বিশ্বজমিন
ভারতে করোনা আক্রান্ত শিশুদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
মানবজমিন ডেস্ক
১০ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার, ১২:১০ অপরাহ্ন
করোনা আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা সংক্রান্ত জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। করোনা ভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য তৃতীয় ঢেউয়ে ১৮ বছরের কম বয়সীরা বেশি আক্রান্ত হতে পারে বলে উদ্বেগ জানিয়েছে তারা। মন্ত্রণালয় বলেছে, এন্টিভাইরাল ওষুধ রেমডেসিভির শিশুদের জন্য প্রযোজ্য নয়। হাসপাতালে শুধু মারাত্মক এবং গুরুতর অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসায় ব্যবহার করা উচিত স্টেরয়েড। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি।
সরকারি ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ১৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে রেমডেসিভির প্রয়োগে কার্যকারিতা এবং যথেষ্ট সুরক্ষার অভাব রয়েছে। শিশুদের মধ্যে রিমডেসিভির প্রয়োগ উপযুক্ত নয়। সরকার ১২ বছরের উপরে শিশুদের জন্য ‘৬-মিনিট ওয়াক টেস্ট’ বা ৬ মিনিট হাঁটাহাঁটিকে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে কার্ডিও-পালমোনারি সহনশীলতা মূল্যায়নের জন্য সুপারিশ করেছে।
এতে আরো বলা হয়েছে, শিশুর আঙ্গুলের সাথে অক্সিমিটার সংযুক্ত করে ঘরের ভিতরে একটানা ৬ মিনিটের জন্য হাঁটতে বলুন। পরীক্ষা চালানোর সময় বা শেষে শরীরে অক্সিজেনের লেভেল শতকরা ৯৪ ভাগের নিচে নেমে আসে কিনা বা অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা শতকরা ৩ থেকে ৫ ভাগের বেশি কমে যায় কিনা অথবা অসুস্থ বোধ করে কিনা তা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। ৬ মিনিট হাঁটা পরীক্ষার শিশুদের শরীরের টিস্যুগুলোতে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এমন হলে তাদেরকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে অক্সিজেন ও পর্যবেক্ষণে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে অনিয়ন্ত্রিত হাঁপানির রোগীদের জন্য পরীক্ষা করার পরামর্শ দেয়া হয় নি।
এতে আরো বলা হয়, গুরুতর কোভিড অসুস্থতার ক্ষেত্রে অক্সিজেন থেরাপি দ্রুত শুরু করতে হবে। তরল ও ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। কর্টিকোস্টেরয়েড থেরাপি বা ইনহেলার নেয়া শুরু করতে হবে। সঠিক সময়ে ও সঠিক সময়কালের জন্য স্টেরয়েড ব্যবহার করতে হবে। যেহেতু স্টেরয়েডগুলি অসম্পূর্ণ এবং হালকা কোভিডের ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক, তাই কেবলমাত্র হাসপাতালে কঠোর তদারকিতে মধ্যম এবং গুরুতর অসুস্থ কোভিড -১৯ রোগীদের মধ্যে ব্যবহার করা উচিত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্টেরয়েডের অপব্যবহার দেশে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণ বিস্তারের পিছনে মূল কারণ হতে পারে। ৫ বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশুরা মাস্ক না পরলেও চলবে। তবে ৬-১১ বছর বয়স্ক শিশুদেরকে পিতামাতার তত্ত্বাবধানে মাস্ক পরতে হবে। কোভিড পজিটিভ শিশুদের উচ্চ-রেজ্যুলিউশন সিটি স্ক্যান নির্ধারণের ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের অবশ্যই বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে রোগীদের মৃত্যুহার হ্রাস করার জন্য চিকিৎসকদের এই রোগটিকে জরুরি হিসাবে গণ্য করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ।
সরকারি ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ১৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে রেমডেসিভির প্রয়োগে কার্যকারিতা এবং যথেষ্ট সুরক্ষার অভাব রয়েছে। শিশুদের মধ্যে রিমডেসিভির প্রয়োগ উপযুক্ত নয়। সরকার ১২ বছরের উপরে শিশুদের জন্য ‘৬-মিনিট ওয়াক টেস্ট’ বা ৬ মিনিট হাঁটাহাঁটিকে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহারের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে কার্ডিও-পালমোনারি সহনশীলতা মূল্যায়নের জন্য সুপারিশ করেছে।
এতে আরো বলা হয়েছে, শিশুর আঙ্গুলের সাথে অক্সিমিটার সংযুক্ত করে ঘরের ভিতরে একটানা ৬ মিনিটের জন্য হাঁটতে বলুন। পরীক্ষা চালানোর সময় বা শেষে শরীরে অক্সিজেনের লেভেল শতকরা ৯৪ ভাগের নিচে নেমে আসে কিনা বা অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা শতকরা ৩ থেকে ৫ ভাগের বেশি কমে যায় কিনা অথবা অসুস্থ বোধ করে কিনা তা নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে। ৬ মিনিট হাঁটা পরীক্ষার শিশুদের শরীরের টিস্যুগুলোতে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এমন হলে তাদেরকে তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে অক্সিজেন ও পর্যবেক্ষণে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে অনিয়ন্ত্রিত হাঁপানির রোগীদের জন্য পরীক্ষা করার পরামর্শ দেয়া হয় নি।
এতে আরো বলা হয়, গুরুতর কোভিড অসুস্থতার ক্ষেত্রে অক্সিজেন থেরাপি দ্রুত শুরু করতে হবে। তরল ও ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। কর্টিকোস্টেরয়েড থেরাপি বা ইনহেলার নেয়া শুরু করতে হবে। সঠিক সময়ে ও সঠিক সময়কালের জন্য স্টেরয়েড ব্যবহার করতে হবে। যেহেতু স্টেরয়েডগুলি অসম্পূর্ণ এবং হালকা কোভিডের ক্ষেত্রে ক্ষতিকারক, তাই কেবলমাত্র হাসপাতালে কঠোর তদারকিতে মধ্যম এবং গুরুতর অসুস্থ কোভিড -১৯ রোগীদের মধ্যে ব্যবহার করা উচিত।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্টেরয়েডের অপব্যবহার দেশে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণ বিস্তারের পিছনে মূল কারণ হতে পারে। ৫ বা তার চেয়ে কম বয়সী শিশুরা মাস্ক না পরলেও চলবে। তবে ৬-১১ বছর বয়স্ক শিশুদেরকে পিতামাতার তত্ত্বাবধানে মাস্ক পরতে হবে। কোভিড পজিটিভ শিশুদের উচ্চ-রেজ্যুলিউশন সিটি স্ক্যান নির্ধারণের ক্ষেত্রে চিকিৎসকদের অবশ্যই বেশি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে রোগীদের মৃত্যুহার হ্রাস করার জন্য চিকিৎসকদের এই রোগটিকে জরুরি হিসাবে গণ্য করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ।