খেলা
হকির শামসুল বারী আর নেই
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ মে ২০২১, মঙ্গলবার, ১:০২ অপরাহ্ন
হকি ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুল বারী আর নেই। আজ (মঙ্গলবার) ভোরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন তিনি (ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নইলাহি রাজিউন)। মৃত্যু কালে এই ক্রীড়া সংগঠকের বয়স হয়েছিল ৭৪। তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলে রেখে গেছেন। মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে দুপুরে জানাযার পর বনানী কবর স্থানে তাকে দাফন করার কথা রয়েছে।
শামসুল বারী ক্রীড়াঙ্গনে সজ্জন ব্যক্তি হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। খেলোয়াড়ি জীবনে ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবে খেলেছেন। ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত হকি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন শামসুল বারী। ১৯৮৮ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত দীর্ঘ ১৮-১৯ বছর ছিলেন বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক। ২০২২ সালে এশিয়ান হকি ফেডারেশনের সদস্য হয়েছিলেন। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের উপমহাসচিব ছিলেন শামসুল বারী। ছিলেন আম্পায়ার, জাজ। খেলতেন রক্ষণে এবং পেনাল্টি কর্নার বিশেষজ্ঞ হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল।
সংগঠক জীবনের আগে মাঠ আলো করেন হকি স্টিক হাতে। পূর্ব পাকিস্তান হকি দলের সদস্য শামসুল বারী উঠে আসেন ঢাকার আরমানিটোলা স্কুল থেকে। স্কুলটির হকি ঐতিহ্যের অন্যতম চেনামুখ ছিলেন। ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্লু পান। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি তাঁকে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার দেয়। ১৯৯৩ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থার দেওয়া সেরা হকি সংগঠকের স্বীকৃতি। ১৯৯৫ সালে একই স্বীকৃতি দেয় বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি।
১৯৪৬ সালের ৮ জুলাই রাজশাহীতে তাঁর জন্ম। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সিতে ঢাকার হকিতে খেলা শুরু ১৯৬৪ সালে। ১৯৬৫ সালে চলে আসেন পুরান ঢাকার মাহুতটুলী ক্লাবে। ১৯৭০ পর্যন্ত মাহুতটুলীতেই খেলেন। ১৯৭৪ সালে প্রথমবার আয়োজিত ঢাকার প্রথম বিভাগ হকি লীগে চ্যাম্পিয়ন মাহুতটুলী ক্লাবের সদস্য ছিলেন। সে বছরই চলে যান আবাহনীতে। ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত খেলেন আবাহনীতে।
পূর্ব পাকিস্তান দলে খেলেছেন ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত। ১৯৭২ সালে ভারতের নেহরু কাপে খেলা ঢাকা একাদশের সদস্য ছিলেন। অঘোষিত সেই বাংলাদেশ জাতীয় দলের সহকারী অধিনায়ক ছিলেন শামসুল বারী। ১৯৭৪ সালে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা জেলার হয়ে খেলেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত ঢাকা জেলা দলের জার্সিতে খেলেছেন।
শামসুল বারীর মৃত্যুতে দেশের হকিতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
শামসুল বারী ক্রীড়াঙ্গনে সজ্জন ব্যক্তি হিসেবেই পরিচিত ছিলেন। খেলোয়াড়ি জীবনে ঢাকার বিভিন্ন ক্লাবে খেলেছেন। ১৯৮৪ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত হকি ফেডারেশনের যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন শামসুল বারী। ১৯৮৮ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত দীর্ঘ ১৮-১৯ বছর ছিলেন বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক। ২০২২ সালে এশিয়ান হকি ফেডারেশনের সদস্য হয়েছিলেন। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের উপমহাসচিব ছিলেন শামসুল বারী। ছিলেন আম্পায়ার, জাজ। খেলতেন রক্ষণে এবং পেনাল্টি কর্নার বিশেষজ্ঞ হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল।
সংগঠক জীবনের আগে মাঠ আলো করেন হকি স্টিক হাতে। পূর্ব পাকিস্তান হকি দলের সদস্য শামসুল বারী উঠে আসেন ঢাকার আরমানিটোলা স্কুল থেকে। স্কুলটির হকি ঐতিহ্যের অন্যতম চেনামুখ ছিলেন। ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্লু পান। ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি তাঁকে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার দেয়। ১৯৯৩ সালে পেয়েছেন বাংলাদেশ ক্রীড়া সাংবাদিক সংস্থার দেওয়া সেরা হকি সংগঠকের স্বীকৃতি। ১৯৯৫ সালে একই স্বীকৃতি দেয় বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক সমিতি।
১৯৪৬ সালের ৮ জুলাই রাজশাহীতে তাঁর জন্ম। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সিতে ঢাকার হকিতে খেলা শুরু ১৯৬৪ সালে। ১৯৬৫ সালে চলে আসেন পুরান ঢাকার মাহুতটুলী ক্লাবে। ১৯৭০ পর্যন্ত মাহুতটুলীতেই খেলেন। ১৯৭৪ সালে প্রথমবার আয়োজিত ঢাকার প্রথম বিভাগ হকি লীগে চ্যাম্পিয়ন মাহুতটুলী ক্লাবের সদস্য ছিলেন। সে বছরই চলে যান আবাহনীতে। ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত খেলেন আবাহনীতে।
পূর্ব পাকিস্তান দলে খেলেছেন ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত। ১৯৭২ সালে ভারতের নেহরু কাপে খেলা ঢাকা একাদশের সদস্য ছিলেন। অঘোষিত সেই বাংলাদেশ জাতীয় দলের সহকারী অধিনায়ক ছিলেন শামসুল বারী। ১৯৭৪ সালে জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা জেলার হয়ে খেলেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত ঢাকা জেলা দলের জার্সিতে খেলেছেন।
শামসুল বারীর মৃত্যুতে দেশের হকিতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।