খেলা
শেষ ওভারে ২৭ রান নিয়েও দোলেশ্বরের হার
স্পোর্টস ডেস্ক
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:২৪ অপরাহ্ন
রুবেল হোসেনের করা শেষ ওভারে আসে ২৭ রান। শেষ পাঁচ বলের চারটিতেই ছক্কা হাঁকান কামরুল ইসলাম রাব্বি। শেষ বলে পাঁচ রানের দরকার, আর পারেননি তিনি। প্রাইম দোলেশ্বর স্পোর্টিং ক্লাবের এই ব্যাটসম্যান ১২ বলে ৩৮ রানের ঝড়ো ইনিংসেও জেতাতে পারেননি দলকে। চলতি ঢাকা প্রিমিয়ার লীগে প্রাইম দোলেশ্বরের এটিই প্রথম হার। ৩ রানের জয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে পৌঁছে যায় প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাব।
আগে ব্যাট করে প্রাইম ব্যাংকের সংগ্রহ ছিল ১৫১ রান। জবাবে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৮ রানে থামে দোলেশ্বরের ইনিংস।
১৫২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় প্রাইম দোলেশ্বর। ওপেনার ইমরান-উজ-জামানকে ক্লিন বোল্ড করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১১ বলে ১৩ রান করে রুবেল হোসেনের শিকারে পরিণত হন সাইফ হাসান। চাপের মুখে মার্শাল আইয়ুব ও ফজলে মাহমুদ। প্রাইম ব্যাংককে তৃতীয় উইকেট এনে দেন স্পিনার নাঈম হাসান। ২৪ বলে ২২ রান মার্শালকে ফেরান তিনি। এরপরই ফেরেন ফজলে মাহমুদ রাব্বিও।
দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ে চাপ সামলাতে পারেননি শামীম হোসেনও। ১ রানে ফেরেন রুবেলের বলে আউট হয়ে। টপ অর্ডারের ব্যর্থতার পর আশা দেখিয়েছিলেন শরিফুল্লাহ। তবে বেশিদূর এগোয়নি তার ইনিংস। ১৭ বলে ১৯ রান করে মোস্তাফিজের দ্বিতীয় উইকেটে পরিণত হন। পরের ওভারেই শরিফুল ইসলামের বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৩ রান করা ফরহাদ রেজা। নিজের দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে তাইবুর রহমানকে ফেরান শরিফুল।
তখন জয়ের জন্য বাকি ছিল ১৫ বলে ৪৮ রান, উইকেটে আসেন রাব্বি। শরিফুল ইসলামের করা সেই ওভারের শেষ দুই বলে জোড়া চার মারেন তিনি, সমীকরণ দাঁড়ায় ১২ বলে ৪০ রান। মোস্তাফিজের করা ১৯তম ওভারে এক ছক্কা মেরে আউট হন রেজাউর রহমান রাজা। ওভার থেকে আসে ৯ রান, বাকি থাকে আরও ৩১ রান।
ম্যাচে তখনও পর্যন্ত ৩ ওভারে ১৯ রান খরচায় ২ উইকেট নেয়া রুবেল শেষ ওভার করতে আসেন। ওভারের প্রথম বলে ছক্কা হাঁকান রাব্বি, পরের বলে আসে ২ রান। পরের তিনটি বলেই ছক্কা মারেন কামরুল। শেষ বলে প্রয়োজন ৫ রান। তবে ১ রান নিতে সমর্থ্য হন বিধ্বংসী ব্যাট করা কামরুল।
আগে ব্যাট করে প্রাইম ব্যাংকের সংগ্রহ ছিল ১৫১ রান। জবাবে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৪৮ রানে থামে দোলেশ্বরের ইনিংস।
১৫২ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারায় প্রাইম দোলেশ্বর। ওপেনার ইমরান-উজ-জামানকে ক্লিন বোল্ড করেন মোস্তাফিজুর রহমান। ১১ বলে ১৩ রান করে রুবেল হোসেনের শিকারে পরিণত হন সাইফ হাসান। চাপের মুখে মার্শাল আইয়ুব ও ফজলে মাহমুদ। প্রাইম ব্যাংককে তৃতীয় উইকেট এনে দেন স্পিনার নাঈম হাসান। ২৪ বলে ২২ রান মার্শালকে ফেরান তিনি। এরপরই ফেরেন ফজলে মাহমুদ রাব্বিও।
দলের ব্যাটিং বিপর্যয়ে চাপ সামলাতে পারেননি শামীম হোসেনও। ১ রানে ফেরেন রুবেলের বলে আউট হয়ে। টপ অর্ডারের ব্যর্থতার পর আশা দেখিয়েছিলেন শরিফুল্লাহ। তবে বেশিদূর এগোয়নি তার ইনিংস। ১৭ বলে ১৯ রান করে মোস্তাফিজের দ্বিতীয় উইকেটে পরিণত হন। পরের ওভারেই শরিফুল ইসলামের বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৩ রান করা ফরহাদ রেজা। নিজের দ্বিতীয় উইকেট হিসেবে তাইবুর রহমানকে ফেরান শরিফুল।
তখন জয়ের জন্য বাকি ছিল ১৫ বলে ৪৮ রান, উইকেটে আসেন রাব্বি। শরিফুল ইসলামের করা সেই ওভারের শেষ দুই বলে জোড়া চার মারেন তিনি, সমীকরণ দাঁড়ায় ১২ বলে ৪০ রান। মোস্তাফিজের করা ১৯তম ওভারে এক ছক্কা মেরে আউট হন রেজাউর রহমান রাজা। ওভার থেকে আসে ৯ রান, বাকি থাকে আরও ৩১ রান।
ম্যাচে তখনও পর্যন্ত ৩ ওভারে ১৯ রান খরচায় ২ উইকেট নেয়া রুবেল শেষ ওভার করতে আসেন। ওভারের প্রথম বলে ছক্কা হাঁকান রাব্বি, পরের বলে আসে ২ রান। পরের তিনটি বলেই ছক্কা মারেন কামরুল। শেষ বলে প্রয়োজন ৫ রান। তবে ১ রান নিতে সমর্থ্য হন বিধ্বংসী ব্যাট করা কামরুল।