প্রথম পাতা
ঢামেকে অভিযান ২৪ দালালের কারাদণ্ড
স্টাফ রিপোর্টার
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:৩৫ অপরাহ্ন
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে ২৪ দালালকে গ্রেপ্তার ও দণ্ড দিয়েছেন র্যাব-৩ এর ভ্রাম্যমাণ আদালত। তাদের প্রত্যেককে এক মাস করে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। র্যাব’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসুর নেতৃত্বে গতকাল সকাল সাড়ে ১১টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত প্রায় তিন ঘণ্টা অভিযান চালানো হয়। এ সময় ঢামেক পরিচালকের প্রতিনিধি ও র্যাব-৩ এর সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
তিন ঘণ্টার অভিযানে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মোট ২৪ দালালকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের এক মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্তদের কেউ কেউ আগেও আটক হয়েছিল বলে জানান র্যাব’র এই ম্যাজিস্ট্রেট। অভিযান পরিচালনাকারী র্যাব’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু জানিয়েছেন, সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। হাসপাতালে দালালচক্রের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
অভিযান শেষে পলাশ কুমার বসু বলেন, অভিযুক্ত দালাল চক্রটি ঢাকা মেডিকেলে আসা সাধারণ রোগীদের সরকারি হাসপাতালের চেয়ে কম খরচে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও খ্যাতনামা অধ্যাপকদের দিয়ে দ্রুত অস্ত্রোপচারের সুব্যবস্থা করে দেয়ার কথা বলে বিভিন্ন অখ্যাত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ফুসলিয়ে নিয়ে যেতো। ঢাকা মেডিকেলের এক ও দুই নম্বর ভবন এবং বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটকে ঘিরে সংঘবদ্ধ দালালচক্রটি গড়ে উঠেছে। ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত এ দালাল চক্রের সদস্যরা ছোট-বড় কয়েকটি অংশে ভাগ হয়ে নামসর্বস্ব হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্ড, স্ল্লিপ প্যাড ইত্যাদি নিয়ে জরুরি বিভাগ, বহির্বিভাগ, ওটি, আইসিইউ, ওয়ার্ড এবং কেবিনের আশেপাশে ঘুরে বেড়ায়।
তিনি বলেন, অনেক সময় না বুঝে দালালদের ফাঁদে পা দিয়ে রোগী বা রোগীর স্বজনরা ফেঁসে যান। প্রথমে কম টাকা ব্যয়ের কথা বললেও পরে নানা উসিলায় রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয় এই অসাধু চক্র। এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক আশরাফুল আলম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করছি। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাসপাতালে আসা সাধারণ রোগীরা নতুন করে যেন দালালচক্রের খপ্পরে না পড়ে তাই আমাদের এই মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এদিকে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ অভিযান শেষে এবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২১২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে গতকাল সন্ধ্যায় পাঁচ নারী দালালকে আটক করেছে কর্তৃপক্ষ। তাদেরকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। ঢামেক সূত্র জানায়, আটককৃতরা হলেন, শাহনাজ আক্তার (৩১), তাসলিমা বেগম (৪০), তাসলিমা আক্তার (৩০), ইয়াসমিন আক্তার (৩০) এবং সাথী আক্তার (৩০)। বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেলের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, আমরা ইতোমধ্যে পাঁচজন নারীকে আটক শেষে থানায় হস্তান্তর করেছি। তারা আমাদের হাসপাতালের কেউ নন। এখানে অবৈধভাবে প্রবেশ করে রোগীদের নানাভাবে হয়রানি করছে তারা। তিনি বলেন, দালাল চক্রের বিরুদ্ধে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
তিন ঘণ্টার অভিযানে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মোট ২৪ দালালকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের এক মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়। দণ্ডপ্রাপ্তদের কেউ কেউ আগেও আটক হয়েছিল বলে জানান র্যাব’র এই ম্যাজিস্ট্রেট। অভিযান পরিচালনাকারী র্যাব’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ কুমার বসু জানিয়েছেন, সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এ অভিযান পরিচালিত হয়েছে। হাসপাতালে দালালচক্রের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
অভিযান শেষে পলাশ কুমার বসু বলেন, অভিযুক্ত দালাল চক্রটি ঢাকা মেডিকেলে আসা সাধারণ রোগীদের সরকারি হাসপাতালের চেয়ে কম খরচে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও খ্যাতনামা অধ্যাপকদের দিয়ে দ্রুত অস্ত্রোপচারের সুব্যবস্থা করে দেয়ার কথা বলে বিভিন্ন অখ্যাত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ফুসলিয়ে নিয়ে যেতো। ঢাকা মেডিকেলের এক ও দুই নম্বর ভবন এবং বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটকে ঘিরে সংঘবদ্ধ দালালচক্রটি গড়ে উঠেছে। ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত এ দালাল চক্রের সদস্যরা ছোট-বড় কয়েকটি অংশে ভাগ হয়ে নামসর্বস্ব হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের কার্ড, স্ল্লিপ প্যাড ইত্যাদি নিয়ে জরুরি বিভাগ, বহির্বিভাগ, ওটি, আইসিইউ, ওয়ার্ড এবং কেবিনের আশেপাশে ঘুরে বেড়ায়।
তিনি বলেন, অনেক সময় না বুঝে দালালদের ফাঁদে পা দিয়ে রোগী বা রোগীর স্বজনরা ফেঁসে যান। প্রথমে কম টাকা ব্যয়ের কথা বললেও পরে নানা উসিলায় রোগীর স্বজনদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয় এই অসাধু চক্র। এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক আশরাফুল আলম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে আমরা বিষয়টি নিয়মিত মনিটরিং করছি। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হাসপাতালে আসা সাধারণ রোগীরা নতুন করে যেন দালালচক্রের খপ্পরে না পড়ে তাই আমাদের এই মনিটরিং কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
এদিকে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ অভিযান শেষে এবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২১২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে গতকাল সন্ধ্যায় পাঁচ নারী দালালকে আটক করেছে কর্তৃপক্ষ। তাদেরকে শাহবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। ঢামেক সূত্র জানায়, আটককৃতরা হলেন, শাহনাজ আক্তার (৩১), তাসলিমা বেগম (৪০), তাসলিমা আক্তার (৩০), ইয়াসমিন আক্তার (৩০) এবং সাথী আক্তার (৩০)। বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেলের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, আমরা ইতোমধ্যে পাঁচজন নারীকে আটক শেষে থানায় হস্তান্তর করেছি। তারা আমাদের হাসপাতালের কেউ নন। এখানে অবৈধভাবে প্রবেশ করে রোগীদের নানাভাবে হয়রানি করছে তারা। তিনি বলেন, দালাল চক্রের বিরুদ্ধে আমাদের এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।