প্রথম পাতা
বাংলাদেশকে ১০ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দিচ্ছে কোভ্যাক্স
কূটনৈতিক রিপোর্টার
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ৯:৩২ অপরাহ্ন
দ্বিতীয় ডোজের ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ১০ লাখ টিকা দিচ্ছে কোভ্যাক্স। গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশনস (গ্যাভি) এবং কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপেয়ার্ডনেস ইনোভেশনসের গড়া বৈশ্বিক প্ল্যাটফরম বা জোট কোভ্যাক্স বিশ্বের সব মানুষের সংক্রামক রোগের প্রতিষেধক প্রাপ্তি নিশ্চিতে কাজ করছে। জেনেভাস্থ বাংলাদেশ মিশনের বরাতে শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। গণমাধ্যমে পাঠানো বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনকে উদ্ধৃত করে জানানো হয়, কোভ্যাক্স কর্মসূচি থেকে ১০ লাখ ৮০০ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
তবে কবে নাগাদ ওই টিকা বাংলাদেশের হাতে আসবে কিংবা কোন দেশ কীভাবে এটি সরবরাহ করবে তা এখনো জানানো হয়নি। কর্মকর্তারা আশা করছেন, যদি কোভ্যাক্সের ওই টিকা দ্রুত আসে তাহলে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ নিয়ে যারা অপেক্ষায় আছেন দ্বিতীয় ডোজের জন্য, তাদের অপেক্ষার খানিকটা অবসান ঘটবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মজুতে মোট সাড়ে ১৪ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার ঘাটতি রয়েছে।
ওই ঘাটতি পূরণে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রটেন, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ বিভিন্ন দেশের কাছে টিকা চেয়ে অনুরোধপত্র পাঠায় বাংলাদেশ। তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বৃত্ত টিকা থেকে ২০ লাখ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা চাওয়া হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনকে এ নিয়ে চিঠি লেখা ছাড়াও আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে মন্ত্রী মোমেনের। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশের অনুরোধ বিবেচনায় নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে পাঠানো ফিরতি চিঠিতে সেক্রেটারি অব স্টেট বাংলাদেশকে কিছু অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে কবে, কী পরিমাণ টিকা পাঠাবেন, তা তিনি ওই চিঠিতে উল্লেখ করেননি।
বৃহস্পতিবার সকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এক ব্রিফিংয়ে বলেছিলেন, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ টিকার ঘাটতি পূরণের জন্য বিভিন্ন দেশের কাছে টিকা চেয়ে অনুরোধ জানানোর প্রেক্ষিতে সবাই বলছে দিবে, কিন্তু কবে দিবে তা স্পষ্ট করছে না। তিনি আফসোস করে বলেন, বলছে দিবে কিন্তু টিকা তো হাতে আসছে না।
অবশ্য, একইদিনে গুলশানে এক অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র কোভ্যাক্সের আওতায় বিভিন্ন দেশে যে টিকা দিচ্ছে, তাতে অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে বাংলাদেশ। শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রের উপহারের ওই টিকা বাংলাদেশে আসবে।
তবে কবে নাগাদ ওই টিকা বাংলাদেশের হাতে আসবে কিংবা কোন দেশ কীভাবে এটি সরবরাহ করবে তা এখনো জানানো হয়নি। কর্মকর্তারা আশা করছেন, যদি কোভ্যাক্সের ওই টিকা দ্রুত আসে তাহলে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের টিকার প্রথম ডোজ নিয়ে যারা অপেক্ষায় আছেন দ্বিতীয় ডোজের জন্য, তাদের অপেক্ষার খানিকটা অবসান ঘটবে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের মজুতে মোট সাড়ে ১৪ লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার ঘাটতি রয়েছে।
ওই ঘাটতি পূরণে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রটেন, অস্ট্রেলিয়া, জাপানসহ বিভিন্ন দেশের কাছে টিকা চেয়ে অনুরোধপত্র পাঠায় বাংলাদেশ। তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বৃত্ত টিকা থেকে ২০ লাখ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা চাওয়া হয়। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেনকে এ নিয়ে চিঠি লেখা ছাড়াও আগামী সপ্তাহে ওয়াশিংটন যাওয়ার প্রস্তুতি রয়েছে মন্ত্রী মোমেনের। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় শুক্রবার জানিয়েছে, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশের অনুরোধ বিবেচনায় নিয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাতে পাঠানো ফিরতি চিঠিতে সেক্রেটারি অব স্টেট বাংলাদেশকে কিছু অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে কবে, কী পরিমাণ টিকা পাঠাবেন, তা তিনি ওই চিঠিতে উল্লেখ করেননি।
বৃহস্পতিবার সকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় এক ব্রিফিংয়ে বলেছিলেন, অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ টিকার ঘাটতি পূরণের জন্য বিভিন্ন দেশের কাছে টিকা চেয়ে অনুরোধ জানানোর প্রেক্ষিতে সবাই বলছে দিবে, কিন্তু কবে দিবে তা স্পষ্ট করছে না। তিনি আফসোস করে বলেন, বলছে দিবে কিন্তু টিকা তো হাতে আসছে না।
অবশ্য, একইদিনে গুলশানে এক অনুষ্ঠানে ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট মিলার বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র কোভ্যাক্সের আওতায় বিভিন্ন দেশে যে টিকা দিচ্ছে, তাতে অগ্রাধিকারের তালিকায় আছে বাংলাদেশ। শিগগিরই যুক্তরাষ্ট্রের উপহারের ওই টিকা বাংলাদেশে আসবে।