খেলা
প্রথম দিনে সমানে সমান ইংল্যান্ড-নিউজিল্যান্ড
স্পোর্টস ডেস্ক
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ১১:০২ পূর্বাহ্ন
সিরিজ নির্ধারণী এজবাস্টন টেস্টের শুরুটা দারুণ করে ইংল্যান্ড। গত দশ বছরের মধ্যে হোম টেস্টের প্রথম সেশনে উইকেটশূন্য কাটানোর রেকর্ড গড়ে ইংলিশরা। তবে মধ্যাহ্ন বিরতির পরই নিউজিল্যান্ডকে ম্যাচে ফেরান দুই পেসার নিল ওয়াগনার ও ম্যাট হেনরি। পাঁচ ওভারের মধ্যে তুলে নেন ৩ উইকেট। সারাদিনই কিউই পেসারদের সঙ্গে তুমুল লড়াই হয়েছে ইংলিশ ব্যাটসম্যানদের। দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনে এগিয়ে নেই কেউই। ৭ উইকেটে ২৫৮ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিনের ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকরা। ড্যানিয়েল লরেন্স ৬৭ ও মার্ক উড অপরাজিত ১৬ রানে।
একাদশে জায়গা করে নিয়ে দারুণ মাইলফলকে ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসন। অ্যালিস্টার কুককে ছাড়িয়ে ইংল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে বেশি টেস্ট খেলার রেকর্ডটা নিজের করে নিয়েছেন অ্যান্ডারসন (১৬২ টেস্ট)। ম্যাচে ছয়টি পরিবর্তন নিয়ে নামে নিউজিল্যান্ড। চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকা কেন উইলিয়ামসনের পরিবর্তে নিউজিল্যান্ডের নেতৃত্বে টম ল্যাথাম। প্রথম দিনে প্রায় পূর্ণ ছিল ২১ হাজার ধারণক্ষমতার বার্মিংহাম স্টেডিয়াম। বৃহস্পতিবার টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ইংল্যান্ড প্রথম সেশনে বিনা উইকেটে তোলে ৬৭ রান। মধ্যাহ্ন বিরতি থেকে ফিরে দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে সফরকারীরা। ডম সিবলিকে (৩৫ রান) ম্যাট হেনরি ফেরানোর পর জ্যাক ক্রাউলিকে রানের খাতা খুলতে দেননি ওয়াগনার। কিছুক্ষণ পর জো রুট (৪ রান) ফেরেন হেনরির দ্বিতীয় শিকার হয়ে। উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়া ররি বার্নসকে (৮১ রান) ফেরান ট্রেন্ট বোল্ট।
অভিষেক টেস্টে রানের খাতা খুলতে না পারা জেমস ব্রেসি এবার পেলেন গোল্ডেন ডাকের তেতো স্বাদ। থিতু হয়ে ফিরে যান অলি স্টোন (২০ রান)। তবে লরেন্সের সঙ্গে ৪৭ রানের মূল্যবান জুটি গড়েন তিনি। উডকে নিয়ে শেষের ১৫ ওভার কাটিয়ে দেন লরেন্স। এই জুটির পথেই ৭৫ বলে টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় ফিফটি তুলে নেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ১০০ বলের ইনিংসে তার চার ১১টি। উড খেলছেন ৫৮ বলে ১৬ রান নিয়ে। তাদের দুইজনের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৩৬ রানের। দুটি করে উইকেট শিকার হেনরি, বোল্ট ও এজাজ প্যাটেলের।
একাদশে জায়গা করে নিয়ে দারুণ মাইলফলকে ইংলিশ পেসার জেমস অ্যান্ডারসন। অ্যালিস্টার কুককে ছাড়িয়ে ইংল্যান্ডের হয়ে সবচেয়ে বেশি টেস্ট খেলার রেকর্ডটা নিজের করে নিয়েছেন অ্যান্ডারসন (১৬২ টেস্ট)। ম্যাচে ছয়টি পরিবর্তন নিয়ে নামে নিউজিল্যান্ড। চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকা কেন উইলিয়ামসনের পরিবর্তে নিউজিল্যান্ডের নেতৃত্বে টম ল্যাথাম। প্রথম দিনে প্রায় পূর্ণ ছিল ২১ হাজার ধারণক্ষমতার বার্মিংহাম স্টেডিয়াম। বৃহস্পতিবার টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নামা ইংল্যান্ড প্রথম সেশনে বিনা উইকেটে তোলে ৬৭ রান। মধ্যাহ্ন বিরতি থেকে ফিরে দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে সফরকারীরা। ডম সিবলিকে (৩৫ রান) ম্যাট হেনরি ফেরানোর পর জ্যাক ক্রাউলিকে রানের খাতা খুলতে দেননি ওয়াগনার। কিছুক্ষণ পর জো রুট (৪ রান) ফেরেন হেনরির দ্বিতীয় শিকার হয়ে। উইকেটে থিতু হয়ে যাওয়া ররি বার্নসকে (৮১ রান) ফেরান ট্রেন্ট বোল্ট।
অভিষেক টেস্টে রানের খাতা খুলতে না পারা জেমস ব্রেসি এবার পেলেন গোল্ডেন ডাকের তেতো স্বাদ। থিতু হয়ে ফিরে যান অলি স্টোন (২০ রান)। তবে লরেন্সের সঙ্গে ৪৭ রানের মূল্যবান জুটি গড়েন তিনি। উডকে নিয়ে শেষের ১৫ ওভার কাটিয়ে দেন লরেন্স। এই জুটির পথেই ৭৫ বলে টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় ফিফটি তুলে নেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। ১০০ বলের ইনিংসে তার চার ১১টি। উড খেলছেন ৫৮ বলে ১৬ রান নিয়ে। তাদের দুইজনের অবিচ্ছিন্ন জুটি ৩৬ রানের। দুটি করে উইকেট শিকার হেনরি, বোল্ট ও এজাজ প্যাটেলের।