অনলাইন
ইতালিতে দুর্বৃত্তদের হাতে বাংলাদেশি যুবক খুন
ইসমাইল হোসেন স্বপন, ইতালি প্রতিনিধি
১০ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
ইতালির তুরিনো শহরে মোহাম্মদ ইব্রাহিম (২৫) নামের এক বাংলাদেশি যুবককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার (৮ জুন) মধ্যরাতে দেশটির তুরিনো শহরের কোর্স ফ্রান্সিয়া এলাকায় বসবাসরত ওই যুবকের বাসা থেকেই তার মৃতদেহ উদ্ধার করে ইতালি পুলিশ। এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম তুরিনো টু ডে। জানা গেছে, নিহত বাংলাদেশি যুবকের দেশের বাড়ি কুমিল্লায়। বাংলাদেশে তার মা-বাবা, স্ত্রী ও অন্যান্য আত্মীয়স্বজন রয়েছেন। স্থানীয়রা জানান, নিহত বাংলাদেশি যুবক মোহাম্মদ ইব্রাহিম রেস্তোরাঁয় কাজ করতেন। তার আরও দু’জন রুমমেট একই রেস্তোরাঁয় কাজ করতেন। ওইদিন সাপ্তাহিক ছুটিতে তিনি বাসায় ছিলেন এবং তার রুমমেট কাজ থেকে যখন বাসায় প্রবেশ করেন তখন মধ্যরাত। রুমে প্রবেশ করতেই ইব্রাহিমের শিরñেদ হওয়া মৃতদেহটি ফ্লোরে পড়ে থাকতে দেখে বাসার নিচে এসে সাহায্যের জন্য চিৎকার ও কান্নাকাটি করেন। মুহূর্তেই লোকজন জড়ো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে হত্যার কারণ খোঁজার চেষ্টা করেন। কিন্তু অপরাধী আগেই পালিয়ে যায়। এমনকি যে অস্ত্র দ্বারা হত্যা করা হয়েছে সেটিও খুনিরা নিয়ে যায়।
নিহত যুবকের বন্ধুরা বলেছেন, মোহাম্মদ ইব্রাহিম (২৫) নিরীহ ও শান্ত স্বভাবের ছিলো। ব্যক্তিগতভাবে কারো সাথে তার শত্রুতা ছিলো না। কেন তাকে সহিংসভাবে হত্যা করা হলো এর কারণ খুঁজে পাচ্ছে না কেউ-ই ।
ধারণা করা হচ্ছে, সম্ভবত এটি একটি চুরির চেষ্টা ছিল। ঘটনাস্থলে পুলিশ ফরেনসিকের লোকেরা এবং মোবাইল দলের তদন্তকারীরা তদন্তের জন্য তৃতীয় তলায় অ্যাপার্টমেন্টের ভিতরে কাজ করছেন। হত্যার রহস্য বের করার চেষ্টা করছে তদন্তকারী দলটি। ২০১৪ সালে ইব্রাহিম ভাগ্যের চাকা ঘুরাতে একা পাড়ি জমিয়েছিলেন ইতালিতে। তার অকাল মৃত্যুতে দেশের বাড়ি ও ইতালি কমিউনিটিতে চলছে শোকের মাতম।
মঙ্গলবার (৮ জুন) মধ্যরাতে দেশটির তুরিনো শহরের কোর্স ফ্রান্সিয়া এলাকায় বসবাসরত ওই যুবকের বাসা থেকেই তার মৃতদেহ উদ্ধার করে ইতালি পুলিশ। এমন সংবাদ প্রকাশ করেছে স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম তুরিনো টু ডে। জানা গেছে, নিহত বাংলাদেশি যুবকের দেশের বাড়ি কুমিল্লায়। বাংলাদেশে তার মা-বাবা, স্ত্রী ও অন্যান্য আত্মীয়স্বজন রয়েছেন। স্থানীয়রা জানান, নিহত বাংলাদেশি যুবক মোহাম্মদ ইব্রাহিম রেস্তোরাঁয় কাজ করতেন। তার আরও দু’জন রুমমেট একই রেস্তোরাঁয় কাজ করতেন। ওইদিন সাপ্তাহিক ছুটিতে তিনি বাসায় ছিলেন এবং তার রুমমেট কাজ থেকে যখন বাসায় প্রবেশ করেন তখন মধ্যরাত। রুমে প্রবেশ করতেই ইব্রাহিমের শিরñেদ হওয়া মৃতদেহটি ফ্লোরে পড়ে থাকতে দেখে বাসার নিচে এসে সাহায্যের জন্য চিৎকার ও কান্নাকাটি করেন। মুহূর্তেই লোকজন জড়ো হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে হত্যার কারণ খোঁজার চেষ্টা করেন। কিন্তু অপরাধী আগেই পালিয়ে যায়। এমনকি যে অস্ত্র দ্বারা হত্যা করা হয়েছে সেটিও খুনিরা নিয়ে যায়।
নিহত যুবকের বন্ধুরা বলেছেন, মোহাম্মদ ইব্রাহিম (২৫) নিরীহ ও শান্ত স্বভাবের ছিলো। ব্যক্তিগতভাবে কারো সাথে তার শত্রুতা ছিলো না। কেন তাকে সহিংসভাবে হত্যা করা হলো এর কারণ খুঁজে পাচ্ছে না কেউ-ই ।
ধারণা করা হচ্ছে, সম্ভবত এটি একটি চুরির চেষ্টা ছিল। ঘটনাস্থলে পুলিশ ফরেনসিকের লোকেরা এবং মোবাইল দলের তদন্তকারীরা তদন্তের জন্য তৃতীয় তলায় অ্যাপার্টমেন্টের ভিতরে কাজ করছেন। হত্যার রহস্য বের করার চেষ্টা করছে তদন্তকারী দলটি। ২০১৪ সালে ইব্রাহিম ভাগ্যের চাকা ঘুরাতে একা পাড়ি জমিয়েছিলেন ইতালিতে। তার অকাল মৃত্যুতে দেশের বাড়ি ও ইতালি কমিউনিটিতে চলছে শোকের মাতম।