শেষের পাতা
শেখ হাসিনা আজ কালজয়ী রাষ্ট্রনায়ক
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ মে ২০২১, সোমবার, ৯:০১ অপরাহ্ন
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজনীতিকের সীমানা পেরিয়ে রাষ্ট্রনায়কে রূপান্তর হয়েছেন। সংগ্রামী নেতা থেকে তিনি আজ কালজয়ী রাষ্ট্রনায়ক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে গতকাল আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা উপ-কমিটির উদ্যোগে
‘শেখ হাসিনার চার দশক: বদলে যাওয়া বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা’ শীর্ষক তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ড. মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা একজন সংগ্রামী নেতা থেকে এখন জনপ্রিয় রাজনীতিক ও উন্নয়নের নেতা হিসেবে পরিণত হয়েছেন। শেখ হাসিনার জন্যই জাতি আজ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পেরেছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করা হয়েছে, তাই বাংলাদেশ পাপমুক্ত ও কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব আছে বলেই বাংলাদেশ আজ সীমান্ত ও ছিটমহল সমস্যার সমাধান এবং সমুদ্রসীমা জয়লাভ করেছে। গঙ্গার পানির ন্যায্য পাওনা বুঝে পেয়েছে। শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলেই নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ এখন প্রায় শেষের দিকে। পাশাপাশি অন্যান্য মেগা প্রকল্প, বিশেষ করে মেট্রোরেল সহ দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম নদীর তলদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ হচ্ছে। ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে একটি স্বীকৃতি শেখ হাসিনার প্রাপ্য ছিল। নোবেল প্রাপ্য ছিল শেখ হাসিনার। অথচ দুঃখ লাগে, অশান্তির দেশে নোবেল শান্তি পুরস্কার যায়। যেখানে যুদ্ধবিগ্রহ লেগে আছে, গণহত্যা আছে সেখানে নোবেল যায়। অথচ পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তিচুক্তি, উইমেন এম্পাওয়ারমেন্ট, ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় প্রদান, দারিদ্র্যবিমোচন এমন অনেক সাফল্য শেখ হাসিনার। আন্তর্জাতিক একটি স্বীকৃতি তিনি হয়তো পাননি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে শেখ হাসিনার জন্য যে নোবেল পুরস্কার মানুষের অন্তরে লেখা হয়ে গেছে- এই নোবেল পুরস্কার কেউ কোনোদিন ছিনিয়ে নিতে পারবে না। অনন্তকাল ধরে বাংলার মানুষ তাকে স্বীকৃতি দেবে। মহাকাশ বিজয়ের কথা স্মরণ করে দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজ নিজস্ব স্যাটেলাইট যুগেও প্রবেশ করেছে, যার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আজ পারমাণবিক বোমা ছাড়া আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে, যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। ’৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশে সবচেয়ে সফল, সাহসী এবং মানবিক রাষ্ট্রনায়কের নাম শেখ হাসিনা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা সবচেয়ে সফল কূটনীতিকের নাম। শেখ হাসিনার চলার পথ কখনো পুষ্প বিছানো ছিল না। তবুও তিনি এগিয়ে গেছেন মানুষের মুক্তির জন্য, অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য। ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনা এসেছিলেন বলেই কলহ-কোন্দলে জর্জরিত আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং শেখ হাসিনা আজ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবেও চার দশক অতিক্রম করেছেন। দেশের মানুষের ভালোবাসায় শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার সহ মোট চারবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন তার যোগ্য নেতৃত্বে। মানুষের জীবন ও জীবিকার কথা মাথায় রেখে করোনার এই মহামারিতে শেখ হাসিনা দেশকে স্থিতিশীল পর্যায়ে রাখতে পেরেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, খাদ্য ঘাটতির দেশকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত করেছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর প্রান্তে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
‘শেখ হাসিনার চার দশক: বদলে যাওয়া বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা’ শীর্ষক তথ্যচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ওবায়দুল কাদের তার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যুক্ত হন। আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ড. মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা একজন সংগ্রামী নেতা থেকে এখন জনপ্রিয় রাজনীতিক ও উন্নয়নের নেতা হিসেবে পরিণত হয়েছেন। শেখ হাসিনার জন্যই জাতি আজ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে পেরেছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলেই বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করা হয়েছে, তাই বাংলাদেশ পাপমুক্ত ও কলঙ্কমুক্ত হয়েছে। ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব আছে বলেই বাংলাদেশ আজ সীমান্ত ও ছিটমহল সমস্যার সমাধান এবং সমুদ্রসীমা জয়লাভ করেছে। গঙ্গার পানির ন্যায্য পাওনা বুঝে পেয়েছে। শেখ হাসিনা ফিরে এসেছিলেন বলেই নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ এখন প্রায় শেষের দিকে। পাশাপাশি অন্যান্য মেগা প্রকল্প, বিশেষ করে মেট্রোরেল সহ দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম নদীর তলদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ হচ্ছে। ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে একটি স্বীকৃতি শেখ হাসিনার প্রাপ্য ছিল। নোবেল প্রাপ্য ছিল শেখ হাসিনার। অথচ দুঃখ লাগে, অশান্তির দেশে নোবেল শান্তি পুরস্কার যায়। যেখানে যুদ্ধবিগ্রহ লেগে আছে, গণহত্যা আছে সেখানে নোবেল যায়। অথচ পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তিচুক্তি, উইমেন এম্পাওয়ারমেন্ট, ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় প্রদান, দারিদ্র্যবিমোচন এমন অনেক সাফল্য শেখ হাসিনার। আন্তর্জাতিক একটি স্বীকৃতি তিনি হয়তো পাননি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে শেখ হাসিনার জন্য যে নোবেল পুরস্কার মানুষের অন্তরে লেখা হয়ে গেছে- এই নোবেল পুরস্কার কেউ কোনোদিন ছিনিয়ে নিতে পারবে না। অনন্তকাল ধরে বাংলার মানুষ তাকে স্বীকৃতি দেবে। মহাকাশ বিজয়ের কথা স্মরণ করে দিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আজ নিজস্ব স্যাটেলাইট যুগেও প্রবেশ করেছে, যার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আজ পারমাণবিক বোমা ছাড়া আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে দুর্বার গতিতে, যার নেতৃত্ব দিচ্ছেন শেখ হাসিনা। ’৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশে সবচেয়ে সফল, সাহসী এবং মানবিক রাষ্ট্রনায়কের নাম শেখ হাসিনা উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, শেখ হাসিনা সবচেয়ে সফল কূটনীতিকের নাম। শেখ হাসিনার চলার পথ কখনো পুষ্প বিছানো ছিল না। তবুও তিনি এগিয়ে গেছেন মানুষের মুক্তির জন্য, অবরুদ্ধ গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনার জন্য। ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনা এসেছিলেন বলেই কলহ-কোন্দলে জর্জরিত আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন এবং শেখ হাসিনা আজ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবেও চার দশক অতিক্রম করেছেন। দেশের মানুষের ভালোবাসায় শেখ হাসিনা টানা তৃতীয়বার সহ মোট চারবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন তার যোগ্য নেতৃত্বে। মানুষের জীবন ও জীবিকার কথা মাথায় রেখে করোনার এই মহামারিতে শেখ হাসিনা দেশকে স্থিতিশীল পর্যায়ে রাখতে পেরেছেন জানিয়ে তিনি বলেন, খাদ্য ঘাটতির দেশকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত করেছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর প্রান্তে উপস্থিত ছিলেন সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল হোসেন, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।