খেলা
একাদশ সাজানো নিয়ে চিন্তায় জেমি
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০২১-০৬-১১
ইনজুরি ও নিষেধাজ্ঞায় খেলোয়াড় সংকটে পড়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। ২৩ জনের স্কোয়াড কাতার গিয়েছিল। পরবর্তীতে যোগ দেন মোহাম্মদ ইব্রাহিম। কিন্তু এরপরই আফগানিস্তান ম্যাচে মিডফিল্ডার সোহেল রানা চোট পেয়ে দেশে ফেরেন। নিষেধাজ্ঞা ও চোটের কারণে পরের ম্যাচে খেলতে পারবেন না ৪ জন। বাংলাদেশ দল এখন মূলত ১৯ জনের। আর দুজন অতিরিক্ত গোলরক্ষক বাদ দিলে সেটি দাঁড়ায় মাত্র ১৭ জনে। এমনিতে ভারতের সঙ্গে প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলতে না পারার হতাশায় পুড়ছে বাংলাদেশ দল। এর মধ্যেই দেখা দিয়েছে এই সংকট। ওমান ম্যাচে জেমি ডে-র হাতে বিকল্প একেবারে কম। অপশন বাড়াতে শেষ মুহূর্তে মাহবুবুর রহমান সুফিল ও বিশ্বনাথ ঘোষকে কাতারে পাঠাতে চেয়েছিল ফুটবল ফেডারেশ (বাফুফে)। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাও সম্ভব হচ্ছে না।
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে দুটি হলুদ কার্ড হয়ে যাওয়ায় ওমান ম্যাচে মাঠের বাইরে থাকবেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া, মিডফিল্ডার বিপলু আহমেদ ও ডিফেন্ডার রহমত মিয়া। বিপলু প্রথম কার্ড দেখেন লাওসের বিপক্ষে বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাইয়ে। জামালের প্রথম কার্ড ভারতের সঙ্গে প্রথম লেগে কলকাতায়। আর রহমতের প্রথম কার্ড ওমানের বিপক্ষে। আর ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে হলুদ কার্ড দেখেছেন তারা তিনজনই। চোট নিয়ে ছিটকে পড়েছেন মিডফিল্ডার মাসুক মিয়াও। তবে জামাল, রহমতদের রেখে দেয়া হয়েছে দোহায়। অবস্থা এমন যে এই তিনজন চলে এলে অনুশীলনে দুই ভাগ হয়ে খেলারও সুযোগ থাকবে না বাংলাদেশ দলের। সুফিল-বিশ্বনাথ আগেই জাতীয় দলে ডাক পেয়েছিলেন। কিন্তু ইনজুরি ও করোনা আক্রান্ত হওয়ায় তারা কাতার যেতে পারেননি। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কাতার ফুটবল ফেডারেশন অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে বায়ো বাবলের মধ্যে রেখেছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন কাউকে পাঠানো যাচ্ছে না।’
মাসুক মিয়া জনি, সোহেল রানা ও জামাল না
থাকায় মাঝমাঠ শক্তি হারাবে নিশ্চিত। রাকিব, মানিক মোল্লা, ইব্রাহিম ও আবদুল্লাহদের খেলতে হবে শুরু থেকেই। আক্রমণে অনভিজ্ঞ সুমন রেজা, জুয়েল, মেহেদি হাসানদের ওপরই নির্ভর করতে হবে। ওমান এমনিতেই শক্তিধর প্রতিপক্ষ, তাদের সঙ্গে ভাঙাচোরা দল নিয়ে নামতে হবে ভেবে ভাবনায় পড়েছেন কোচিং স্টাফরা। কোচ জেমি ডে বলেন, ‘একাদশ গড়াই এখন আমার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তবে কিছু করার নেই, যা আছে তা নিয়েই খেলতে বাধ্য আমরা। আমি সব সময় চাই সবাইকে সুযোগ দিতে, যাতে প্রয়োজনের সময় খেলানো যায়। এ কারণেই নেপালে নতুন খেলোয়াড়দের দেখেছিলাম।’
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে দুটি হলুদ কার্ড হয়ে যাওয়ায় ওমান ম্যাচে মাঠের বাইরে থাকবেন অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া, মিডফিল্ডার বিপলু আহমেদ ও ডিফেন্ডার রহমত মিয়া। বিপলু প্রথম কার্ড দেখেন লাওসের বিপক্ষে বিশ্বকাপ প্রাক-বাছাইয়ে। জামালের প্রথম কার্ড ভারতের সঙ্গে প্রথম লেগে কলকাতায়। আর রহমতের প্রথম কার্ড ওমানের বিপক্ষে। আর ভারতের বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে হলুদ কার্ড দেখেছেন তারা তিনজনই। চোট নিয়ে ছিটকে পড়েছেন মিডফিল্ডার মাসুক মিয়াও। তবে জামাল, রহমতদের রেখে দেয়া হয়েছে দোহায়। অবস্থা এমন যে এই তিনজন চলে এলে অনুশীলনে দুই ভাগ হয়ে খেলারও সুযোগ থাকবে না বাংলাদেশ দলের। সুফিল-বিশ্বনাথ আগেই জাতীয় দলে ডাক পেয়েছিলেন। কিন্তু ইনজুরি ও করোনা আক্রান্ত হওয়ায় তারা কাতার যেতে পারেননি। বাফুফের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কাতার ফুটবল ফেডারেশন অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে বায়ো বাবলের মধ্যে রেখেছে। এই পরিস্থিতিতে নতুন কাউকে পাঠানো যাচ্ছে না।’
মাসুক মিয়া জনি, সোহেল রানা ও জামাল না
থাকায় মাঝমাঠ শক্তি হারাবে নিশ্চিত। রাকিব, মানিক মোল্লা, ইব্রাহিম ও আবদুল্লাহদের খেলতে হবে শুরু থেকেই। আক্রমণে অনভিজ্ঞ সুমন রেজা, জুয়েল, মেহেদি হাসানদের ওপরই নির্ভর করতে হবে। ওমান এমনিতেই শক্তিধর প্রতিপক্ষ, তাদের সঙ্গে ভাঙাচোরা দল নিয়ে নামতে হবে ভেবে ভাবনায় পড়েছেন কোচিং স্টাফরা। কোচ জেমি ডে বলেন, ‘একাদশ গড়াই এখন আমার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তবে কিছু করার নেই, যা আছে তা নিয়েই খেলতে বাধ্য আমরা। আমি সব সময় চাই সবাইকে সুযোগ দিতে, যাতে প্রয়োজনের সময় খেলানো যায়। এ কারণেই নেপালে নতুন খেলোয়াড়দের দেখেছিলাম।’