অনলাইন
চট্টগ্রামে নলকূপের পানির সঙ্গে অনবরত বের হচ্ছে গ্যাস
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১০ জুন ২০২১, বৃহস্পতিবার, ৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
নগরীর চান্দগাঁওয়ের মোহরা এলাকায় গভীর নলকূপ দিয়ে পানির সঙ্গে অনবরত গ্যাস বের হচ্ছে। মঙ্গলবার রাত থেকে বের হতে থাকা এই গ্যাস বন্ধ হয়নি এখনও। খবর পেয়ে দুই দফায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিমিটেডের (কেজিডিসিএল) কর্মকর্তারা। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আনা হচ্ছে বাপেক্সের একটি বিশেষজ্ঞ দল।
সূত্র জানায়, মোহরা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর মোহরা আবদুল মাবুদ সারেং বাড়ির তসলিম উদ্দিনের বাড়িতে গত মঙ্গলবার রাত থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে গ্যাস বের হতে থাকে। খবর পেয়ে বুধবার সকালেই ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠায় কেজিডিসিএল কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা সকালে ও বিকেলে দুই দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হন লিকেজ থেকে নয়- ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে এই গ্যাস বের হয়ে থাকতে পারে। এ কারণে বিষয়টি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাপেক্সের একটি বিশেষজ্ঞ দলকে ডাকা হয়েছে।বাড়ির মালিক তসলিম উদ্দিন বলেন, ৮-১০ বছর আগে একটি মোটর (গভীর নলকূপ) বসানো হয়। কিছুদিন আগে মোটরটি নষ্ট হলে তুলে ফেলা হয়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে মোটরের লাইন বেয়ে পানির সঙ্গে গ্যাস বের হচ্ছে। পানির গতি দ্রুত বাড়ছে। কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করছেন।
কেজিডিসিএলের ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. সারওয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে বুধবার সকালেই আমাদের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। বিকেলে আরেকটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হয়।
তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ দল আশপাশে থাকা সব গ্যাসের বাল্ব (লাইন) বন্ধ করে দেন। এতে ওই বাড়িসহ আশপাশের সব বাসা-বাড়ির গ্যাস সংযোগ বন্ধ হয়ে গেলেও পানির সঙ্গে গ্যাস বের হওয়া বন্ধ হয়নি। মাটির অনেক গভীরে ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থাকলে এমনটি হতে পারে।
কেজিডিসিএলের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আরো বলেন, এ বিষয়ে বাপেক্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি আমরা। তারা একটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছেন। এরপর বিস্তারিত জানা যাবে। সমস্যাটি সমাধানে কেজিডিসিএলের কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন।
সূত্র জানায়, মোহরা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তর মোহরা আবদুল মাবুদ সারেং বাড়ির তসলিম উদ্দিনের বাড়িতে গত মঙ্গলবার রাত থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে গ্যাস বের হতে থাকে। খবর পেয়ে বুধবার সকালেই ঘটনাস্থলে একটি টিম পাঠায় কেজিডিসিএল কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা সকালে ও বিকেলে দুই দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হন লিকেজ থেকে নয়- ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থেকে গভীর নলকূপের পানির সঙ্গে এই গ্যাস বের হয়ে থাকতে পারে। এ কারণে বিষয়টি অধিকতর পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বাপেক্সের একটি বিশেষজ্ঞ দলকে ডাকা হয়েছে।বাড়ির মালিক তসলিম উদ্দিন বলেন, ৮-১০ বছর আগে একটি মোটর (গভীর নলকূপ) বসানো হয়। কিছুদিন আগে মোটরটি নষ্ট হলে তুলে ফেলা হয়। গত মঙ্গলবার রাত থেকে মোটরের লাইন বেয়ে পানির সঙ্গে গ্যাস বের হচ্ছে। পানির গতি দ্রুত বাড়ছে। কেজিডিসিএল কর্মকর্তারা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করছেন।
কেজিডিসিএলের ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসেস ডিভিশনের মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. সারওয়ার হোসেন বলেন, খবর পেয়ে বুধবার সকালেই আমাদের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। বিকেলে আরেকটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠানো হয়।
তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞ দল আশপাশে থাকা সব গ্যাসের বাল্ব (লাইন) বন্ধ করে দেন। এতে ওই বাড়িসহ আশপাশের সব বাসা-বাড়ির গ্যাস সংযোগ বন্ধ হয়ে গেলেও পানির সঙ্গে গ্যাস বের হওয়া বন্ধ হয়নি। মাটির অনেক গভীরে ব্যায়োগ্যাস কিংবা পকেট গ্যাস থাকলে এমনটি হতে পারে।
কেজিডিসিএলের এই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আরো বলেন, এ বিষয়ে বাপেক্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেছি আমরা। তারা একটি বিশেষজ্ঞ দল পাঠাচ্ছেন। এরপর বিস্তারিত জানা যাবে। সমস্যাটি সমাধানে কেজিডিসিএলের কর্মকর্তারা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছেন।