বাংলারজমিন
এমপি একরামসহ ৯৬ জনের বিরুদ্ধে কাদের মির্জার জিডি
কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ৯:০৩ অপরাহ্ন
নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরীসহ ৯৬ জনের বিরুদ্ধে কোম্পানীগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন, বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্র্জা। হত্যা, গুম ও হামলার আশঙ্কায় বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ থানায় অভিযোগটি করা হয়। জিডি নম্বর-৫৪৬।
জিডিতে কাদের মির্জা উল্লেখ করেন, এমপি একরাম চৌধুরী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত খান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেলসহ তার ৩ ভাগিনা মাহবুব রশিদ মঞ্জু, ফখরুল ইসলাম রাহাত ও সালেকিন রিমন তাকে হত্যার পরিকল্পনা করছে। এছাড়া আমেরিকাতে কেন্দ্রীয় যুবলীগ সদস্য নুরুল করিম জুয়েল তার শ্বশুর আল-আমিন আমেরিকান প্রবাসী সেলিম চৌধুরী (সাবেক ভিপি) বাবুল, শাহাব উদ্দিন, শাহ জাহান ছোটন (সাবেক জিএস) সহ অনেকে তাকে হত্যা করে লাশ গুমের পরিকল্পনা করছেন। এতে তিনি ৯৬ জনের নাম উল্লেখ ও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মেয়র আবদুল কাদের মির্জার দায়ের করা অভিযোগটি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করা হয়েছে। আদালতের অনুমতি নিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ব্যাপারে নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী জানান, আমি সে সময় বাড়িতে ছিলাম না। তাছাড়া আমার বাড়িতে এ ধরনের কোনো বৈঠকই হয়নি। তিনি (মির্জা কাদের) যে অভিযোগগুলো আমার বিরুদ্ধে করেছেন তার সঙ্গে আমি সম্পৃক্ত নই। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের মুখপাত্র ও তার ভাগিনা মাহবুব রশিদ মঞ্জু বুধবার সন্ধ্যায় তার বাসায় আওয়ামকী লীগের সভার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ওই সভায় কাউকে হত্যা বা গুম করার পরিকল্পনা হয়নি। এমনকি কাউকে হামলা বা পদ থেকে সরানোর পরিকল্পনাও হয়নি। সেখানে দলীয় কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করার লক্ষ্যে আলোচনা হয়েছে।
জিডিতে কাদের মির্জা উল্লেখ করেন, এমপি একরাম চৌধুরী, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খিজির হায়াত খান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা চৌধুরী রুমেলসহ তার ৩ ভাগিনা মাহবুব রশিদ মঞ্জু, ফখরুল ইসলাম রাহাত ও সালেকিন রিমন তাকে হত্যার পরিকল্পনা করছে। এছাড়া আমেরিকাতে কেন্দ্রীয় যুবলীগ সদস্য নুরুল করিম জুয়েল তার শ্বশুর আল-আমিন আমেরিকান প্রবাসী সেলিম চৌধুরী (সাবেক ভিপি) বাবুল, শাহাব উদ্দিন, শাহ জাহান ছোটন (সাবেক জিএস) সহ অনেকে তাকে হত্যা করে লাশ গুমের পরিকল্পনা করছেন। এতে তিনি ৯৬ জনের নাম উল্লেখ ও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করেন।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, মেয়র আবদুল কাদের মির্জার দায়ের করা অভিযোগটি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করা হয়েছে। আদালতের অনুমতি নিয়ে তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ব্যাপারে নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি একরামুল করিম চৌধুরী জানান, আমি সে সময় বাড়িতে ছিলাম না। তাছাড়া আমার বাড়িতে এ ধরনের কোনো বৈঠকই হয়নি। তিনি (মির্জা কাদের) যে অভিযোগগুলো আমার বিরুদ্ধে করেছেন তার সঙ্গে আমি সম্পৃক্ত নই। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের মুখপাত্র ও তার ভাগিনা মাহবুব রশিদ মঞ্জু বুধবার সন্ধ্যায় তার বাসায় আওয়ামকী লীগের সভার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ওই সভায় কাউকে হত্যা বা গুম করার পরিকল্পনা হয়নি। এমনকি কাউকে হামলা বা পদ থেকে সরানোর পরিকল্পনাও হয়নি। সেখানে দলীয় কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করার লক্ষ্যে আলোচনা হয়েছে।