অনলাইন
কর্মস্থলে ফিরতেও মানুষের একই স্রোত
অনলাইন ডেস্ক
১৭ মে ২০২১, সোমবার, ১২:২১ অপরাহ্ন
ঈদের ছুটি শেষে রাজধানীর কর্মস্থলে ফিরতে নৌপথে মানুষের একই স্রোত দেখা গেছে। মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ও শিবচরের বাংলাবাজার এবং মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নৌরুটে প্রতিটি ফেরিতেই ছিল উপচেপড়া ভিড় । গাদাগাদি করে ঢাকা ফিরছে তারা। আজ সকাল থেকে এ দৃশ্য দেখা গেছে।
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি জানান, ভোরের আলো ভোটার সাথে সাথে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে রাজধানীমুখী যাত্রীদের চাপ বাড়তে শুরু করে। লঞ্চ ও দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় ফেরিঘাটে আসতে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। ফলে তিন থেকে চার গুণ অতিরিক্ত বাড়তি ভাড়া গুণতে হচ্ছে যাত্রীদের। তবুও পথে পথে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলবাসীর। যাত্রীদের সুবিধার্থে এই নৌরুটে ১৬টি ফেরিতে যাত্রীদের প্রাধান্য দিয়ে পারাপার করা হচ্ছে। প্রতিটি ফেরিতে দুই থেকে তিন হাজার যাত্রী ওঠানো হচ্ছে। এতে উপেক্ষিত ছিল স্বাস্থ্যবিধি। বাড়ছে করোনার ঝুঁকি। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী পারাপারে ৮৭টি লঞ্চ ও দুই শতাধিক স্পিডবোট চলাচল করলেও লকাডাউনের কারণে তা বন্ধ রয়েছে। এই নৌরুট দিয়ে দক্ষিনাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ রাজধানী ঢাকার সাথে সড়ক পথে যোগাযোগ জন্য প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহার করেন। এদিকে যাত্রীদের চাপে তৎপরতা বেড়েছে ফায়ার সার্ভিস, নৌপুলিশ, কোস্ট গার্ডসহ অন্য সংস্থার। তাদের প্রত্যাশা মঙ্গলবার থেকে কমে আসবে যাত্রীর চাপ।
জানতে চাইলে সোমবার বেলা ১১টায় বিআইডব্লিউটিসি বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বানিজ্য) মো. সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সোমবার সকাল থেকে আমাদের এই নৌপথে চলাচলকারী ১৮টি ফেরির সব কয়টি যাত্রী ও যানবাহন লোড নিয়ে চলাচল করছে। উভয় ঘাটেই যাত্রী চাপ আছে। তবে যাত্রী ও যানবাহন কেউ অপেক্ষমাণ নেই। তারা ঘাটে আসা মাত্রই ফেরিতে পারাপার হতে পারছে।’
এদিকে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। সকাল ৯টার দিকে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটে গিয়ে ‘আমানত শাহ’ ফেরিতে যাত্রীদের পাশাপাশি ছোট ছোট গাড়ির চাপও লক্ষ্য করা গেছে। ববে প্রশাসনের লোকজন ফেরি কর্মকর্তাদের কম যাত্রী নেওয়ার পরামর্শ দিতে দেখা যাচ্ছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঈদের আগে ঘরমুখো মানুষের যে অতিরিক্ত চাপ ও জনস্রোত দেখা গিয়েছিল এখনও সেটি অব্যাহত আছে।
ফরিদপুর থেকে ঢাকায় ফেরা যাত্রী গার্মেন্টসকর্মী সাবিনা ইয়াসামিন বলেন, ঈদের আগে এই নৌরুটে দিয়ে ঘরে ফিরেছিলাম, আজ ঢাকায় ফিরছি। কিন্তু ঘাটে ফেরিতে যে প্রচুর ভিড় দেখছি তাতে নদী পার হওয়াটা মুশকিল। করোনাকালীন যাত্রীরা গাদাগাদি করে ফেরিতে পার হচ্ছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ফিরোজ শেখ বলেন, ঈদ শেষে মানুষ কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে। রোববারের চেয়ে সোমবার সকাল থেকে প্রচুর যাত্রী ফেরিতে নদী পার হচ্ছে।
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি জানান, ভোরের আলো ভোটার সাথে সাথে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে রাজধানীমুখী যাত্রীদের চাপ বাড়তে শুরু করে। লঞ্চ ও দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় ফেরিঘাটে আসতে দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। ফলে তিন থেকে চার গুণ অতিরিক্ত বাড়তি ভাড়া গুণতে হচ্ছে যাত্রীদের। তবুও পথে পথে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে দক্ষিণাঞ্চলবাসীর। যাত্রীদের সুবিধার্থে এই নৌরুটে ১৬টি ফেরিতে যাত্রীদের প্রাধান্য দিয়ে পারাপার করা হচ্ছে। প্রতিটি ফেরিতে দুই থেকে তিন হাজার যাত্রী ওঠানো হচ্ছে। এতে উপেক্ষিত ছিল স্বাস্থ্যবিধি। বাড়ছে করোনার ঝুঁকি। বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে যাত্রী পারাপারে ৮৭টি লঞ্চ ও দুই শতাধিক স্পিডবোট চলাচল করলেও লকাডাউনের কারণে তা বন্ধ রয়েছে। এই নৌরুট দিয়ে দক্ষিনাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ রাজধানী ঢাকার সাথে সড়ক পথে যোগাযোগ জন্য প্রধান রুট হিসেবে ব্যবহার করেন। এদিকে যাত্রীদের চাপে তৎপরতা বেড়েছে ফায়ার সার্ভিস, নৌপুলিশ, কোস্ট গার্ডসহ অন্য সংস্থার। তাদের প্রত্যাশা মঙ্গলবার থেকে কমে আসবে যাত্রীর চাপ।
জানতে চাইলে সোমবার বেলা ১১টায় বিআইডব্লিউটিসি বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক (বানিজ্য) মো. সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সোমবার সকাল থেকে আমাদের এই নৌপথে চলাচলকারী ১৮টি ফেরির সব কয়টি যাত্রী ও যানবাহন লোড নিয়ে চলাচল করছে। উভয় ঘাটেই যাত্রী চাপ আছে। তবে যাত্রী ও যানবাহন কেউ অপেক্ষমাণ নেই। তারা ঘাটে আসা মাত্রই ফেরিতে পারাপার হতে পারছে।’
এদিকে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে। সকাল ৯টার দিকে দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাটে গিয়ে ‘আমানত শাহ’ ফেরিতে যাত্রীদের পাশাপাশি ছোট ছোট গাড়ির চাপও লক্ষ্য করা গেছে। ববে প্রশাসনের লোকজন ফেরি কর্মকর্তাদের কম যাত্রী নেওয়ার পরামর্শ দিতে দেখা যাচ্ছে। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঈদের আগে ঘরমুখো মানুষের যে অতিরিক্ত চাপ ও জনস্রোত দেখা গিয়েছিল এখনও সেটি অব্যাহত আছে।
ফরিদপুর থেকে ঢাকায় ফেরা যাত্রী গার্মেন্টসকর্মী সাবিনা ইয়াসামিন বলেন, ঈদের আগে এই নৌরুটে দিয়ে ঘরে ফিরেছিলাম, আজ ঢাকায় ফিরছি। কিন্তু ঘাটে ফেরিতে যে প্রচুর ভিড় দেখছি তাতে নদী পার হওয়াটা মুশকিল। করোনাকালীন যাত্রীরা গাদাগাদি করে ফেরিতে পার হচ্ছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া কার্যালয়ের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ফিরোজ শেখ বলেন, ঈদ শেষে মানুষ কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে। রোববারের চেয়ে সোমবার সকাল থেকে প্রচুর যাত্রী ফেরিতে নদী পার হচ্ছে।