খেলা
বড় মঞ্চে ইতালির রাজসিক ফেরা
স্পোর্টস ডেস্ক
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন
বাছাইপর্ব উতরাতে না পারায় ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপে দর্শক হয়েই থাকতে হয়েছে ইতালির। এরপরের গল্পটা অন্যরকম। ব্যর্থতা ঝেড়ে শুধু সামনেই এগিয়েছে ইতালি। বড় মঞ্চে আজ্জুরিতের প্রত্যাবর্তন হলো রাজসিক। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধনী ম্যাচে তুরস্ককে ৩-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে রবার্তো মানচিনির দল।
বিশ্বকাপের টিকিট পেতে ব্যর্থ হওয়ার পরই ইতালির কোচ হিসেবে দায়িত্ব নেন মানচিনি। ম্যানচেস্টার সিটির সাবেক এই কোচের অধীনে টানা ২৮ ম্যাচ অপরাজিত ইতালি। ইউরোর ইতিহাসে উদ্বোধনী ম্যাচে ইতালির ৩-০ গোলের জয়টাই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। শুক্রবার রাতে রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পাত্তাই পায়নি তুরস্ক। প্রধমার্ধে ইতালিকে আটকে দিলেও বিরতির পর পারেনি তুর্কিরা। টানা আট জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে শুরু করা ইতালি প্রধমার্ধে গোলের উদ্দেশ্যে নেয় ১৪ শট, যার ৩টি ছিল লক্ষ্যে। বিরতির পর আর নিজেদের রক্ষণ জমাট রাখতে পারেনি তুরস্ক। ৫৩তম মিনিটে আত্মঘাতী গোলে লিড নেয় ইতালি। শুরু থেকে দারুণ খেলতে থাকা দমিনিকো বেরার্দি ডি-বক্সে ঢুকে ডান দিক দিয়ে সতীর্থের উদ্দেশে ক্রস বাড়ান। তবে গোলমুখে ডিফেন্ডার দেমিরালের শরীরে লেগে বল যায় গোললাইন পেরিয়ে।
৬৬তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ইতালি। বেরার্দির বাড়ানো বল ধরে স্পিনাজ্জোলার নেওয়া শট ঝাঁপিয়ে ফেরালেও বিপদমুক্ত করতে পারেননি গোলরক্ষক। বিনা বাধায় আলতো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন লাজিও ফরোয়ার্ড চিরো ইম্মোবিলে। আর ৭৯তম মিনিটে দারুণ এক গোলে ব্যবধান বাড়ান লরেন্সো ইনসিনিয়ে। ডান দিক থেকে গড়ে ওঠা আক্রমণে সতীর্থের পাস ডি-বক্সে বাঁ দিকে পেয়ে কোনাকুনি জোরালো শটে বল জালে পাঠান তিনি।
এই প্রথম ইউরোর মূল পর্বে তিন গোলের দেখা পেল ইতালি। আর ১৯৮৯-৯০ এর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টানা ৯ ম্যাচে জাল অক্ষত রাখল আঁটসাঁট রক্ষণের জন্য পরিচিত দলটি; তিন দশক আগের ওই সময়ে টানা ১০ ম্যাচ জাল অক্ষত ছিল তাদের।
বিপরীতে, বড় টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তুরস্কের ব্যর্থতার গল্প আরও দীর্ঘ হলো। বিশ্বকাপ ও ইউরো মিলে এই নিয়ে সাত আসরের প্রতিটিতেই হেরে শুরু করল দলটি। অন্তত এমন তিনটি টুর্নামেন্ট খেলেছে, কিন্তু প্রথম ম্যাচে জিততে না পারা একমাত্র দল তারাই।
বিশ্বকাপের টিকিট পেতে ব্যর্থ হওয়ার পরই ইতালির কোচ হিসেবে দায়িত্ব নেন মানচিনি। ম্যানচেস্টার সিটির সাবেক এই কোচের অধীনে টানা ২৮ ম্যাচ অপরাজিত ইতালি। ইউরোর ইতিহাসে উদ্বোধনী ম্যাচে ইতালির ৩-০ গোলের জয়টাই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড। শুক্রবার রাতে রোমের অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পাত্তাই পায়নি তুরস্ক। প্রধমার্ধে ইতালিকে আটকে দিলেও বিরতির পর পারেনি তুর্কিরা। টানা আট জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে শুরু করা ইতালি প্রধমার্ধে গোলের উদ্দেশ্যে নেয় ১৪ শট, যার ৩টি ছিল লক্ষ্যে। বিরতির পর আর নিজেদের রক্ষণ জমাট রাখতে পারেনি তুরস্ক। ৫৩তম মিনিটে আত্মঘাতী গোলে লিড নেয় ইতালি। শুরু থেকে দারুণ খেলতে থাকা দমিনিকো বেরার্দি ডি-বক্সে ঢুকে ডান দিক দিয়ে সতীর্থের উদ্দেশে ক্রস বাড়ান। তবে গোলমুখে ডিফেন্ডার দেমিরালের শরীরে লেগে বল যায় গোললাইন পেরিয়ে।
৬৬তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে ইতালি। বেরার্দির বাড়ানো বল ধরে স্পিনাজ্জোলার নেওয়া শট ঝাঁপিয়ে ফেরালেও বিপদমুক্ত করতে পারেননি গোলরক্ষক। বিনা বাধায় আলতো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন লাজিও ফরোয়ার্ড চিরো ইম্মোবিলে। আর ৭৯তম মিনিটে দারুণ এক গোলে ব্যবধান বাড়ান লরেন্সো ইনসিনিয়ে। ডান দিক থেকে গড়ে ওঠা আক্রমণে সতীর্থের পাস ডি-বক্সে বাঁ দিকে পেয়ে কোনাকুনি জোরালো শটে বল জালে পাঠান তিনি।
এই প্রথম ইউরোর মূল পর্বে তিন গোলের দেখা পেল ইতালি। আর ১৯৮৯-৯০ এর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টানা ৯ ম্যাচে জাল অক্ষত রাখল আঁটসাঁট রক্ষণের জন্য পরিচিত দলটি; তিন দশক আগের ওই সময়ে টানা ১০ ম্যাচ জাল অক্ষত ছিল তাদের।
বিপরীতে, বড় টুর্নামেন্টে নিজেদের প্রথম ম্যাচে তুরস্কের ব্যর্থতার গল্প আরও দীর্ঘ হলো। বিশ্বকাপ ও ইউরো মিলে এই নিয়ে সাত আসরের প্রতিটিতেই হেরে শুরু করল দলটি। অন্তত এমন তিনটি টুর্নামেন্ট খেলেছে, কিন্তু প্রথম ম্যাচে জিততে না পারা একমাত্র দল তারাই।