বাংলারজমিন
মানিকগঞ্জে আন্ধারমানিক-বেওথা সড়কটির বেহাল দশা
রিপন আনসারী, মানিকগঞ্জ থেকে
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৭:৫১ অপরাহ্ন
চারটি উপজেলার সঙ্গে মানিকগঞ্জ জেলা শহরের যোগাযোগের অন্যতম প্রবেশ পথ আন্ধারমানিক-বেওথা সড়কটির বেহাল দশা। একটু বৃষ্টি হলে এই পথে যাতায়াত করা মানুষের ভোগান্তি বেড়ে যায়। বৃষ্টির পানির সঙ্গে যানবাহনের চাকায় একাকার হয়ে ক্ষতবিক্ষত হয়ে পড়েছে সড়কের প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা। কাগজে কলমে রাস্তাটি সড়ক ও জনপদ বিভাগের অধীনে থাকলেও দেখভাল করে যাচ্ছে মানিকগঞ্জ পৌরসভা।
সরজমিন আন্ধারমানিক থেকে বেওথা সেতু পর্যন্ত ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার বেশ কয়েক জায়গায় বৃষ্টির পানি আর খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে হরিরামপুর, ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয় উপজেলার মানুষের যাতায়াত চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ছোট গাড়ি, রিকশা, সিএনজি, হ্যালো বাইক, মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাসগুলো অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। তার মধ্যে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা কিংবা কোনো ধরনের রুট পারমিট না থাকলেও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বিপুল সংখ্যক বড় বড় যানবাহন এই রুট ব্যবহার করে সিংগাইর-হেমায়েতপুর হয়ে ঢাকা যাচ্ছে। ফলে রাস্তাটি ভেঙে খানাখন্দকের সৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টিতে জমে থাকা হাঁটুপানির ভেতর খানাখন্দ থাকায় ছোট ছোট যানবাহনগুলো মাঝে মধ্যে উল্টে জানমালের ক্ষতি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তায় ড্রেনেজের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তাটি সামান্য বৃষ্টি হয়েই পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ছে।
এলাকার বাসিন্দা মো. রেজাউল করিম বলেন, রাস্তাটি বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। মহাসড়কের যানবাহনগুলোকে এই রুট দিয়ে চলাচল বন্ধ করা না হলেও যতই রাস্তাটি মেরামত করা হোক না কেন তা টিকবে না। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের দাবি এলাকাবাসীর।
মানিকগঞ্জ পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবু মো. নাহিদ বলেন, রাস্তাটি পৌর এলাকায় হলেও মূলত সড়ক ও জনপদ বিভাগের অধীনে রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার কয়েকটি জায়গায় পানি উঠে পড়ে এবং ভেঙে যায়। আমাদের পৌরসভা থেকে মাঝে মধ্যেই ইটের খোয়া ও মাটি ফেলে মেরামতের চেষ্টা করলেও বৃষ্টি এবং বড় বড় গাড়ি যাতায়াত করায় তা টিকে না। আমরা সড়ক ও জনপদ বিভাগের কাছে রাস্তাটি মেরামতের লিখিত অনুরোধ করেছি। তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন।
সরজমিন আন্ধারমানিক থেকে বেওথা সেতু পর্যন্ত ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার বেশ কয়েক জায়গায় বৃষ্টির পানি আর খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এতে হরিরামপুর, ঘিওর, দৌলতপুর ও শিবালয় উপজেলার মানুষের যাতায়াত চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ছোট গাড়ি, রিকশা, সিএনজি, হ্যালো বাইক, মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাসগুলো অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। তার মধ্যে নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা কিংবা কোনো ধরনের রুট পারমিট না থাকলেও ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের বিপুল সংখ্যক বড় বড় যানবাহন এই রুট ব্যবহার করে সিংগাইর-হেমায়েতপুর হয়ে ঢাকা যাচ্ছে। ফলে রাস্তাটি ভেঙে খানাখন্দকের সৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টিতে জমে থাকা হাঁটুপানির ভেতর খানাখন্দ থাকায় ছোট ছোট যানবাহনগুলো মাঝে মধ্যে উল্টে জানমালের ক্ষতি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তায় ড্রেনেজের কোনো ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তাটি সামান্য বৃষ্টি হয়েই পানিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়ছে।
এলাকার বাসিন্দা মো. রেজাউল করিম বলেন, রাস্তাটি বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। মহাসড়কের যানবাহনগুলোকে এই রুট দিয়ে চলাচল বন্ধ করা না হলেও যতই রাস্তাটি মেরামত করা হোক না কেন তা টিকবে না। দ্রুত রাস্তাটি সংস্কারের দাবি এলাকাবাসীর।
মানিকগঞ্জ পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবু মো. নাহিদ বলেন, রাস্তাটি পৌর এলাকায় হলেও মূলত সড়ক ও জনপদ বিভাগের অধীনে রয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তার কয়েকটি জায়গায় পানি উঠে পড়ে এবং ভেঙে যায়। আমাদের পৌরসভা থেকে মাঝে মধ্যেই ইটের খোয়া ও মাটি ফেলে মেরামতের চেষ্টা করলেও বৃষ্টি এবং বড় বড় গাড়ি যাতায়াত করায় তা টিকে না। আমরা সড়ক ও জনপদ বিভাগের কাছে রাস্তাটি মেরামতের লিখিত অনুরোধ করেছি। তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন।