বাংলারজমিন
চা-এ গোলাপের সুগন্ধ
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৯:০৭ অপরাহ্ন
এবার চা-এ পাওয়া যাবে গোলাপের সুগন্ধ। গোলাপ সুগন্ধযুক্ত এমনি এক চা বাজারে এসেছে। গ্রিনটির মতো স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে চা-এ। হোয়াইট টি, ইয়েলো টির পর চায়ের নতুন সংস্করণ এই রোজ টি। এ চায়ের বিশেষত্ব হলো মন ভোলানো গোলাপের সুগন্ধি। গত বুধবার শ্রীমঙ্গলে দেশের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক চা নিলাম কেন্দ্রে এ বছরের তৃতীয় নিলামে এই গোলাপ সুগন্ধি চা অর্থাৎ ‘রোজ টি’ নিলামে তোলা হয়। হবিগঞ্জের বাহুবলের বৃন্দাবন টি এস্টেটে উৎপাদিত এই রোজ টি নিলামে ক্যাটালগভুক্ত করে শ্রীমঙ্গল টি ব্রোকার্স লিমিটেড।
শ্রীমঙ্গল টি ব্রোকার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হেলাল আহমদ জানান, গত বুধবার চা নিলাম কেন্দ্রে ৪ কেজি রোজ টি নিলামে তোলা হয় এবং প্রতি কেজি চা ২ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এই চা ক্রয় করে শ্রীমঙ্গল শহরের স্টেশন রোডের সেলিম টি হাউস। এর আগে চলতি মৌসুমের প্রথম নিলামে মাত্র ১০ কেজি রোজ টি উঠেছিল। সেই চা প্রতি কেজি এশিয়ান টি হাউস ক্রয় করেছিল ৩ হাজার টাকা দরে। তিনি বলেন, বাজারে এই চায়ের চাহিদা রয়েছে।
এই চা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার বৃন্দাবন টি এস্টেটের সিনিয়র ম্যানেজার নাসির উদ্দিন খান বলেন, হোয়াইট টি, ইয়েলো টি উদ্ভাবনের পর আমরা রোজ টি উদ্ভাবন করেছি। এসব চা উৎপাদনের জন্য আমরা একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছি। আগামীতে আমরা হোয়াইট টি, ইয়েলো টি ও রোজ টির আবাদ আরও সম্প্রসারণ করবো। তিনি বলেন, ব্ল্যাক টিসহ এসব চার পাশাপাশি আমরা লেমন টি উৎপাদনে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই উৎপাদন করা হয় রোজ টি। তবে তারা চায়ের পাতার সঙ্গে মিশিয়ে দেয় রোজ ফ্লেভার। আমরা চায়ের পাতার সঙ্গে গোলাপের পাতা মিশিয়ে উৎপাদন করেছি বিশেষায়িত এই রোজ চা। মিক্সড করিনি কোনো কৃত্রিম ফ্লেভার। বাংলাদেশের অনেকেই চায়না, শ্রীলঙ্কা থেকে কিনে আনেন রোজ টি। নিজ দেশেই এমন চা কিনতে পারেন শৌখিন ও রুচিশীল ক্রেতারা- এমন চিন্তা থেকেই পরীক্ষামূলক এই চা উৎপাদন শুরু করা হয়েছে। তিনি বলেন, চাহিদা বাড়লে উৎপাদনে প্রতিযোগিতা বাড়বে।
শ্রীমঙ্গল টি ব্রোকার্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. হেলাল আহমদ জানান, গত বুধবার চা নিলাম কেন্দ্রে ৪ কেজি রোজ টি নিলামে তোলা হয় এবং প্রতি কেজি চা ২ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এই চা ক্রয় করে শ্রীমঙ্গল শহরের স্টেশন রোডের সেলিম টি হাউস। এর আগে চলতি মৌসুমের প্রথম নিলামে মাত্র ১০ কেজি রোজ টি উঠেছিল। সেই চা প্রতি কেজি এশিয়ান টি হাউস ক্রয় করেছিল ৩ হাজার টাকা দরে। তিনি বলেন, বাজারে এই চায়ের চাহিদা রয়েছে।
এই চা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার বৃন্দাবন টি এস্টেটের সিনিয়র ম্যানেজার নাসির উদ্দিন খান বলেন, হোয়াইট টি, ইয়েলো টি উদ্ভাবনের পর আমরা রোজ টি উদ্ভাবন করেছি। এসব চা উৎপাদনের জন্য আমরা একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছি। আগামীতে আমরা হোয়াইট টি, ইয়েলো টি ও রোজ টির আবাদ আরও সম্প্রসারণ করবো। তিনি বলেন, ব্ল্যাক টিসহ এসব চার পাশাপাশি আমরা লেমন টি উৎপাদনে যাচ্ছি।
তিনি বলেন, বিশ্বের অনেক দেশেই উৎপাদন করা হয় রোজ টি। তবে তারা চায়ের পাতার সঙ্গে মিশিয়ে দেয় রোজ ফ্লেভার। আমরা চায়ের পাতার সঙ্গে গোলাপের পাতা মিশিয়ে উৎপাদন করেছি বিশেষায়িত এই রোজ চা। মিক্সড করিনি কোনো কৃত্রিম ফ্লেভার। বাংলাদেশের অনেকেই চায়না, শ্রীলঙ্কা থেকে কিনে আনেন রোজ টি। নিজ দেশেই এমন চা কিনতে পারেন শৌখিন ও রুচিশীল ক্রেতারা- এমন চিন্তা থেকেই পরীক্ষামূলক এই চা উৎপাদন শুরু করা হয়েছে। তিনি বলেন, চাহিদা বাড়লে উৎপাদনে প্রতিযোগিতা বাড়বে।