বাংলারজমিন
তিতাস লাইনের গ্যাস চুরি
কালিয়াকৈরে আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে মামলা
কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
১২ জুন ২০২১, শনিবার, ৯:০২ অপরাহ্ন
গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সূত্রাপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি বজলুর রহমানের বিরুদ্ধে গ্যাসের রাজস্ব চুরির ৯ কোটি টাকার মামলা করেছে তিতাস গ্যাস।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি বজলুর রহমান তিতাসের দুইটি পরিত্যক্ত গ্যাসলাইন থেকে অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ দিয়ে তুরাগ সিএনজি নামক একটি গ্যাস স্টেশন থেকে গ্যাস বিক্রি করে আসছিল। গত ৩রা জুন তিতাস গ্যাস অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান খান ঘটনাটি তদন্ত করলে বিষয়টি প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে তিতাস গ্যাস কর্মকর্তারা হিসেব করে দেখেন সরকারি রাজস্ব খাতের ৯ কোটি ৪০ লাখ ৮৩ হাজার ৫০০ টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে। পরে কালিয়াকৈর থানায় প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান খান বাদী হয়ে ওই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কালিয়াকৈর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী সভাপতি বজলুর রহমানকে বারবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তিতাস গ্যাস অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান খান জানান, দীর্ঘদিন ধরে ওই তুরাগ সিএনজি গ্যাস স্টেশনের মালিক গ্যাস চুরি করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি বজলুর রহমান তিতাসের দুইটি পরিত্যক্ত গ্যাসলাইন থেকে অবৈধভাবে গ্যাস সংযোগ দিয়ে তুরাগ সিএনজি নামক একটি গ্যাস স্টেশন থেকে গ্যাস বিক্রি করে আসছিল। গত ৩রা জুন তিতাস গ্যাস অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান খান ঘটনাটি তদন্ত করলে বিষয়টি প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে তিতাস গ্যাস কর্মকর্তারা হিসেব করে দেখেন সরকারি রাজস্ব খাতের ৯ কোটি ৪০ লাখ ৮৩ হাজার ৫০০ টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে। পরে কালিয়াকৈর থানায় প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান খান বাদী হয়ে ওই ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে কালিয়াকৈর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ ব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী সভাপতি বজলুর রহমানকে বারবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যায়নি। তিতাস গ্যাস অফিসের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান খান জানান, দীর্ঘদিন ধরে ওই তুরাগ সিএনজি গ্যাস স্টেশনের মালিক গ্যাস চুরি করে আসছিল। তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।