শেষের পাতা
ব্যাংকে ঈদের আমেজ ঊর্ধ্বমুখী শেয়ারবাজার
অর্থনৈতিক রিপোর্টার
১৭ মে ২০২১, সোমবার, ৯:০২ অপরাহ্ন
ঈদুল ফিতরের তিনদিনের ছুটি শেষে গতকাল অন্যান্য অফিসের ন্যায় খুলেছে ব্যাংক ও শেয়ারবাজার। তবে ব্যাংক খোলা থাকলেও গ্রাহকের উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি। ব্যাংকগুলোতে
গ্রাহক না থাকায় অনেকটা ফাকাই দেখা যায় কাউন্টারগুলো। ব্যাংক কর্মকর্তারা ঈদ-পরবর্তী আনন্দ ভাগাভাগি করে সময় পার করেছেন। পুরোনো গ্রাহকরাও এসে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। গতকাল রাজধানী ঘুরে দেখা গেছে, গুলশান ও বনানীর শাখাগুলোতে তেমন চাপ নেই। আর মতিঝিলের শাখায় গ্রাহক থাকলেও খুবই কম। এবারের ঈদে ছুটি না পাওয়ায় কর্মকর্তারা অফিস করছেন। তবে করোনায় রোটেশনের কারণে কেউ কেউ অফিসে নেই। যারা অফিসে এসেছেন তারা গল্পগুজব করে সময় পার করেছেন। মতিঝিলে অনেক কর্মকর্তাকে দল বেঁধে আড্ডা দিতেও দেখা গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদের আগেই গ্রাহকরা লেনদেন সম্পন্ন করেছেন। অতি জরুরি প্রয়োজনে এখন কিছু গ্রাহক ব্যাংকমুখী হচ্ছেন। তা ছাড়া অনেক গ্রাহক ইতিমধ্যে ঢাকা ছেড়েছেন, তাই গ্রাহক কম। তবে দু’একদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক হওয়ার আশা তাদের। সব সময় ভিড় লেগে থাকে, মতিঝিলে এমন শাখার মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের স্থানীয় শাখা একটি। ওই শাখার ব্যবস্থাপক আনিসুল হক বলেন, তেমন গ্রাহকের চাপ নেই। সোনালী ব্যাংক মতিঝিল শাখার এক কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত ঈদের পরদিন ব্যাংকে তেমন গ্রাহক থাকে না। তবে গ্রাহক না থাকলেও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মস্থলে চলে আসেন। ঈদ কেমন কাটলো, কোথায় কীভাবে ঈদ করলেন এ নিয়ে সবার মধ্যে কথা হয়, শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। আশা করা যাচ্ছে আগামীকাল-পরশু আবারো লেনদেন আগের মতো হবে।
এদিকে ঈদের ছুটির পর প্রথম কার্যদিবসে গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সব ক’টি মূল্য সূচকে বড় উত্থান হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন ১৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এর মাধ্যমে টানা ১০ কার্যদিবস ডিএসইতে হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসই’র প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৮১৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৯০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
গত ১৪ই মে দেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। সরকারের নির্দেশনা ছিল ঈদের ছুটিতে বাধ্যতামূলকভাবে কর্মস্থলে থাকতে হবে। ঈদের ছুটি একদিন কমিয়েও দেয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয়, তা শেষ হয় শনিবার।
গ্রাহক না থাকায় অনেকটা ফাকাই দেখা যায় কাউন্টারগুলো। ব্যাংক কর্মকর্তারা ঈদ-পরবর্তী আনন্দ ভাগাভাগি করে সময় পার করেছেন। পুরোনো গ্রাহকরাও এসে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন। গতকাল রাজধানী ঘুরে দেখা গেছে, গুলশান ও বনানীর শাখাগুলোতে তেমন চাপ নেই। আর মতিঝিলের শাখায় গ্রাহক থাকলেও খুবই কম। এবারের ঈদে ছুটি না পাওয়ায় কর্মকর্তারা অফিস করছেন। তবে করোনায় রোটেশনের কারণে কেউ কেউ অফিসে নেই। যারা অফিসে এসেছেন তারা গল্পগুজব করে সময় পার করেছেন। মতিঝিলে অনেক কর্মকর্তাকে দল বেঁধে আড্ডা দিতেও দেখা গেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঈদের আগেই গ্রাহকরা লেনদেন সম্পন্ন করেছেন। অতি জরুরি প্রয়োজনে এখন কিছু গ্রাহক ব্যাংকমুখী হচ্ছেন। তা ছাড়া অনেক গ্রাহক ইতিমধ্যে ঢাকা ছেড়েছেন, তাই গ্রাহক কম। তবে দু’একদিনের মধ্যেই স্বাভাবিক হওয়ার আশা তাদের। সব সময় ভিড় লেগে থাকে, মতিঝিলে এমন শাখার মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের স্থানীয় শাখা একটি। ওই শাখার ব্যবস্থাপক আনিসুল হক বলেন, তেমন গ্রাহকের চাপ নেই। সোনালী ব্যাংক মতিঝিল শাখার এক কর্মকর্তা বলেন, সাধারণত ঈদের পরদিন ব্যাংকে তেমন গ্রাহক থাকে না। তবে গ্রাহক না থাকলেও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কর্মস্থলে চলে আসেন। ঈদ কেমন কাটলো, কোথায় কীভাবে ঈদ করলেন এ নিয়ে সবার মধ্যে কথা হয়, শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। আশা করা যাচ্ছে আগামীকাল-পরশু আবারো লেনদেন আগের মতো হবে।
এদিকে ঈদের ছুটির পর প্রথম কার্যদিবসে গতকাল প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সব ক’টি মূল্য সূচকে বড় উত্থান হয়েছে। ডিএসইতে লেনদেন ১৪০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। এর মাধ্যমে টানা ১০ কার্যদিবস ডিএসইতে হাজার কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হয়েছে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসই’র প্রধান মূল্য সূচক আগের দিনের তুলনায় ৬২ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৮১৩ পয়েন্টে উঠে এসেছে। অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে সার্বিক মূল্য সূচক সিএএসপিআই বেড়েছে ১৯০ পয়েন্ট। বাজারটিতে লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
গত ১৪ই মে দেশে ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। সরকারের নির্দেশনা ছিল ঈদের ছুটিতে বাধ্যতামূলকভাবে কর্মস্থলে থাকতে হবে। ঈদের ছুটি একদিন কমিয়েও দেয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয়, তা শেষ হয় শনিবার।