দেশ বিদেশ
চট্টগ্রামে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে আসছে গ্যাস
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:১১ অপরাহ্ন
চট্টগ্রাম নগরীর চান্দগাঁওয়ের মোহরা এলাকায় গভীর নলকূপে পানির সঙ্গে অনবরত গ্যাস বের হচ্ছে। মঙ্গলবার রাত থেকে বের হতে থাকা এই গ্যাস বন্ধ হয়নি এখনও। খবর পেয়ে দুই দফায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা। সূত্র জানায়, মোহরা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর মোহরা আবদুল মাবুদ সারেংবাড়ির তসলিম উদ্দিনের বাড়িতে গত মঙ্গলবার রাত থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে গ্যাস বের হতে থাকে। খবর পেয়ে বুধবার সকালেই ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠায় কেজিডিসিএল কর্তৃপক্ষ। জানা যায়, কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা সকালে ও বিকালে দুই দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হন লিকেজ থেকে নয়- ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে এই গ্যাস বের হয়ে থাকতে পারে।
এ কারণে বিষয়টি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাপেক্সের একটি বিশেষজ্ঞ দলকে ডাকা হয়েছে। বাড়ির মালিক তসলিম উদ্দিন বলেন, ৮-১০ বছর আগে একটি মোটর (গভীর নলকূপ) বসানো হয়। কিছুদিন আগে মোটরটি নষ্ট হলে তুলে ফেলা হয়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে মোটরের লাইন বেয়ে পানির সঙ্গে গ্যাস বের হচ্ছে। পানির গতি দ্রুত বাড়ছে। কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করছেন।
কেজিডিসিএল’র ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. সারওয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে বুধবার সকালেই আমাদের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। বিকালে আরেকটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হয়। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ দল আশপাশে থাকা সব গ্যাসের বাল্ব (লাইন) বন্ধ করে দেন। এতে ওই বাড়িসহ আশপাশের সব বাসা-বাড়ির গ্যাস সংযোগ বন্ধ হয়ে গেলেও পানির সঙ্গে গ্যাস বের হওয়া বন্ধ হয়নি। মাটির অনেক গভীরে ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থাকলে এমনটি হতে পারে। তবে সমস্যাটি সমাধানে কেজিডিসিএল’র কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন। এদিকে নলকূপের পানির সঙ্গে অনবরত এই গ্যাস বের হওয়ার কারণ উদঘাটনে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) এর দুই সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিম গত বুধবার রাতে ঢাকা থেকে মোহরায় আসেন। পরে তারা রাতে ও সকালে দুই দফা পরীক্ষা করে নমুনা নিয়ে তা ঢাকায় বাপেক্সের ল্যাবে পাঠায়।
জানা যায়, প্রাথমিক পরীক্ষার পর সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানাতে না পারলেও এই বিশেষজ্ঞদের ধারণা ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে এই গ্যাস বের হয়ে থাকতে পারে। এরপরও কোনো প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান মিলছে কিনা তার জন্য প্রতিবেদন পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে বলেছেন সংশ্লিষ্টদের।
এ কারণে বিষয়টি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাপেক্সের একটি বিশেষজ্ঞ দলকে ডাকা হয়েছে। বাড়ির মালিক তসলিম উদ্দিন বলেন, ৮-১০ বছর আগে একটি মোটর (গভীর নলকূপ) বসানো হয়। কিছুদিন আগে মোটরটি নষ্ট হলে তুলে ফেলা হয়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে মোটরের লাইন বেয়ে পানির সঙ্গে গ্যাস বের হচ্ছে। পানির গতি দ্রুত বাড়ছে। কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করছেন।
কেজিডিসিএল’র ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. সারওয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে বুধবার সকালেই আমাদের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। বিকালে আরেকটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হয়। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ দল আশপাশে থাকা সব গ্যাসের বাল্ব (লাইন) বন্ধ করে দেন। এতে ওই বাড়িসহ আশপাশের সব বাসা-বাড়ির গ্যাস সংযোগ বন্ধ হয়ে গেলেও পানির সঙ্গে গ্যাস বের হওয়া বন্ধ হয়নি। মাটির অনেক গভীরে ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থাকলে এমনটি হতে পারে। তবে সমস্যাটি সমাধানে কেজিডিসিএল’র কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন। এদিকে নলকূপের পানির সঙ্গে অনবরত এই গ্যাস বের হওয়ার কারণ উদঘাটনে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) এর দুই সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিম গত বুধবার রাতে ঢাকা থেকে মোহরায় আসেন। পরে তারা রাতে ও সকালে দুই দফা পরীক্ষা করে নমুনা নিয়ে তা ঢাকায় বাপেক্সের ল্যাবে পাঠায়।
জানা যায়, প্রাথমিক পরীক্ষার পর সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানাতে না পারলেও এই বিশেষজ্ঞদের ধারণা ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে এই গ্যাস বের হয়ে থাকতে পারে। এরপরও কোনো প্রাকৃতিক গ্যাসের সন্ধান মিলছে কিনা তার জন্য প্রতিবেদন পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকতে হবে বলেছেন সংশ্লিষ্টদের।