বাংলারজমিন
রামগতির মেঘনার পাড়ে দর্শনার্থীর ভিড়, করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা
রামগতি (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
১৮ মে ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:১০ অপরাহ্ন
কঠোর লকডাউন উপেক্ষা করে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে লক্ষ্মীপুরের রামগতি আলেকজান্ডার মেঘনাপাড়ে। উপস্থিতি অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে লাখো লোকের সমাবেশ। সচেতন মহলের আশঙ্কা করোনাভাইরাস সংক্রমণে ঝুঁকিতে পড়তে পারে রামগতি উপজেলা।
সরজমিন আলেকজান্ডার মেঘনার তীরে গিয়ে দেখা যায়, করোনা মহামারির এই কঠিন মুহূর্তে মেঘনা নদীর তীরে লাখো জনতার উপচে পড়া ভিড়। নারী পুরুষ শিশু ও বৃদ্ধাসহ সব শ্রেণি-পেশার হাজার হাজার মানুষ সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার মেঘনার তীরের বিভিন্ন স্পটে ঢোল-বাদ্য বাজিয়ে আনন্দ উল্লাসের নামে মহাযন্ত্রণা দিচ্ছে এলাকাবাসীকে। ঈদ আনন্দের নামে সড়ক ও বাজারগুলোতে শত শত গাড়ির বহর ও ঢোল বাদ্যের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। মাস্ক, স্বাস্থ্য বিধির বালাই নেই। থানা ট্রাফিক পুলিশের সামনে দিয়েই উচ্চ আওয়াজের বাদক দল নাচানাচি করে পিকআপ ভর্তি হয়ে অবাধ চলাচল রীতিমতো বিরক্তিকর। অপরদিকে চলমান করোনা পরিস্থিতির উদ্বেগজনক অবস্থায় এহেন অনিয়ন্ত্রিত উৎসবকে ‘তামাশা’ বলে মনে করছে অনেকে। এখানে লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চাঁদপুর, কুমিল্লা ও রামগতির বিভিন্ন ইউনিয়ন-ওয়ার্ড থেকে এসে প্রায় লাখো মানুষ ভিড় করছে। মেঘনার তীরে মানুষের উপস্থিতি কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের মতো। সোশ্যাল এক্টিভিস্ট মাসুদ সুমন জানান, লকডাউনে এতো বেশি জনসমাগম কাম্য ছিল না। এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। রামগতিতে করোনার মৃত্যু ঘটেছে। হয়তো কয়েকদিন পর হাসপাতালেও জায়গা দেয়া যাবে না।
রামগতি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সোলাইমান বলেছেন, ইতিমধ্যে পুলিশের ফোর্স পাঠানো হয়েছে। এখন থেকে আর কাউকে বেড়িবাঁধ এলাকায় উঠতে দেয়া হবে না।
রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মোমিন বলেছেন, ঈদের দিন বিকালে প্রচুর লোক চলে আসছে। আনসার সদস্যের একটা টিম পাঠানো হয়েছে। এখন থেকে জনসমাগম বন্ধ থাকবে।
সরজমিন আলেকজান্ডার মেঘনার তীরে গিয়ে দেখা যায়, করোনা মহামারির এই কঠিন মুহূর্তে মেঘনা নদীর তীরে লাখো জনতার উপচে পড়া ভিড়। নারী পুরুষ শিশু ও বৃদ্ধাসহ সব শ্রেণি-পেশার হাজার হাজার মানুষ সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার মেঘনার তীরের বিভিন্ন স্পটে ঢোল-বাদ্য বাজিয়ে আনন্দ উল্লাসের নামে মহাযন্ত্রণা দিচ্ছে এলাকাবাসীকে। ঈদ আনন্দের নামে সড়ক ও বাজারগুলোতে শত শত গাড়ির বহর ও ঢোল বাদ্যের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। মাস্ক, স্বাস্থ্য বিধির বালাই নেই। থানা ট্রাফিক পুলিশের সামনে দিয়েই উচ্চ আওয়াজের বাদক দল নাচানাচি করে পিকআপ ভর্তি হয়ে অবাধ চলাচল রীতিমতো বিরক্তিকর। অপরদিকে চলমান করোনা পরিস্থিতির উদ্বেগজনক অবস্থায় এহেন অনিয়ন্ত্রিত উৎসবকে ‘তামাশা’ বলে মনে করছে অনেকে। এখানে লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, ফেনী, চাঁদপুর, কুমিল্লা ও রামগতির বিভিন্ন ইউনিয়ন-ওয়ার্ড থেকে এসে প্রায় লাখো মানুষ ভিড় করছে। মেঘনার তীরে মানুষের উপস্থিতি কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতের মতো। সোশ্যাল এক্টিভিস্ট মাসুদ সুমন জানান, লকডাউনে এতো বেশি জনসমাগম কাম্য ছিল না। এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। রামগতিতে করোনার মৃত্যু ঘটেছে। হয়তো কয়েকদিন পর হাসপাতালেও জায়গা দেয়া যাবে না।
রামগতি থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ সোলাইমান বলেছেন, ইতিমধ্যে পুলিশের ফোর্স পাঠানো হয়েছে। এখন থেকে আর কাউকে বেড়িবাঁধ এলাকায় উঠতে দেয়া হবে না।
রামগতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবদুল মোমিন বলেছেন, ঈদের দিন বিকালে প্রচুর লোক চলে আসছে। আনসার সদস্যের একটা টিম পাঠানো হয়েছে। এখন থেকে জনসমাগম বন্ধ থাকবে।