বাংলারজমিন
রাস্তা সংকীর্ণ
‘স্বর্ণ মন্দির’-এ যেতে পারছেন না দর্শণার্থীরা
মো. জোবায়ের হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) থেকে
৪ জুন ২০২১, শুক্রবার, ৭:৪১ অপরাহ্ন
দেখলে মনে হবে মন্দিরটি স্বর্ণ দিয়ে মোড়ানো। কিন্তু স্বর্ণ নয়, মন্দিরটির বহির্ভাগ সোনালি রংয়ে আবৃত হওয়ায় শ্রী শ্রী রাধা কালাচাঁদ বিগ্রহ মন্দিরটি এখন ‘স্বর্ণ মন্দির’ হিসেবেই পরিচিতি লাভ করেছে। দৃষ্টিনন্দন দু’শো তেত্রিশ বছরের পুরনো প্রাচীন এই মন্দিরটির অবস্থান উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের পাকুল্যা গ্রামে। তবে প্রশস্ত রাস্তার সংকটে প্রায় দু’শো তেত্রিশ বছর পূর্বে নির্মিত এই মন্দিরটি। এলাকাবাসীর দাবি মন্দির পর্যন্ত প্রশস্ত রাস্তা না থাকায় দূর-দূরান্তের সনাতন ধর্মানুসারীরা ইচ্ছা না সত্ত্বেও প্রাচীন এই মন্দিরে আসতে পারেন না।
সম্প্রতি মন্দির এলাকা পরিদর্শন করে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১১৯৫ বঙ্গাব্দে রাম মোহন সাহা ও গৌর মোহন সাহা নামের দুই ভাই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। তবে মন্দির প্রতিষ্ঠাতাদের বা তাদের বংশের কারও বর্তমান অবস্থান জানা নেই স্থানীয়দের। মন্দির প্রতিষ্ঠাতাদের কেউ ওই এলাকায় বসবাস না করায় দীর্ঘদিন মন্দিরটি জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। সর্বশেষ ১৪২৩ বঙ্গাব্দ বা ইংরেজি ২০১৬ সালে মন্দিরটির অবকাঠামোগত উন্নয়নের উদ্যোগ নেয় স্থানীয়রা। বর্তমানে মন্দির প্রাঙ্গণে একটি গ্রন্থাগার, অতিথিশালা (নির্মাণাধীন), নাট মন্দির, শিব মন্দির ও রন্ধনশালা রয়েছে। মন্দিরটিতে সারা বছরই পূজা কার্যক্রম চলমান থাকে। তবে মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছতে একটি প্রশস্ত রাস্তা না থাকায় মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে বলে জানান মন্দির কমিটির দায়িত্বশীলরা।
স্থানীয় বাসিন্দা সুরঞ্জন কুমার বলেন, যেহেতু দিন দিন মন্দিরটির পরিচিতি বাড়ছে, দর্শনার্থীর সংখ্যাও বাড়ছে সেহেতু মন্দির প্রাঙ্গণের নিরাপত্তার একটি বিষয় সামনে আসে। তাই মন্দির প্রাঙ্গণে যেন ফায়ার সার্ভিসের মতো জরুরি সেবা প্রদানের গাড়ি প্রবেশ করতে পারে সেই পরিমাণ প্রশস্ত একটি রাস্তার দাবি জানান তিনি।
মন্দির কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তপন কুমার শেঠ বলেন, বহু পুরাতন এই মন্দিরটিতে প্রার্থনা করতে দূর- দূরান্ত থেকেও মানুষজন আসে। কিন্তু মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশের রাস্তার পরিধি পর্যাপ্ত না হওয়ায় ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অনেকে আসতে পারেন না। তাই মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশের জন্য একটি প্রশস্ত সড়ক আমাদের প্রাণের দাবি।
জামুর্কী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী এজাজ খান চৌধুরী রুবেল বলেন, মন্দিরে প্রবেশের জন্য একটি প্রশস্ত রাস্তা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে জায়গা ছাড়া নিয়ে স্থানীয়দের ২/১ জনের আপত্তি রয়েছে। আমরা জায়গার মূল্য পরিশোধ করে হলেও রাস্তার তৈরির যে উদ্যোগ নিয়েছি তা সম্পন্ন করার চেষ্টা করবো।
সম্প্রতি মন্দির এলাকা পরিদর্শন করে স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১১৯৫ বঙ্গাব্দে রাম মোহন সাহা ও গৌর মোহন সাহা নামের দুই ভাই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। তবে মন্দির প্রতিষ্ঠাতাদের বা তাদের বংশের কারও বর্তমান অবস্থান জানা নেই স্থানীয়দের। মন্দির প্রতিষ্ঠাতাদের কেউ ওই এলাকায় বসবাস না করায় দীর্ঘদিন মন্দিরটি জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। সর্বশেষ ১৪২৩ বঙ্গাব্দ বা ইংরেজি ২০১৬ সালে মন্দিরটির অবকাঠামোগত উন্নয়নের উদ্যোগ নেয় স্থানীয়রা। বর্তমানে মন্দির প্রাঙ্গণে একটি গ্রন্থাগার, অতিথিশালা (নির্মাণাধীন), নাট মন্দির, শিব মন্দির ও রন্ধনশালা রয়েছে। মন্দিরটিতে সারা বছরই পূজা কার্যক্রম চলমান থাকে। তবে মন্দির প্রাঙ্গণে পৌঁছতে একটি প্রশস্ত রাস্তা না থাকায় মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে বলে জানান মন্দির কমিটির দায়িত্বশীলরা।
স্থানীয় বাসিন্দা সুরঞ্জন কুমার বলেন, যেহেতু দিন দিন মন্দিরটির পরিচিতি বাড়ছে, দর্শনার্থীর সংখ্যাও বাড়ছে সেহেতু মন্দির প্রাঙ্গণের নিরাপত্তার একটি বিষয় সামনে আসে। তাই মন্দির প্রাঙ্গণে যেন ফায়ার সার্ভিসের মতো জরুরি সেবা প্রদানের গাড়ি প্রবেশ করতে পারে সেই পরিমাণ প্রশস্ত একটি রাস্তার দাবি জানান তিনি।
মন্দির কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তপন কুমার শেঠ বলেন, বহু পুরাতন এই মন্দিরটিতে প্রার্থনা করতে দূর- দূরান্ত থেকেও মানুষজন আসে। কিন্তু মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশের রাস্তার পরিধি পর্যাপ্ত না হওয়ায় ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও অনেকে আসতে পারেন না। তাই মন্দির প্রাঙ্গণে প্রবেশের জন্য একটি প্রশস্ত সড়ক আমাদের প্রাণের দাবি।
জামুর্কী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলী এজাজ খান চৌধুরী রুবেল বলেন, মন্দিরে প্রবেশের জন্য একটি প্রশস্ত রাস্তা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে জায়গা ছাড়া নিয়ে স্থানীয়দের ২/১ জনের আপত্তি রয়েছে। আমরা জায়গার মূল্য পরিশোধ করে হলেও রাস্তার তৈরির যে উদ্যোগ নিয়েছি তা সম্পন্ন করার চেষ্টা করবো।