বাংলারজমিন
নাসিক কাউন্সিলর খোরশেদের বিরুদ্ধে সেই নারীর মামলা
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
১৮ মে ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:১০ অপরাহ্ন
করোনাযোদ্ধা নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে। মামলায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে সাঈদা আক্তার ওরফে সায়েদা শিউলি নামক এক নারীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর, বানোয়াট ও মিথ্যা কাহিনী সাজিয়ে কুৎসা রটানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
ফতুল্লার ৩২১নং উত্তর চাষাড়ার মৃত মো. জহিরুল হকের মেয়ে সাঈদা আক্তার ওরফে সায়েদা শিউলি (৪০) বাদী হয়ে রোববার রাতে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরটিএন ফেরদৌসি আক্তার রেহানা নামে এক নারীকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলার তথ্যমতে, সাঈদা আক্তার ওরফে সায়েদা শিউলি নারায়ণগঞ্জ-মুন্সীগঞ্জ সিএনজি অনার্স এসোসিয়েনের সভাপতি এবং গার্মেন্ট ব্যবসায়ী ও বিজেএমইর সদস্য। ব্যবসার কাজে প্রায় সময় তাকে দেশের বাইরে অবস্থান করতে হয়। কাউন্সিলর খোরশেদের সঙ্গে তার পরিচয় ছেলেবেলা থেকে। ইতিপূর্বে সাঈদা আক্তারের একটি বিবাহ হয়েছিল। স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তাদের মধ্যে ডিভোর্স হয়ে যায়। সেই ঘরে সন্তানও রয়েছে। এদিকে পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে খোরশেদ এবং সাঈদা আক্তার ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করতো। একপর্যায়ে খোরশেদ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। গত বছরের ২ আগস্ট সোনারগাঁয়ের কাঁচপুরস্থ এস.এস ফিলিং স্টেশনে কাউন্সিলর খোরশেদ নিজেই কাজী নিয়ে গিয়ে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে সাঈদাকে বিয়ে করে। বিয়ের পর সে এবং খোরশেদ বিভিন্ন স্থানে একসঙ্গে রাত যাপনসহ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি জানাজানি হলে খোরশেদ সাঈদার সঙ্গে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এ অবস্থায় চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সাঈদা আক্তার ব্যবসায়িক কাজে দুবাই যায়। সেখানে অবস্থানের সময় ২৪শে এপ্রিল খোরশেদ ফেসবুক লাইভে এসে সাঈদার বিরুদ্ধে আপত্তিকর, মানহানিমূলক তথ্য উপস্থাপন করে এবং নানা বাজে মন্তব্য করে কুৎসা রটায় বলে মামলায় অভিযোগ করেন সাঈদা আক্তার। তিনি আরো অভিযোগ করেন ২৫শে এপ্রিল আরটিএন ফেরদৌস আক্তার রেহানা ওরফে রেহানা মুসকান নামক এক নারী কাউন্সিলর খোরশেদের বাসায় বসে লাইভে এসে তার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করে। সাঈদা আক্তারকে রাস্তার মেয়েদের সঙ্গে তুলনা করে আপত্তিকর কথাবার্তা বলে এবং তার চুল কেটে ফেলা হবে বলেও ফেসবুক লাইভে বলেন রেহানা মুসকান। এই দুটো বিষয়ই দুবাই থাকাকালীন অবস্থায় সাঈদা আক্তার তার এক বান্ধবীর নিকট থেকে জানতে পেরে পরবর্তীতে তাদের আইডি থেকে পুরোপুরি বিষয়টি দেখেছেন। তিনি বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন এবং বর্তমানে তিনি দেশেই অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ইনচার্জ রকিবুজ্জামান জানান, ভুক্তভোগী নারী সাঈদা আক্তারের অভিযোগের ভিত্তিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা রুজু হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
ফতুল্লার ৩২১নং উত্তর চাষাড়ার মৃত মো. জহিরুল হকের মেয়ে সাঈদা আক্তার ওরফে সায়েদা শিউলি (৪০) বাদী হয়ে রোববার রাতে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরটিএন ফেরদৌসি আক্তার রেহানা নামে এক নারীকেও আসামি করা হয়েছে।
মামলার তথ্যমতে, সাঈদা আক্তার ওরফে সায়েদা শিউলি নারায়ণগঞ্জ-মুন্সীগঞ্জ সিএনজি অনার্স এসোসিয়েনের সভাপতি এবং গার্মেন্ট ব্যবসায়ী ও বিজেএমইর সদস্য। ব্যবসার কাজে প্রায় সময় তাকে দেশের বাইরে অবস্থান করতে হয়। কাউন্সিলর খোরশেদের সঙ্গে তার পরিচয় ছেলেবেলা থেকে। ইতিপূর্বে সাঈদা আক্তারের একটি বিবাহ হয়েছিল। স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় তাদের মধ্যে ডিভোর্স হয়ে যায়। সেই ঘরে সন্তানও রয়েছে। এদিকে পূর্ব পরিচয়ের সূত্র ধরে খোরশেদ এবং সাঈদা আক্তার ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করতো। একপর্যায়ে খোরশেদ তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। গত বছরের ২ আগস্ট সোনারগাঁয়ের কাঁচপুরস্থ এস.এস ফিলিং স্টেশনে কাউন্সিলর খোরশেদ নিজেই কাজী নিয়ে গিয়ে ৫ লাখ টাকা দেনমোহরে সাঈদাকে বিয়ে করে। বিয়ের পর সে এবং খোরশেদ বিভিন্ন স্থানে একসঙ্গে রাত যাপনসহ শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি জানাজানি হলে খোরশেদ সাঈদার সঙ্গে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এ অবস্থায় চলতি বছরের এপ্রিল মাসে সাঈদা আক্তার ব্যবসায়িক কাজে দুবাই যায়। সেখানে অবস্থানের সময় ২৪শে এপ্রিল খোরশেদ ফেসবুক লাইভে এসে সাঈদার বিরুদ্ধে আপত্তিকর, মানহানিমূলক তথ্য উপস্থাপন করে এবং নানা বাজে মন্তব্য করে কুৎসা রটায় বলে মামলায় অভিযোগ করেন সাঈদা আক্তার। তিনি আরো অভিযোগ করেন ২৫শে এপ্রিল আরটিএন ফেরদৌস আক্তার রেহানা ওরফে রেহানা মুসকান নামক এক নারী কাউন্সিলর খোরশেদের বাসায় বসে লাইভে এসে তার সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করে। সাঈদা আক্তারকে রাস্তার মেয়েদের সঙ্গে তুলনা করে আপত্তিকর কথাবার্তা বলে এবং তার চুল কেটে ফেলা হবে বলেও ফেসবুক লাইভে বলেন রেহানা মুসকান। এই দুটো বিষয়ই দুবাই থাকাকালীন অবস্থায় সাঈদা আক্তার তার এক বান্ধবীর নিকট থেকে জানতে পেরে পরবর্তীতে তাদের আইডি থেকে পুরোপুরি বিষয়টি দেখেছেন। তিনি বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন এবং বর্তমানে তিনি দেশেই অবস্থান করছেন। এ বিষয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ইনচার্জ রকিবুজ্জামান জানান, ভুক্তভোগী নারী সাঈদা আক্তারের অভিযোগের ভিত্তিতে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা রুজু হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।