১৩ শিরোপা। প্যারিসে নাদালকে দুইবার হারানো একমাত্র খেলোয়াড় জকোভিচ। ফ্রেঞ্চ ওপেনের রাজা নাদালের বিপক্ষে প্রথম সেটে হেরেও দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত জকোভিচ। গতবার নাদালের কাছে হেরে শিরোপা জেতা হয়নি জকোভিচের। এই সার্বিয়ান জানতেন, নাদালকে ফ্রেঞ্চ ওপেনে হারাতে হলে খেলতে হবে সেরা টেনিস। তা করতে পেরেছেন বলে তৃপ্ত ১৮ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। তিনি বলেন, ‘প্যারিসে এটা আমার ক্যারিয়ারের সেরা ম্যাচ। জানতাম এই কোর্টে রাফাকে হারাতে হলে সেরাটা দিতে হবে। আজ দিনটা আমার ছিল। জয়ের অনুভূতি বোঝাতে পারবো না। দু’জনের জন্যই সেরা ম্যাচ ছিল এটা।’
১৪বার ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালে উঠে প্রথম হার নাদালের। ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম জিতে যৌথভাবে শীর্ষে নাদাল ও রজার ফেদেরার। সুইস কিংবদন্তি ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়ায় এককভাবে চূড়ায় ওঠার সুযোগ ছিল নাদালের। ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে বিদায়ের পর হতাশ নাদাল। তবে খুব বেশি কষ্ট পাননি তিনি। র্যাঙ্কিংয়ের তিনে থাকা এই স্প্যানিয়ার্ড বলেন, ‘সম্ভবত এটা আমার সেরা দিন ছিল না। সব সময় আপনি জিতবেন এমনটা কখনই হয় না। তবে আমার সুযোগ ছিল। এই বছরে আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হারায় খারাপ লাগছে। তাই বলে জীবন থেমে থাকবে না। জীবনের চেয়ে বড় নয় টেনিস কোর্ট। আমি এখন পরিবারের কাছে ফিরব এবং পরিকল্পনা সাজাবো পরবর্তী লক্ষ্যের।’
আরেক সেমিফাইনালেও ছড়িয়েছে উত্তাপ। ষষ্ঠ বাছাই জার্মান তারকা আলেকজান্ডার জভরেভকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন স্তেফানোস সিতসিপাস। পঞ্চম বাছাই এই গ্রিক তারকা প্রথমবার উঠলেন কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে। জভরভকে ২২ বছর বয়সী সিতসিপাস ৩ ঘণ্টা ৩৭ মিনিটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ৬-৩, ৬-৩, ৪-৬, ৪-৬ ও ৬-৩ গেমে। সিতসিপাস প্রথম গ্রিক খেলোয়াড় যিনি পৌঁছালেন গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে। শনিবার শিরোপার লড়াইয়ে নোভাক জকোভিচের মুখোমুখি হবেন সিতসিপাস।
টানা চারবার ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপাজয়ী নাদাল। ক্লে কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে জিতেছেন রেকর্ড ১৩ শিরোপা। প্যারিসে নাদালকে দুইবার হারানো একমাত্র খেলোয়াড় জকোভিচ। ফ্রেঞ্চ ওপেনের রাজা নাদালের বিপক্ষে প্রথম সেটে হেরেও দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফাইনালে উঠে উচ্ছ্বসিত জকোভিচ। গতবার নাদালের কাছে হেরে শিরোপা জেতা হয়নি জকোভিচের। এই সার্বিয়ান জানতেন, নাদালকে ফ্রেঞ্চ ওপেনে হারাতে হলে খেলতে হবে সেরা টেনিস। তা করতে পেরেছেন বলে তৃপ্ত ১৮ গ্র্যান্ড স্লামজয়ী। তিনি বলেন, ‘প্যারিসে এটা আমার ক্যারিয়ারের সেরা ম্যাচ। জানতাম এই কোর্টে রাফাকে হারাতে হলে সেরাটা দিতে হবে। আজ দিনটা আমার ছিল। জয়ের অনুভূতি বোঝাতে পারবো না। দু’জনের জন্যই সেরা ম্যাচ ছিল এটা।’
১৪বার ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমিফাইনালে উঠে প্রথম হার নাদালের। ২০টি করে গ্র্যান্ড স্লাম জিতে যৌথভাবে শীর্ষে নাদাল ও রজার ফেদেরার। সুইস কিংবদন্তি ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে নাম প্রত্যাহার করে নেয়ায় এককভাবে চূড়ায় ওঠার সুযোগ ছিল নাদালের। ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে বিদায়ের পর হতাশ নাদাল। তবে খুব বেশি কষ্ট পাননি তিনি। র্যাঙ্কিংয়ের তিনে থাকা এই স্প্যানিয়ার্ড বলেন, ‘সম্ভবত এটা আমার সেরা দিন ছিল না। সব সময় আপনি জিতবেন এমনটা কখনই হয় না। তবে আমার সুযোগ ছিল। এই বছরে আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টুর্নামেন্ট হারায় খারাপ লাগছে। তাই বলে জীবন থেমে থাকবে না। জীবনের চেয়ে বড় নয় টেনিস কোর্ট। আমি এখন পরিবারের কাছে ফিরব এবং পরিকল্পনা সাজাবো পরবর্তী লক্ষ্যের।’
আরেক সেমিফাইনালেও ছড়িয়েছে উত্তাপ। ষষ্ঠ বাছাই জার্মান তারকা আলেকজান্ডার জভরেভকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছেন স্তেফানোস সিতসিপাস। পঞ্চম বাছাই এই গ্রিক তারকা প্রথমবার উঠলেন কোনো গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে। জভরভকে ২২ বছর বয়সী সিতসিপাস ৩ ঘণ্টা ৩৭ মিনিটের লড়াইয়ে হারিয়েছেন ৬-৩, ৬-৩, ৪-৬, ৪-৬ ও ৬-৩ গেমে। সিতসিপাস প্রথম গ্রিক খেলোয়াড় যিনি পৌঁছালেন গ্র্যান্ড স্লাম ফাইনালে। শনিবার শিরোপার লড়াইয়ে নোভাক জকোভিচের মুখোমুখি হবেন সিতসিপাস।