বাংলারজমিন
৩৭ দিন পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে পিয়াজ আমদানি শুরু
বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
১১ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৭:২৩ অপরাহ্ন
যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৩৭ দিন পর ভারত থেকে পিয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। গত বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকার আমদানিকারক জুবায়ের ইন্টারন্যাশনাল ভারতের পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ৩০ মেট্রিক টন ও যশোরের দ্বীন ইসলাম ট্রেডার্স ৪৫.৮ মেট্রিক টন পিয়াজ আমদানি করেন। প্রতি মেট্রিক টন পিয়াজের আমদানি মূল্য পড়েছে ১২৩ মার্কিন ডলার। এর আগে ৩০শে এপ্রিল থেকে উৎপাদন সংকট দেখিয়ে ভারত সরকার পিয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। ফলে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলাদেশের আমদানিকারকরা। কোটি কোটি টাকার এলসি খোলা থাকলেও নিষেধাজ্ঞার কারণে তাদের কেনা পিয়াজ ওপারের রপ্তানিকারকের কাছে আটকা পড়ে। বেনাপোল চেকপোস্ট উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারী অফিসার হেমন্ত কুমার সরকার জানায়, ভারত থেকে ৭৫.৮ মেট্রিক টন পিয়াজ আমদানি হয়েছে।
পণ্য ছাড় করাতে ব্যবসায়ীদের আমদানি মূল্যের ওপর ৫ শতাংশ হারে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে। কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ করতে আমদানিকারকেরা সহযোগিতা করছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সেজুতি এন্টারপ্রাইজ। বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি সমিতির সভাপতি মহসিন মিলন জানান, পিয়াজ আমদানির খবরে স্থানীয় বাজারে পিয়াজের দর কেজি প্রতি কমেছে ১০-১৫ টাকা। গত তিনদিন আগে বাজারে পিয়াজের প্রতি কেজি মূল্য ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। আমদানিকৃত পিয়াজের সরবরাহ বাড়লে বাজারমূল্য আরও কমে আসবে। তিনি আরও জানান, যখন ভারতীয় পিয়াজ আমদানি বন্ধ হয় তখন সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সদস্যদের কারসাজিতে পিয়াজের মূল্য আকাশ ছোঁয়া বেড়ে যায়। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পিয়াজ আমদানিকারক খুলনার হামিদ এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি জনি ইসলাম জানান, আমদানিকৃত পিয়াজ বন্দর থেকেই স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতি কেজি ৩৫-৩৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারেও বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৩৬ টাকায় আর খুচরা বাজারে ৩৮-৪০ টাকা। বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) আব্দুল জলিল বলেন, আমদানি করা পিয়াজ ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত খালাস করতে পারেন তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
পণ্য ছাড় করাতে ব্যবসায়ীদের আমদানি মূল্যের ওপর ৫ শতাংশ হারে শুল্ক পরিশোধ করতে হচ্ছে। কাস্টমস ও বন্দরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পূর্ণ করতে আমদানিকারকেরা সহযোগিতা করছে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট সেজুতি এন্টারপ্রাইজ। বেনাপোল বন্দরের আমদানি-রপ্তানি সমিতির সভাপতি মহসিন মিলন জানান, পিয়াজ আমদানির খবরে স্থানীয় বাজারে পিয়াজের দর কেজি প্রতি কমেছে ১০-১৫ টাকা। গত তিনদিন আগে বাজারে পিয়াজের প্রতি কেজি মূল্য ছিল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। আমদানিকৃত পিয়াজের সরবরাহ বাড়লে বাজারমূল্য আরও কমে আসবে। তিনি আরও জানান, যখন ভারতীয় পিয়াজ আমদানি বন্ধ হয় তখন সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সদস্যদের কারসাজিতে পিয়াজের মূল্য আকাশ ছোঁয়া বেড়ে যায়। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পিয়াজ আমদানিকারক খুলনার হামিদ এন্টারপ্রাইজের প্রতিনিধি জনি ইসলাম জানান, আমদানিকৃত পিয়াজ বন্দর থেকেই স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে প্রতি কেজি ৩৫-৩৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারেও বিক্রি হচ্ছে ৩৫-৩৬ টাকায় আর খুচরা বাজারে ৩৮-৪০ টাকা। বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) আব্দুল জলিল বলেন, আমদানি করা পিয়াজ ব্যবসায়ীরা যাতে দ্রুত খালাস করতে পারেন তার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।