বাংলারজমিন
চাঁদপুরে নগদ ডিস্ট্রিবিউটরের ২৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ, স্বামী-স্ত্রী গ্রেপ্তার
চাঁদপুর প্রতিনিধি
২০২১-০৬-১২
চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে কৌশলে নগদ ডিস্ট্রিবিউটরের ২৫ লাখ টাকা আত্মসাৎকারী ডিস্ট্রিবিউটরের ক্যাশ ইনচার্জ সাগর কুমার দত্ত (৩৭) ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী স্বপ্না রাণী ভৌমিককে (৩৫) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের জিয়া নগরের ভাড়া বাসা থেকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে পিবিআই। এ সময় তাদের দু’জনের কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। সাগরের বাড়ি হাজীগঞ্জের মকিমাবাদ এবং তার দ্বিতীয় স্ত্রী স্বপ্না রাণী ভৌমিকের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ এলাকায়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সাগর জানিয়েছে, তার দ্বিতীয় স্ত্রী স্বপ্না রাণীর প্ররোচনায় ২৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে সে।
জানা গেছে, হাজীগঞ্জের আলীগঞ্জের নিজাম উদ্দিন আহমেদের মালিকানাধীন নগদ ডিস্ট্রিবিউটর মেসার্স ফরিদ আহমেদের ক্যাশ ইনচার্জ এবং আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সাগর কুমার দত্ত কর্মরত ছিল। সে সুবাদে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেন তার মাধ্যমেই করা হতো। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০শে মে দুপুরে সেলস অফিসার আবুল কালাম ও হৃদয় চন্দ্র দাশের সহায়তায় নগদ ৬ লাখ টাকা অ্যাকাউন্টে জমা দেয়ার জন্য এবং ১৯ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য চেক দিয়ে ব্যাংকে পাঠানো হয়। তবে আবুল কালাম ও হৃদয় চন্দ্রকে ব্যাংকের নিচে রেখে টাকা লেনদেনের জন্য ব্যাংকে যান সাগর কুমার দত্ত। এরপর ২৫ লাখ টাকা নিয়ে তিনি উধাও হয়ে যান। পরবর্তীতে টাকা নিয়ে অফিসে না আসায় প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সোয়েব আক্তার বাদী হয়ে হাজীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করে। মামলার তদন্তভার পায় পিবিআই।
চাঁদপুর পিবিআই-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জুনায়েত কাউছার জানান, গতকাল পিবিআই-এর একটি বিশেষ টিম ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন জিয়ানগর গ্রামে অভিযান চালায়। এ সময় একটি ভাড়া বাসা থেকে মামলার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি সাগর কুমার দত্ত ও স্বপ্না রাণী ভৌমিককে গ্রেপ্তার করেন। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে স্বপ্না ভৌমিক তার হেফাজতে থাকা ৭ লাখ টাকা এবং সাগর কুমার দত্তের হেফাজতে থাকা ৪ লাখ টাকা তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট প্রদান করে। পরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করে জিজ্ঞাসাবাদ ও অবশিষ্ট ১৪ লাখ টাকা উদ্ধারের জন্য পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।
সাগর কুমার দত্ত জানায়, স্বপ্না ভৌমিক তার দ্বিতীয় স্ত্রী। স্বপ্না ভৌমিকের প্ররোচনায় ওই টাকা আত্মসাৎ করে।
জানা গেছে, হাজীগঞ্জের আলীগঞ্জের নিজাম উদ্দিন আহমেদের মালিকানাধীন নগদ ডিস্ট্রিবিউটর মেসার্স ফরিদ আহমেদের ক্যাশ ইনচার্জ এবং আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সাগর কুমার দত্ত কর্মরত ছিল। সে সুবাদে প্রতিষ্ঠানের আর্থিক লেনদেন তার মাধ্যমেই করা হতো। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০শে মে দুপুরে সেলস অফিসার আবুল কালাম ও হৃদয় চন্দ্র দাশের সহায়তায় নগদ ৬ লাখ টাকা অ্যাকাউন্টে জমা দেয়ার জন্য এবং ১৯ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য চেক দিয়ে ব্যাংকে পাঠানো হয়। তবে আবুল কালাম ও হৃদয় চন্দ্রকে ব্যাংকের নিচে রেখে টাকা লেনদেনের জন্য ব্যাংকে যান সাগর কুমার দত্ত। এরপর ২৫ লাখ টাকা নিয়ে তিনি উধাও হয়ে যান। পরবর্তীতে টাকা নিয়ে অফিসে না আসায় প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার সোয়েব আক্তার বাদী হয়ে হাজীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করে। মামলার তদন্তভার পায় পিবিআই।
চাঁদপুর পিবিআই-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. জুনায়েত কাউছার জানান, গতকাল পিবিআই-এর একটি বিশেষ টিম ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন জিয়ানগর গ্রামে অভিযান চালায়। এ সময় একটি ভাড়া বাসা থেকে মামলার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি সাগর কুমার দত্ত ও স্বপ্না রাণী ভৌমিককে গ্রেপ্তার করেন। জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে স্বপ্না ভৌমিক তার হেফাজতে থাকা ৭ লাখ টাকা এবং সাগর কুমার দত্তের হেফাজতে থাকা ৪ লাখ টাকা তদন্তকারী কর্মকর্তার নিকট প্রদান করে। পরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করে জিজ্ঞাসাবাদ ও অবশিষ্ট ১৪ লাখ টাকা উদ্ধারের জন্য পুলিশ রিমান্ডের আবেদন করা হয়েছে।
সাগর কুমার দত্ত জানায়, স্বপ্না ভৌমিক তার দ্বিতীয় স্ত্রী। স্বপ্না ভৌমিকের প্ররোচনায় ওই টাকা আত্মসাৎ করে।