অনলাইন
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট
ফিরতি যাত্রায়ও পোহাতে হচ্ছে ভোগান্তি
রিপন আনসারী, মানিকগঞ্জ থেকে
১৭ মে ২০২১, সোমবার, ৩:০৩ অপরাহ্ন
ঈদ শেষে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষজন ফিরতে শুরু করেছে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আর ফিরতে গিয়ে পথে ঘাটে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। বিশেষ করে দৌলতদিয়া ঘাটে ঢাকামুখো মানুষের ভোগান্তির মাত্রা বেশি। আর পাটুরিয়া ঘাটে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে যানবাহনের জন্য।
পাটুরিয়া ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কর্মস্থলে ফেরার যুদ্ধ। দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে প্রতিটি ফেরিতে গাদাগাদি করে মানুষজন আসছে পাটুরিয়া ঘাটে। স্বাস্থ্যবিধির কোন ধরনের তোয়াক্কা করছে না মানুষজন। ঘাটে এসেই তারা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন পরিবহনের জন্য। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও পাটুরিয়া থেকে গাবতলী পর্যন্ত সেলফি, নীলাচল, যাত্রীসেবা, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসসহ ছোট বড় বিভিন্ন যানবাহনযোগে যাত্রীরা যাচ্ছেন যে যার গন্তব্যে। আর এই যাওয়ার পথে তাদের ভাড়া গুণতে হচ্ছে ১০ গুণ বেশি।
যাত্রীদের অভিযোগ ঢাকা ফিরতে গিয়ে পথে ঘাটে তাদের ভোগান্তির মাত্রা অনেক বেশি পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে পাটুরিয়া ঘাট থেকে ঢাকায় যেতে জনপ্রতি ৫শ’ থেকে হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে। বাস চালক ও শ্রমিকরা ভাড়া নিয়ে এরকম নৈরাজ্য চালালেও দেখার কেউ নেই । এছাড়া বাসে এক সিটে একজন বসার নিয়ম থাকলেও সেটাও মানছে না পরিবহন শ্রমিকরা। প্রতিটি বাসে গদাগাদি করেই যাত্রী নেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি হিসেবে প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসকে বলা হলেও সেবসব গাড়ি চলছে ভাড়ায়। প্রাইভেট কারে ৫ থেকে ৬ জন যাত্রী এবং মাইক্রোবাসে কমপক্ষে ১৫ জন যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। এসব গাড়িতে যারা যাতায়াত করছে তাদের ভাড়া গুনতে হচ্ছে অনেক বেশি।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান জানান, ঈদ ফেরত মানুষ ও যানবাহন পারাপারের ১৭টি ফেরি সচল রাখা হয়েছে। তবে পাটুরিয়া থেকে ফেরিগুলো কার্যত খালি যাচ্ছে দৌলতদিয়া ঘাটে। সেখান থেকে কয়েক মিনিট পর পর ফেরিগুলো যাত্রী ও যানবাহন ভরপুর করে পাটুরিয়া ঘাটে আসছে। প্রতিটি ফেরিতে প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, জরুরি পণ্যবাহী পরিবহন ও অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ির সাথে মানুষের চাপ অনেক বেশি থাকছে। যাত্রী ও মানুষের চাপ থাকলেও কোন ধরনের যানজট নেই বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
পাটুরিয়া ঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কর্মস্থলে ফেরার যুদ্ধ। দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে প্রতিটি ফেরিতে গাদাগাদি করে মানুষজন আসছে পাটুরিয়া ঘাটে। স্বাস্থ্যবিধির কোন ধরনের তোয়াক্কা করছে না মানুষজন। ঘাটে এসেই তারা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন পরিবহনের জন্য। গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও পাটুরিয়া থেকে গাবতলী পর্যন্ত সেলফি, নীলাচল, যাত্রীসেবা, প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাসসহ ছোট বড় বিভিন্ন যানবাহনযোগে যাত্রীরা যাচ্ছেন যে যার গন্তব্যে। আর এই যাওয়ার পথে তাদের ভাড়া গুণতে হচ্ছে ১০ গুণ বেশি।
যাত্রীদের অভিযোগ ঢাকা ফিরতে গিয়ে পথে ঘাটে তাদের ভোগান্তির মাত্রা অনেক বেশি পোহাতে হচ্ছে। বিশেষ করে পাটুরিয়া ঘাট থেকে ঢাকায় যেতে জনপ্রতি ৫শ’ থেকে হাজার টাকা গুনতে হচ্ছে। বাস চালক ও শ্রমিকরা ভাড়া নিয়ে এরকম নৈরাজ্য চালালেও দেখার কেউ নেই । এছাড়া বাসে এক সিটে একজন বসার নিয়ম থাকলেও সেটাও মানছে না পরিবহন শ্রমিকরা। প্রতিটি বাসে গদাগাদি করেই যাত্রী নেয়া হচ্ছে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়ি হিসেবে প্রাইভেট কার ও মাইক্রোবাসকে বলা হলেও সেবসব গাড়ি চলছে ভাড়ায়। প্রাইভেট কারে ৫ থেকে ৬ জন যাত্রী এবং মাইক্রোবাসে কমপক্ষে ১৫ জন যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে। এসব গাড়িতে যারা যাতায়াত করছে তাদের ভাড়া গুনতে হচ্ছে অনেক বেশি।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত ডিজিএম জিল্লুর রহমান জানান, ঈদ ফেরত মানুষ ও যানবাহন পারাপারের ১৭টি ফেরি সচল রাখা হয়েছে। তবে পাটুরিয়া থেকে ফেরিগুলো কার্যত খালি যাচ্ছে দৌলতদিয়া ঘাটে। সেখান থেকে কয়েক মিনিট পর পর ফেরিগুলো যাত্রী ও যানবাহন ভরপুর করে পাটুরিয়া ঘাটে আসছে। প্রতিটি ফেরিতে প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, জরুরি পণ্যবাহী পরিবহন ও অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ির সাথে মানুষের চাপ অনেক বেশি থাকছে। যাত্রী ও মানুষের চাপ থাকলেও কোন ধরনের যানজট নেই বলে জানান ওই কর্মকর্তা।